West bengal Important Links

আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language

Wednesday, May 30, 2018

রাজৌষধ ও বিষমনীতি


এবার মিডিয়া, রাজনীতি
এক মঞ্চে। ট্র‍্যাক প্রশ্ন হল কিভাবে আপনি তাদের এক মঞ্চে দেখবেন? মঞ্চ চাই, যেখানে এখুনের সব কির্তীমান আপনি গুলে খাবেন।  চ্যানেল খুলে, দেখালে? আপাতত এটা রাস্তা, তবে ফাইনাল নয়। মঞ্চ আপনার আমার জন্যও চাই। এই দ্যাখো, দেশের স্তম্ভ গুলার ধ্যাষটামো। আর এই হল সন্দীপ, জামাল, প্রেমজিত। আর ওই যে দেখুন স্টারআনন্দ সংগে ভিজে যাওয়া কাগজ গুলা + জি টিভি, লোকাল চ্যানেল, এন্ডিটিভি, ঈন্ডিয়া টিভি আরো অনেক ইত্যাদি সংগে আবার তোমার মুখ্যমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য গুলা? ও  আরেক টা কথা, সরকার স্বীকৃতি দেবে তো?  স্বাধীনতার ঘন্টায় দেশের ১২ টা যেদিন বেজেছিল! জানিনা নেহেরূ জীর মাথায় কি স্ট্রাইক  করেছিল? ভেবেছিল? দেশ এখন এই ভাবেও চলতে পারে? আগামীকাল হয়ত শত আসিফা অকালেই ঝরে যাবে, হারিয়ে যাবে ভ্রূন? কালে গহ্বরে কেউ পাবে না ঠাই, আসি আর যাই, ব্রম্ভা জানেন? গোপন কম্ম নিয়ে কে ভেবে ছিল? উত্তর হয়তো জয়ন্ত শাস্ত্রী দিতে পারে। আমরা তো প্রোডাক্ট, আর জনসাধারন মানেই ভেরি ইন্টারেস্টিং সাব্জেক্ট।
প্রিয় বন্ধু ও পাঠকবন্ধু, আমি ভুল হতে পারি। কিন্তু দিদিই বলেছেন চপ ভাজতে, জ্যোতি বসু বলেছিলেন এমন টা তো বলতেই পারে, এরা বর্বর। কোথায় আমরা কোথায় ওরা? মাঝে মোদি গোদি থেকে চিৎকার শোনা যায় , ভাই পাকোড়া, পাকোড়া, তায় কি বা সন্দেহ লাগতে পারে? বাঙালী চপ নিয়ে ভাবতে পারে, তালে মোদি.. . . ঢপ নিয়ে গল্প বললেই দোষ? তেল ঝাল, নুন মষলার দাম যেখানে আগুন দাম, সেখানে টকে নোনতা জনতা এক পশলা বৃষ্টি চায়। অথচ দেখো, নেতা মন্ত্রী মিডিয়া গুলা, ঠান্ডা মেসিনে বসে, কামাতে চায়, সমাজের সম্মুখে ঝামা ঘষে শুধু কামাতে চায়।
হয়তো দেখে ফেলেছি, আজো হাজার হাজার ঘরে ঘরে পায়খানা, বিদ্যুৎ, জলের ব্যাবস্থা নেই, যেটা সরকারী নেতা রা বড় মুখে অর্ধেক মিথ্যে বলে থাকে, আজো, স্বাধীনতার ৮০ বছর পরে। আ.....শি, ভাবা যায় না মাইরি। আশি তে আসিও না, দেখেচেন? কিন্তু নেতা রা এত ভাঁট বকে কেন? আমরাই অশিক্ষিত চ্যালা গুলা এদের ফুটতে দি। জর্জরিত সমাজে কুচো কুচো নেতার জন্ম হয় শত শত, সুরভিত,বিকশিত এন্টিসেপ্টিক লিভ ফিফটিটুর মত। কেন ভূলভাল বলে যায়, বুঝে পাই না।, দেশের মানুষ কি এতোই অবুঝ আর বোকা? তাই 'লজ্জ্বা পাও দেশ,' কুর্নিষ জানাই যে লিখেছিল।
রাজনীতি কে ঢাল করে, সাধারন মানুষের মধ্যে বিভেদ তৈরি হয়। রাজনীতি কে ঢাল করে, যে যখন আসে, প্রশাসন কে নিজ উদ্দ্যেশ্যে কাজে লাগায়। রাজনীতি কে ঢাল করে যে যাকে যখন পারে নৃশংসতায় রাঙিয়ে দেয়। এসব আমি ভয় পাচ্ছি। ভয় পাচ্ছি গন অভুত্থানের কথা ভেবে। কারণ যা সব ইতিহাস রচিত হয়ে চলেছে, একদিন দেখবো, কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলবে না। এখুনো কি পরিমাণ ধর্মে হানাহানী, ভাষা


নিয়ে হানাহানি, সংবাদ সঞ্চালকের মুখেও প্রাদেশিকতার গন্ধ। চাকরীর বাজারে চাকরী অপ্রতুল, চারিদিকে, টিউশানি, গান, এটা ওটা করে যুবসমাজ দিশেহারা। এদের জন্য ২০ ৩০ বছর আগে প্ল্যানিং কমিশন ভাবে নি কেন? ভেবে থাকলে, তার রিপোর্ট কই? এটাও কী প্লানিং কমিশনের দায়িত্বে পড়ে না। খরচ বেড়েই চলেছে। বেসরকারি স্কুলে প্রতি বছর সিলেবাস পাল্টে যাচ্ছে। কত কত লক্ষ্য কোটি টাকার বই প্রতি বছর নষ্ট হচ্ছে। কে হিসেব রাখে? কার টাকা। ইতিহাসের সাইকেল বনবন করে ঘুরছে, একবার আগে তো একবার পেছনে।

উন্নয়ন কী? অর্থ টা ব্যাপক। তবু অর্থ কে উপযুক্ত জায়গায় কাজে লাগানো টাও কম কথা নয়। কিন্তু দেশের মানুষের লাভের গুড় যখন পিপড়ে খেতে শুরু করে, আমরা হা করে দেখি। মিডিয়া রাজনীতির অপেক্ষায় প্রশাষন, তারাও হা করে দেখে। আমি বিষ্বাস করি, দুর্নীতি দমনে রাজনীতি যদি সম্পুর্ন কড়া, শৃংখলাপরায়ন হয়, দেশ সত্যই জগতে সামনে খুশী মনে হাসবার ক্ষমতা রাখে।
ছবি গুলা INTERNET সংগৃহীত । লেখার সাযুজ্যে ব্যবহার মাত্র আর কিছু না।

Sunday, May 13, 2018

      🎆🎆🎆
তুমিই হাঁসাও, তুমিই কাঁদাও,
তুমিই দেখাও, তুমিই বলাও,
তুমিই মারো, তুমিই বাঁচাও।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
মানব জনম সফল তোমার
রয়ে যাবে অবদান,
দেশের আগে দশের কাছে,
নীরব  আহ্বান।
ধর্মের আগে ভাষার চেয়েও,
মানবিকতা মুল্যবান।।
কাছে এসে তুমি, বল হেসে
একবার, ভালোবাসি ভালোবাসি
বার বার তুমি,  ফিরে পাবে শশী
আর অগাধ সম্মান।।
🎆🎆🎆

Saturday, May 12, 2018

এইযে মুরগি ছানারা,
থপ থপানির পোনা,
ছটপটে আর কুটুরমুটুর
যায় না কেন গোনা?

একসাথে বেশ মজায় আছিস,
মলমলিয়ে ডাক ছাড়চিস,
খুঁটে খাচ্ছিস, আর ছড়াচ্থিস
ছানা বলেই না ঝলমলাচ্ছিস।

বেশ চলছিল, জানেন! সত্যি বলছি।
But দেশ এদের, আজো বাঁচিয়ে রেখেছে
তারা আসোলে কারা ?
যারা মরার আগেই মড়া
যারা বলে, বোকার হদ্দো,
করবো জব্দ, কেত হবে না, ভাই?
উঠতি মুলোই যে পত্তনে চাই
সংগে পেঁয়াজ আদা

রসুন বেটে নুন হলুদে
রঙীন করে দেবো,
কড়ায় ফেলে ভেজে দিয়ে
স্বর্গ দেখিয়ে দেব।।
বলোতো সন্দে লাগে কিনা,
দেশ কী ভাবেই রাজা উজির
আর কিচির মিচির
নাকি মুরগী আগে না ডিম?
সুজির সাথে লুচি হলে চলে
নাকি ধর্মের সাথে ভীম!
মুরগী যদি ডিম
পেড়ে দেয়,
কি করবে হাকীম!
ঠিক কিনা?


Friday, May 11, 2018

গরমে হাপিত্তেশ, এসির বাইরে কি তুমি?
তালে দেখো একটিবার
ছবি চে সুন্দর এ পৃথিবীর কাশে
মেঘও ক্লান্ত সুনামী।
কেমন শান্ত ভেসে উত্তরে,
গুরুর দৈব মন্তরে
অপেক্ষার ভোর চুমি
প্রশ্নের রাত যেন ফুরোতে এখুনো বাকি।
কেন যে দক্ষিনা হাওয়ায় ভাঁটা।
ভূগোলের রং কটা, জান্তে
ভাগ্য লাগে নাকি?

তাচ্চে বরং শিয়ালের হুক্কা হুয়াই সই, এখন ওয়ে়বার্লীর পাঁচীল ডিঙিয়ে (মাঝে মাঝে মনে হয়, প্রাচীন সময়কাল) আসলে কোনো একটা ইন্দ্রিয়ের খিদে তোমায় মেটাতেই হবে। তবু এ ভেসে আসা আকুতির ডাক করুন লাগে!  অস্ত্বিত্তের ডাক,  নাকি বরুণ দেবের অনুপস্থিতি, অপারগ আমি।  উত্তরে যে চিলড্রেন পার্ক। ১২০ ফুট ওপরে তার, বাল্বের আলো, উফঃ কি শান্ত  , ভবিষ্যতে কি নাম হবে, নাম করবে কিনা, জানা নেই। বাট এখুনো চোখ বন্দ্ধ করলেই শিশুরা দাপাচ্ছে অক্লান্ত।
 পুূব দিকে ওই ওই ২৬ নম্বরের দিকে, ওয়াগনের ধাক্কা লেগে শব্দ যখন হাঁপাচ্ছে, পশ্চিমে গঙ্গা পেরিয়ে স্থির গম্ভীর আল্লাহঃ আকবর সা. . . .

আমাকে পাখি করে দাও প্রভু, কথা দিচ্ছি একটুও complain করবো না। সকাল থেকে সন্দ্ধে কিচির মিচির করে, একদিন তো টুপ করে মরেই যাবো। যা যা বেহায়া পাখি যানা. .
কিন্তু
তুমি তো ঈশ্বর, তুমি বোঝো কত,
জানে না এ নশ্বর প্রাণ।
খবর তোমার কাছে ছোটে সবার আগে।
তুমি উদ্বেলিত, কম্পন টের পাও,
শত মাত্রা অনুভব করে,
মেপে নিয়ে, পুনরায় খবর তৈরি কর।
সুতরাং
এখন তুমি ভগবান।
আমাদের মুক্তি দিও





।।

Tuesday, May 8, 2018

শত ঋণস্বীকার, বাকি এ বাংলায়।।
তবু
ঠাকুর বাড়ীর সারদীয় অঙ্গীকার
ভাগ্যবান গঙ্গায়,
বৈশাখের তুমিই ধ্রবতারা,
পূবের সিন্দ্ধু
তুমি, সে যে নবান্নের অর্ঘ।
পেয়েছো কি স্বর্গ,
সে শিশির বিন্দু,
লেখায়, অাঁকায়?
তবে কি তোমার মন অাজো ঘোরা ফেরা করে,
বাংলার মাটি তে
ঘ্রাণ নাও, বাতাসে,
দেখ এদিক পানে, মানুষের বিশ্বাসে।
এরা অাজো রবী কে প্রণাম করে।।

Blog Archive

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে
ক্যাসপারস্কাই