West bengal Important Links

আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language

Tuesday, April 23, 2019

স্বাধীন দেশ। আমরা স্বাধীন মানুষ। রেঁধে বেড়ে খাবো। ভোট আসলে ভোট দেব। ব্যাস, ফুরিয়ে গেল।
কিন্তু সেটি হতে দিলে তো?
ভোট আসলেই জ্ঞানের নাড়ি টনটনিয়ে ওঠে।
তাই, সবার আগে জমি চাই। মানে কচি কচি মাথা। গাট্টা মারলেই টকটক আওয়াজ হবে। সেই খালি জমি তে কর্ষন হবে।  হয়ে সব হিরে জহরত বেরোবে। তাই সবার আগে,  তিলে তিলে বোধ বুদ্ধি ঘিলু টাকে নিয়ম করে পিটিয়ে পিটিয়ে ছাতু কর। যাতে নতুন কিছু না ঢুকতে পারে। আর যা ঢোকাবো আমি ঢোকাবো। খারাপ গুলো আগে ঢোকাবো। মন গুলো কে সন্তপর্ণে এমন ভাবে বিষিয়ে তুলবো, যে বিরুদ্ধ মত, বা এর বিরুদ্ধ মানুষ দেখলে, শুনলেই যেন, ঘৃনা দলা হয়ে মনে যেন প্রতিহিংসার ভাব জেগে ওঠে।
ব্যাস বারুদ তৈরি।  তারপর ওতে কেরোসিন দিয়ে, জাস্ট একটা মাচিস।
তবে প্রথমে যেটা করতে হয়। চার ফেলতে হবে। পুকুরে যে ধরণের মাছ থাকে। চার ও তাই তফাৎ ভেদে ভিন্ন হবে।
আতাল, বেতাল, খোল করতাল, আগা পাসতলা খড় ভুষি টাইপ আকাট মার্কা কথা দিয়ে ভরিয়ে দাও। টেনে আনো স্বাধীনতার ভূত ভবিষ্যৎ। আর ছেড়ে দাও এই নিওলাইট দুনিয়ায়। তারপর রঙ্গ দেখো।
মানে, কে কত গাল দিল। কে কত টা গিলে, কথা বলছে। কার ট্যাঁকে কত দম। বা কে বেশি চেল্লালো। আর সেগুলোয় যখন কমেন্ট, লাইক, হাসি বিলোতে থাকে, তখন অলক্ষ্যে কারা যেন হাই ফাইভ দ্যায়।
এ বলে বাম্ফ্রন্ট ভালো, ও বলে কংগ্রেস, এ বলে বিজেপি, তো ও বলে তৃণমূল, এ বলে এসিউসিঅাই তো আরেক জন আরএস. পি।
সবাই ভালো। সব দল ভালো। ভীষন ভালো। আর এই এত এত ভালোর মধ্যে আসল আলো কিন্তু আপনি। বাকি টা অন্ধকার।
আরেক টা কথা হল, কোন সরকার কত খারাপ, কত ভালো। সেটা যাচাই করার যোগ্যতা আজো আমার হয় নি। এর জন্যে প্রচুর পড়াশোনা লাগে। কিন্তু সাদা চোখে যা দেখি, যা শুনি, বিশ্বাস করতে ভালো লাগে। এটুকুই। কিন্তু কিছু পরেই এমন কিছু শুনি দেখি যা ওই ভালো লাগাটায় বিষ মিশিয়ে দ্যায়। মনে খারাপ লাগে।
মাঝখানে কিন্তু এই ভূলে ভরা কথা, কোটি টাকার শ্রাদ্ধ্ব টা মিথ্যে হয়ে যায় না। মিথ্যে হয়ে যায় না, টাকা গুলো ভারত সরকারের ছাপানো। মিথ্যে হয়ে যায় না, এঁচোড়, কচুর লতি, মুরগির দামের ওঠা পড়ায়। মিথ্যে হয়ে যায় না, এই শোয়াশ কোটির দেশে কজন তা কেনে? মিথ্যে হয়ে যায় না, নিম্ন মধ্যবিত্তই তো প্রায় হাফের উপর।
তারপর আজ একজন বলছেন,
স্কুলে ভর্তি হয় ১০ লক্ষ। মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকের আগেই তা দাঁড়ায় ২ লক্ষ। তারমানে ড্রপ আউট ৮ লক্ষ। এরাই মাটি কাটে, দিন মজুর বা টিপ বানায় বা রাখি তৈরি করে। এরপর এদের কাছে ওরা আসে। স্বপ্ন দেখায়। মানে সোজা কথায় বিন্দাস এক্সপ্লয়টেশন। চলুক।
চলুক না, কন্ট্রাডিকশন, মন্দ তো লাগছে না।
আগ্রম বাগ্রম বোম্বে বো, আসসি নব্বে পুরে স।
আমি শুধু আজকে, গুগলে সার্চ করলাম। দেশের বীর দিয়ে, পেলাম মাত্র সামাণ্য এই ক'টা ছবি। বড় করে দেখলে, কে বলতে পারে, আপনার পছন্দে মিলে যেতেই পারে। তাই ভরসা রাখুন। ভরসা করা জরুরী। বিশ্বাস করাটাও একটা পবিত্র দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।

যযৎকিঞ্চিতঃ

যদি রক্তের লাল কে বিশ্বাস কর তাহলে তুমি বামপন্থী। যদি সাম্যের দাবী আদায়ের পথে থাকো, নিরলস, অবিচল, তাহলে তুমি বামপন্থী। যদি  অন্ধবিশ্বাসের বিরুধ্বে রুখে দাঁড়াও তাহলে তুমি বামপন্থী। তুমিই সেই ভারত দেশের মুকুটে লাল পালক।
যদি দেশের ইতিহাসে আস্থা রাখো, তাহলে তুমি কংগ্রেসী। যদি দেশের স্বাধীনতা কে বিশ্বাস কর, তাহলে তুমি কংগ্রেসী। যদি গান্ধী নেতাজী প্যাটেলের পথে চলে থাকো, তাহলে তুমি কংগ্রেসী। জয় জওয়ান জয় কিষান, এই জয়ধ্বজের পতাকা যদি কাঁধে নিয়ে থাকো। তাহলে তুমি কংগ্রেসী।

আর সত্য ধর্মের ন্যায় প্রতিষ্ঠা যদি চেয়ে থাকো। তুমি বিজেপি। যদি সনাতনের আচার মেনে চলে থাকো, তুমি বিজেপি। যদি, ডিসিপ্লিন আর একাত্মবাদে নিষ্ঠা রেখে থাকো, তাহলে তুমি বিজেপি। যদি দেশ কে যারা শুষে নিয়েছে মানে, যে জাতি, তা ইংরেজ, মুঘল,  সুলতান আর বাকি যারা  সব তোমার  শত্রু হয়ে থাকে। তাহলে তুমি বিজেপি।

কিন্তু যদি বিশ্বাস করে ঠকে গিয়ে থাকো, তাহলে বিশ্বাস রেখো যে,  তুমি তৃণমূল। যদি বিশ্বাস ফের ফিরে পেয়ে থাকো। তাহলেও তুমি তৃণমূল। যদি দেশের কাজে নিজের বিসর্জন চেয়েছো। তালেও তৃণমূল। যদি উঠে দাঁড়ানোর ঘাত প্রতিঘাতে জমি ফিরে পেয়েছো, তুমি তৃণমূল। এতো সামান্য সময়ে, স্বমহিমায়,  তবু বৈচিত্রময়, নিজের প্রতিষ্ঠা অর্জন করে থাকো। তার মানে তৃণমূল।
আরো
রয়েছে এমন অনেক দলের উদাহরণ। কিন্তু উপোরের সব লেখাই দল পরষ্পরে ভীড়ে খুব যায়। প্রশ্ন, গল্প অনেক টাই থাকে যেন সেই না কাহা শুনার কথার মত।

তবু আমি বর্ণময় কেই চেয়েছি বেশি করে। হাসি হাসি সেকুলার মানুষের ভীড়ে কিন্তু  আমি তোমাকেই আমি খুঁজেছি।
যদি তুমি তোমার কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকো। মানুষ। যদি তুমি ভূল করে থাকো। ভূল কে না করেছে, এ জগতে? তবু পিঠ না ঠেকিয়ে যদি সজ্ঞানে কারো অপকার না করে উপরে উঠে থাকো। তুমি মানুষ। যদি অন্যের দুঃক্ষ তোমায় বিচলিত করে থাকে। আজকালকার দিনে যেটা একটু হলেও নাড়া দিয়ে যায়। তাহলেই মানুষ।
মানুষ অর্থ ব্যাপকভাবে।
কিন্তু যদি তুমি দেশ, কাল, সমাজ, পরিবারের হিত নিয়ে ওয়াকিবহাল থাকো, তাহলে কিন্তু তুমি একজন সফল নাগরিক। আর নাগরিক হয়ে দেশের পৌরহিত্যে বা পুজো করা মুখের কথা নয়।
স্বাধীন দেশ। আমরা স্বাধীন মানুষ। রেঁধে বেড়ে খাবো। ভোট আসলে ভোট দেব। ব্যাস, ফুরিয়ে গেল।
কিন্তু সেটি হতে দিলে তো?
ভোট আসলেই জ্ঞানের নাড়ি টনটনিয়ে ওঠে।
তাই, সবার আগে জমি চাই। মানে কচি কচি মাথা। গাট্টা মারলেই টকটক আওয়াজ হবে। সেই খালি জমি তে কর্ষন হবে।  হয়ে সব হিরে জহরত বেরোবে। তাই সবার আগে,  তিলে তিলে বোধ বুদ্ধি ঘিলু টাকে নিয়ম করে পিটিয়ে পিটিয়ে ছাতু কর। যাতে নতুন কিছু না ঢুকতে পারে। আর যা ঢোকাবো আমি ঢোকাবো। খারাপ গুলো আগে ঢোকাবো। মন গুলো কে সন্তপর্ণে এমন ভাবে বিষিয়ে তুলবো, যে বিরুদ্ধ মত, বা এর বিরুদ্ধ মানুষ দেখলে, শুনলেই যেন, ঘৃনা দলা হয়ে মনে যেন প্রতিহিংসার ভাব জেগে ওঠে।
ব্যাস বারুদ তৈরি।  তারপর ওতে কেরোসিন দিয়ে, জাস্ট একটা মাচিস।
তবে প্রথমে যেটা করতে হয়। চার ফেলতে হবে। পুকুরে যে ধরণের মাছ থাকে। চার ও তাই তফাৎ ভেদে ভিন্ন হবে।
আতাল, বেতাল, খোল করতাল, আগা পাসতলা খড় ভুষি টাইপ আকাট মার্কা কথা দিয়ে ভরিয়ে দাও। টেনে আনো স্বাধীনতার ভূত ভবিষ্যৎ। আর ছেড়ে দাও এই নিওলাইট দুনিয়ায়। তারপর রঙ্গ দেখো।
মানে, কে কত গাল দিল। কে কত টা গিলে, কথা বলছে। কার ট্যাঁকে কত দম। বা কে বেশি চেল্লালো। আর সেগুলোয় যখন কমেন্ট, লাইক, হাসি বিলোতে থাকে, তখন অলক্ষ্যে কারা যেন হাই ফাইভ দ্যায়।
এ বলে বাম্ফ্রন্ট ভালো, ও বলে কংগ্রেস, এ বলে বিজেপি, তো ও বলে তৃণমূল, এ বলে এসিউসিঅাই তো আরেক জন আরএস. পি।
সবাই ভালো। সব দল ভালো। ভীষন ভালো। আর এই এত এত ভালোর মধ্যে আসল আলো কিন্তু আপনি। বাকি টা অন্ধকার।
আরেক টা কথা হল, কোন সরকার কত খারাপ, কত ভালো। সেটা যাচাই করার যোগ্যতা আজো আমার হয় নি। এর জন্যে প্রচুর পড়াশোনা লাগে। কিন্তু সাদা চোখে যা দেখি, যা শুনি, বিশ্বাস করতে ভালো লাগে। এটুকুই। কিন্তু কিছু পরেই এমন কিছু শুনি দেখি যা ওই ভালো লাগাটায় বিষ মিশিয়ে দ্যায়। মনে খারাপ লাগে।
মাঝখানে কিন্তু এই ভূলে ভরা কথা, কোটি টাকার শ্রাদ্ধ্ব টা মিথ্যে হয়ে যায় না। মিথ্যে হয়ে যায় না, টাকা গুলো ভারত সরকারের ছাপানো। মিথ্যে হয়ে যায় না, এঁচোড়, কচুর লতি, মুরগির দামের ওঠা পড়ায়। মিথ্যে হয়ে যায় না, এই শোয়াশ কোটির দেশে কজন তা কেনে? মিথ্যে হয়ে যায় না, নিম্ন মধ্যবিত্তই তো প্রায় হাফের উপর।
তারপর আজ একজন বলছেন,
স্কুলে ভর্তি হয় ১০ লক্ষ। মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকের আগেই তা দাঁড়ায় ২ লক্ষ। তারমানে ড্রপ আউট ৮ লক্ষ। এরাই মাটি কাটে, দিন মজুর বা টিপ বানায় বা রাখি তৈরি করে। এরপর এদের কাছে ওরা আসে। স্বপ্ন দেখায়। মানে সোজা কথায় বিন্দাস এক্সপ্লয়টেশন। চলুক।
চলুক না, কন্ট্রাডিকশন, মন্দ তো লাগছে না।
আগ্রম বাগ্রম বোম্বে বো, আসসি নব্বে পুরে স।
আমি শুধু আজকে, গুগলে সার্চ করলাম। দেশের বীর দিয়ে, পেলাম মাত্র সামাণ্য এই ক'টা ছবি। বড় করে দেখলে, কে বলতে পারে, আপনার পছন্দে মিলে যেতেই পারে। তাই ভরসা রাখুন। ভরসা করা জরুরী। বিশ্বাস করাটাও একটা পবিত্র দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।

যযৎকিঞ্চিতঃ

যদি রক্তের লাল কে বিশ্বাস কর তাহলে তুমি বামপন্থী। যদি সাম্যের দাবী আদায়ের পথে থাকো, নিরলস, অবিচল, তাহলে তুমি বামপন্থী। যদি  অন্ধবিশ্বাসের বিরুধ্বে রুখে দাঁড়াও তাহলে তুমি বামপন্থী। তুমিই সেই ভারত দেশের মুকুটে লাল পালক।
যদি দেশের ইতিহাসে আস্থা রাখো, তাহলে তুমি কংগ্রেসী। যদি দেশের স্বাধীনতা কে বিশ্বাস কর, তাহলে তুমি কংগ্রেসী। যদি গান্ধী নেতাজী প্যাটেলের পথে চলে থাকো, তাহলে তুমি কংগ্রেসী। জয় জওয়ান জয় কিষান, এই জয়ধ্বজের পতাকা যদি কাঁধে নিয়ে থাকো। তাহলে তুমি কংগ্রেসী।

আর সত্য ধর্মের ন্যায় প্রতিষ্ঠা যদি চেয়ে থাকো। তুমি বিজেপি। যদি সনাতনের আচার মেনে চলে থাকো, তুমি বিজেপি। যদি, ডিসিপ্লিন আর একাত্মবাদে নিষ্ঠা রেখে থাকো, তাহলে তুমি বিজেপি। যদি দেশ কে যারা শুষে নিয়েছে মানে, যে জাতি, তা ইংরেজ, মুঘল,  সুলতান আর বাকি যারা  সব তোমার  শত্রু হয়ে থাকে। তাহলে তুমি বিজেপি।

কিন্তু যদি বিশ্বাস করে ঠকে গিয়ে থাকো, তাহলে বিশ্বাস রেখো যে,  তুমি তৃণমূল। যদি বিশ্বাস ফের ফিরে পেয়ে থাকো। তাহলেও তুমি তৃণমূল। যদি দেশের কাজে নিজের বিসর্জন চেয়েছো। তালেও তৃণমূল। যদি উঠে দাঁড়ানোর ঘাত প্রতিঘাতে জমি ফিরে পেয়েছো, তুমি তৃণমূল। এতো সামান্য সময়ে, স্বমহিমায়,  তবু বৈচিত্রময়, নিজের প্রতিষ্ঠা অর্জন করে থাকো। তার মানে তৃণমূল।
আরো
রয়েছে এমন অনেক দলের উদাহরণ। কিন্তু উপোরের সব লেখাই দল পরষ্পরে ভীড়ে খুব যায়। প্রশ্ন, গল্প অনেক টাই থাকে যেন সেই না কাহা শুনার কথার মত।

তবু আমি বর্ণময় কেই চেয়েছি বেশি করে। হাসি হাসি সেকুলার মানুষের ভীড়ে কিন্তু  আমি তোমাকেই আমি খুঁজেছি।
যদি তুমি তোমার কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকো। মানুষ। যদি তুমি ভূল করে থাকো। ভূল কে না করেছে, এ জগতে? তবু পিঠ না ঠেকিয়ে যদি সজ্ঞানে কারো অপকার না করে উপরে উঠে থাকো। তুমি মানুষ। যদি অন্যের দুঃক্ষ তোমায় বিচলিত করে থাকে। আজকালকার দিনে যেটা একটু হলেও নাড়া দিয়ে যায়। তাহলেই মানুষ।
মানুষ অর্থ ব্যাপকভাবে।
কিন্তু যদি তুমি দেশ, কাল, সমাজ, পরিবারের হিত নিয়ে ওয়াকিবহাল থাকো, তাহলে কিন্তু তুমি একজন সফল নাগরিক। আর নাগরিক হয়ে দেশের পৌরহিত্যে বা পুজো করা মুখের কথা নয়।

Blog Archive

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে
ক্যাসপারস্কাই