West bengal Important Links

আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language

Saturday, January 11, 2020

ভালো হয়ে গেছি,
ভালো টা যে ছিল,
বেঁধে মন চেপে, ফুটফুটে আগুন, 
মন ভালো করে দিল।
কথাগুলো শুনে, আসলে মনে লেগেছিল,
ঘুম খাওয়া দাওয়া আজব হয়েছিল।
ভালো যে সে বাসা, ওটাই বড় খাঁসা
গোঁসা করি মিছে, ভালো টা যে দষা।
আশা নিয়ে বাঁচি, ভুলি মশা মাছি,
বৃথা চেঁচামেঁচি, এই ভালো আছি।
ভালো হয়ে গেছি, ভালো হওয়াটা ছিল,
ভালো করে ভাবি, কি যেন বাকি ছিল?

সেটা শেষ পাত্তিঃ

গরম কালে, 'একটি বিরাট প্রতিযোগিতা' নাম দিয়ে রাত দুপুরে ছোট্ট  মাঠে পিং পিং, ফুটবল খেলা হত। এখুনো হয়। ঠান্ডায় ব্যাডমিনটন। টিং টং। এটাই আসলে বড় কথা, তা কিন্তু নয়।

মাঠ বড় হলে, বিরাট প্রতিযোগিতায়
স্বপ্ন মেধার ঘোড়াও কাজে লাগানো হয়।
দৌঁড়া বেটা, ছোট কত জোরে পারিস ছোট। ভয় কি?
অভ্যাস বশতঃ ঘোড়াগুলো ছুটতে থাকে। স্বপ্নমেধার ঘোড়াগুলো অতশত বোঝে না। চোখে কি একটা লাগানো। শুধু সামনে টাই দেখা যায়। ওই যে বাতাস কেটে দৌড়, এর চে বেশি ভাবতে চায় না। ভাবতে চায় না, কে বা কারা এ নিয়ে অভ্যাসের বাজি খেলছে। ভালো করে কেশরের রঙ দেখে শাফল করে বেশ গুছিয়ে তাস ফেলছে।

কোথাও লেখা নেই যে, শেষ তাস কে ফেলবে? তাই তার আগে পর্যন্ত স্বপ্নমেধা খোর ঘোড়াগুলো কে ছুটতে হবে। বা এটাই শর্ত কিনা!
ঘোড়া গুলো একে অপরের দিকে তাকিয়ে কেশর ঝাঁকায়। লেজ আছড়ায়। আর খুব দৌঁড়ায়।
দৌড়তে হয়৷ দৌড়ানো টা মজ্জায়।
তাই।

Saturday, January 4, 2020

আজকে রবিবার। খুব ভালো দিন। দেরি করে ওঠার দিন।
অনেকের আজ ছুটি থাকে। বাজারে ভীড় বেশি হয়। অনেকে মাংস কেনে। মাছ কেনে। ডিম কেনে। গরম কচুরি খায়। কিছু বাজারের ব্যাগ থেকে পিঁয়াজকলি বেরিয়ে থাকে। শাক টাক, সজনে ডাঁটা বেরিয়ে থাকে।
গতকাল টাও ভালো দিন ছিল। আজ আকাশ মেঘলা করে আছে। পাখি ডাকছে। কা কা, পিড়িক পিড়িক। কুয়াশা খানিক আছে। ঠান্ডা মোটামুটি একরকম। জাঁকিয়ে মোটেই না।

ভজ গৌরাঙ্গর দেরি সয় না। ভোরেই গঙ্গায় ডুব দিয়ে এসেছেন। ওনাকে যেতে হবে ভট্টপাড়ায়। কীর্ত্তন আছে। উনি এখন কপালে ইংরেজি ইউ এর মত ফোঁটা টানছেন। সামনের ২৬-শে বড় পালা। নতুন বাঁধা গান গুনগুন করছেন।

রাধে তুমি আসবে বলে,
মন ফেলছো ক্যামন ফাঁদে,
নিতাই তোমায় হরি বলে,
বৈকুন্ঠ মন যে কান্দে।
সন্ধে সকাল দিন ভুলে,
মন আশায় বাঁধে ঘর,
চোখের জলে ভাসিয়ে ওগো,
কাটে কত প্রহর।

কই গো চা টা দেবে!
রান্নাঘর থেকে, এই যে যাই গো। দু'টো লুচি ভেজেই দিচ্ছি।

ভজগৌরাঙ্গর ছেলে কুশল। ওর মেজো কাকা জাপান থেকে নতুন ক্যামেরা পাঠিয়েছেন। ওটাই নিয়ে এখন ছাদে। পাখিদের দিকে তাক করলেই উড়ে যাচ্ছে।  সামনের সংক্রান্তি তে ও বন্ধুদের নিয়ে যাবে গঙ্গাসাগরে। চক্রবর্তী স্যারের একটা ওয়ার্কশপ আছে।
চক্রবর্তী স্যার কে সবাই ভালোবাসে। উনি আবার পার্টি ভালোবাসেন। উনি নতুন করে ভাবতে বলেন। উনি বলেন তিনি বেশ আছেন।

Thursday, January 2, 2020




Blog Archive

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে
ক্যাসপারস্কাই