West bengal Important Links

আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language

Wednesday, August 7, 2019


শ শ শ,তালে,
আলে বালে মালে, হে
হেই,
চুওপ, চুপ করে বসে থাক,
চুওপ ভাই চুপ, কথা কম
নেই দম, সো
চুপ চুপ চুপ, এ ভায়,
চুপ,এ ভাই,
হাতে হাতে তালি, ও বন্মালি,
কেন জন্মালি? উ
La la lala la la.......
এটা, কথা, কথা কম, কাজ বেশির সময়,
কাজ বেশি, বড্ড বেশি বেশি
এটাও হয়,
ব্লিং ব্লং, ক্লিং ক্লং,
ব্লিং ব্লং, ক্লিং ক্লং,
ছটফটে হংকং
I can feel it, do YOU?
its really মা মাসি 😊😀😁
belive রিয়্যালি, believe it is, beli me.
Ommf  fu fu fu...
শুধু কথা কথা, ব্যাথা ব্যাথা বাড়িয়ে,।
কেন এভাবে হারিয়ে,
কামো কামো, এটা কাজে কাজে
সাজে ভাজে, ফাক ম্যান জাস্ট ফাক ইট।
সাক ইট। হজম হজম হজমিগুলি।
অসামান্য কেন হলি?
শ শ শ, আলে বালে তালে,
ও বনমালি।
ফ্রিকি ফ্রিকু লাইক্লি, হাইলি,
এমনি তেই কেন দিলি?
নো নো। কামো, প্লি টেক ইট ইসিলি
বিলি কাম্মো, 
চুপ চুপ চুপ
চুপ চুপ চুপ।
হেইলি, ডেইলি ফেইলি
কেন কাছে এইলি,
নট মেয়েলি বাট হাইলী,
সো চুপ চুপ এক্সুপ
চলছে চলবে চলবি...
হে হে হে...

তুমি, আমি, দেশ, আমার আতপুর, আমার শশ্মানক্ষেত্রঃ

মুশকিল আসান,
ধরে নি না, এটা দেশ না,
ছিল শ্মশান।
কিছু ফুল ফুটতে শুরু করেছে।
ফল পাকতে শুরু করেছে।
পাখিও গাইছে গান।
বা,
কুছ না কহো, কুছ ভি না কহো,
ক্যায়া কেহ্না হ্যা, ক্যা শুন্না হ্যায়,
মুঝকো পতা হ্যায়। তুমকো পতা হ্যায়।
"1942 A Love Story."
বা এ বাংলায় ধরুন '৪২' এর মন্বন্তর।

তাই বলছিলাম যে,
শীব ঠাকুরে রো আপনা দেশ আছে। ওটা স্বর্গ। ক্ষরা বন্যা হয় না। সুন্দর ফুল ফোটে। কি সুবাস। মিষ্টি মিষ্টি ফল হয়। মনরম বাতাস।
ওখানে চিরবসন্ত বিরাজ করে।
কিসের উপর বসে যেন, হাতে চক্র পদ্ম গদায়িত, নারায়ন ঠাকুর শাস্ত্রীয় সঙ্গীত ও নৃত্য পছন্দ করেন। আমাদের দেশেও হয়। তবে এসব সঙ্গীতানুষ্ঠান সবার জন্য নয় বলে, আমারো দুচ্ছাই বলতে ইচ্ছে হয়।
যাই হোক, উ দেশের মাতা রানী কদিন পরেই ইঁহা পাড়ি দেবেন। আমরা ভি তক্কে তক্কে আছে। এবারো মা দুগ্গা আমাদের দূর্ভোগ দূর দূর করে ভাগিয়ে দেবেন। অতি আনন্দে বলবো ভারত মাতা কি! গেল বারে দশমী তে, পাঞ্জাবে অনুষ্ঠানে অনেক মানুষ ট্রেনে কাটা টাটা পড়েছিল। ভূলে গেছি।
যাই হোক,
দেশের সভায় মুহুর্মুহ বিল পাশ হচ্ছে, মনে হচ্ছে যেন, দেশের নড়বড়ে কাঠামো টাকে শক্ত করার প্রক্রিয়ায় আমরা বড্ড দেরি করে ফেলেছি। ওটা টাইট দিলেই, লোকের কাজ, কম্ম, ক্ষুদা, অকাল মৃত্যুর অবসান ঘটবে। অন্তত এসব জরুরী কাজে এবার ভালো ভাবে মনঃনিবেশ করতে পারবো।

শুধু কি এটাই সত্যি? এর বায়রে কিছু নেই?

পক্সো তর্জমা করে পাশ। মানে নাগরিক বেগতিক কিছু কল্লেই ধরে ভরে দাও। নো কন্সাল্টেশন। আমেরিকার প্রেসিডেন্টের কাছে নাকি আমাদের প্রধানমন্ত্রী, কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থা করার আর্জী জানিয়েছিল। আসলে কে সেই জন, একজন, যে সত্যের অপলাপ করছেন? সেটা কে? হারিয়ে গেল।
মানে তালাক তালাক তালাক। লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী আসছেন না। কোলে শিশু। আবার ধরুন বাঘ বাড়ছে। বা প্রধাণমন্ত্রীর জঙ্গল প্রকৃতি নিয়ে নতুন ভিডিও আসছে।
বা এর মধ্যেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর ঘনঘন কাশ্মীর ভ্রমণ। হুম। কুছ তো হ্যায়। এন্ড ইয়েস।
কাশ্মীর আবার বিভাজিত। পিয়োরলি  প্রশাষনিক দিক থেকে সুবিধের কারণে ত বটেই।
আসলে ভূল ছিল যেন অনেক কিছুই। সে ভূলের প্রায়শ্চিত্তের অবসান ঘটানোই চলছে যেন। ডাঃ আম্বেডকর বেঁচে থাকলে হয়তো বলতেন, আরে রোক্কে ভাই। রোক্কে। ইত্না জল্দবাজি?
ওপাশ থেকে ঠিক কেউ বলবে, ওয়ান নেশন ওয়ান ল, ঠিক হ্যায়।
আম্বেডকর বল্লেন, ওটাও তো প্রিন্সলি স্টেট। ওরা তো ভারতের অন্তর্ভুক্তি চায় নি। শুধু হেল্প চেয়েছিল। তাইতো ৩৭০।
ওরা বল্লো, তালে এতদিন ধরে যে খাওয়ালাম, পরালাম, সুরক্ষা দিলাম উলটে আমাকেই কামড়াতে আসো বারবার, এটা যে অনেক দিন ধরেই সহ্য করে আসছি বটে।
তারপর মিকচার ধর্ম কালচার টারো তো সব্বনাশ
করে দিয়ে এক পাক্ষিক করার চেষ্টা, সেটা কেন মেনে নেব বলতে পারেন?
যাই হোক, ডাঃ অমবেডকর চারিদিকে শূন্য তা দেখে বিলীন হয়ে গেলেন। শুধু শুনতে পেলেন, গান্ধীজী কে, 'হে রাম।'
(গান্ধীজী  'হে রাম' বলেছিলেন কিনা, সে নিয়ে কোয়েশ্চেন করবেন না। মহান মানুষ দের দৃঢ় তা নিয়ে প্রশ্ন তুল্লে ভাবতে হয়, নোয়াখালীর দাংগায় রোগা ভোগা চেহারার এক মানুষ সুদূর গুজ্রাট থেকে এখানে ছুটে এসেছিলেন। আর কদিন পরেই এন আর সি হলে, কে কে ছূটে আসে সেটাও দেখার )
যাই হোক,
আমার পশ্মিনা ধাগার পাতলা চাদর আলমারি তে তুলে রাখা আছে। কাশ্মীর ও আছে। সেটা সিমপ্লি দু টুকরো হল। লাদাখ আলাদা হয়ে গেল। এবার দুটি কেন্দ্রশাষিত অঞ্চল দিল্লির কাছে দাবি দাওয়া করবে। সরকারি পদ গুলো দুটো করে হয়ে যাবে। দেশের কিনারের ইনফো ভালো পাওয়া যাবে। বেড়ানো তে ফুর্তি, ব্যাবসায় মজা। চীন কি ছেড়ে দেবে। হয়ত গল্প হবে অরুনাচলে। সাম্নেই ১৫ই আগস্ট। সবই কল্পনাশ্রিত।
এবার আসি একটু হতচ্ছাড়া লোকালি।
ধরুন,
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের মাথার পরি টাকে সরিয়ে বসানো হল ভারত মাতা, সঙ্গে জাতীয় পতাকা। সিংহাসন থেকে রানী শুদ্ধু হটিয়ে, শ্বেত পাথরের থালার উপর শ্বেত পাথরের অশোক চক্র।

আমাদের আতপুরের শ্মশানঘাট। এখুনো মোট কটা মড়া পুড়েছে? জানা নেই। শ্মশানঘাট তৈরি হবার পর নিশ্চই উদ্বোধন হয়েছিল। কে করেছিল? প্রথম মড়া পুড়বার আগে কি পুজো হয়েছিল? নিশ্চই তা শ্মশানকালীর পুজো। তাই হবে। যা আজো হয়ে আসছে।
আবার এর উলটোও কি হয় না। ধরুন মড়া পোড়ানো বা গোর দেওয়া হত যেখানে। সেখানেই কোথাও মন্দির বা মসজিদ গড়ে উঠেছে। বা শিকারের বদ্ধ স্থল হিসেবে যার নাম ডাক ছিল। হঠাৎ অজানা কোন কারণে শিকারী ভ্যানিশ হয়ে গেল। লোকাল মানুষেরা হাপ ছেড়ে বাঁচলো, নাঁচলো। সেখানে পবিত্র স্থল হয়ে উঠলো। লোকে ভক্তি ভরে সেখানে তার কামনা বাসনা মায় মানত টাও করতে শুরু করে দিল। হতেই পারে। কত কিছুই তো হয়। এটাও না হয় হতেই পারে।

Blog Archive

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে
ক্যাসপারস্কাই