West Bengal Events

এত বড় আকাশ। বাতাসও চুপ করে আছে। বইছে না। তার কত আগেই, মানে ভোর রাতের আগেই পাখ পাখালির চ্যাঁচামেচি। এত টা নিশ্চই আশা করিনি। ওরা কি ভাবছে, বলুন তো!

দোপেয়ে গুলো কি উৎরে গেল। 😀
আসলে, দোপেরা কিছুতে শান দিচ্ছে, জানতে পারলে ওদের যে কি হবে?
আমার মনে হয়, প্রকৃতি এ সবি ফিল করতে পারে। বা নিজেকে আবার তৈরি করছে। ভাবছে।
ভাবতেই পারে। দুটো দিন হয়ে গেল, সারমেয় গুলোও ত ত্যামন চ্যাচাচ্ছে না। আমাদের সঙ্গে থেকে যে ফিল, হয়ত তাই অসঙ্গতি, বা কোথাও একটা গন্ডগোল নিশ্চই কিছু হয়েছে। তাই ভাবছে।
মানে এভাবেই,

মানে গভীরতার মাত্রা টা ফিল অনেকেই করে। চরম ভাবে বিশ্বাস করি। তবু, তিব্রতা টার কথা গুলো কেন যে সেরকম,  কেউ যে বলতেই চায় না।

তাই ডুব দিতেও  মন চায় না। বিশ্বাস টিশ্বাস ভাবনার শেয়ার তো এ অন্ধ সমাজে বড্ড দূরের কথা।
তাও কিন্তু কিছু ডুব দ্যায়। হেরে গিয়ে আনন্দে হারায়। কেউ বেচে যায়। কেউ মুক্তি পায়।

তবু কিন্তু এখানে অক্সিজেন কম। কাঁধে থাবড়াবার কেউ নেই। তাও ডুব দিতে যায়। অভ্যাস বশে। ভাবা যায়।ওসে নিজে ভালো লাগাটা নিজের, অন্যের নয় আপন অভ্যাসে। সবেতেই আছি মনে করে ডুবে জেতেই হয়। তবেই গভীর ডুব দিতে হবে। অনেক টা গভীরে, এত টা যে নিজেরই অজান্তে সেটা যেন ঘটে যেতে পারে।