West bengal Important Links

আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language

Monday, September 23, 2019

সাধারণের বারণ কথাঃ

দেখছি, দেখবো, দেখছি না।
সময় করে উঠচি না,
বা সে ওঠাটাই হয়ে উঠছে না।
কি করবো বল? কাকে বলি বল।
কেন বলি বল। কি ভাবেই বা?
এ যেন রোজকার কথা,
ভোর হয়ে টয়ে,
পরিষ্কার কথা,
বলা টয়া সে, পুরনো ব্যাথা,
বলছি, কোথা?
ভূল ভাবে সাজ, খুঁজে চলি কাজ,
অকাজের সীমানা, দন্ডি গন্ডি পেরিয়ে কামনা,
আজ, অস্থীর কথা,
কামনাবাসনা মৃত্যু মাতা,
দেশ বড় না,  ব্যাক্তি?
কোন সে অভিব্যাক্তি,
নমস্কার এ যে, অাজ, কথার কথা।

ময়দান বড় হয়ে উঠছে। আপনি আছেন তো? 
দাঁড়ান, 'ভাষা' আর 'এন আর সি' র ধাক্কা সামলে উঠি। লাফড়ার যেন শেষ নেই। 
বাঁচতে চাস তো পর্যুদস্ত হয়ে দায়িত্ব নিয়েই বেঁচে থাকে এ নগর, গ্রাম। পিটিয়ে পাট পাট হয়ে যায় কত বিচ্ছিন্ন লড়াই সংগ্রাম।
এ গল্প ছিল, আছে এবং থাকবে, কোনো টা তোমার, কোনো টা ওর, ভারি ব্যাক্তিগত, ক্ষত আহত বা কোনো টা শুধুই আমারি।
অাসছে ২১শে আদমশুমারী।
তারো দামামা বেজে গেল।
ঢাক সেতো বাজছিল আমেরিকায়, ভাবা যায়।
হাসতে হাসতে, তাও হিন্দি তে আমাদের প্রধাণমন্ত্রী গোল দিয়ে এলো। ম্যাগসায়সায় পাওয়া যায় না। তো? উনি, ভেবেছেন, তারচেয়েও বড় কিছু নিয়ে আসা যায়। আসলে এভাবেও ফিরে আসা যায়।
এতে কারো বা মহাশ্বেতা, নেতাজী, বাপুজী, স্বামীজীর কথা পড়ে যায়? তাই সময় নতুন ইতিহাস গড়ে। চোখ ফেরায় কা সাধ্যি।

ভোটের আগে, ক্যাম্পেনিং এ, বাংলাদেশ থেকে ওরা কারা ফিরদৌস এনেছিল যেন? এখন লাগছে, বাংলা আগে ভেবেছিল। কিন্তু সুদূর গ্যাঁড়াকল টা বোঝা হয় নি। স্বাধীনতার পর থেকেই এই বাংলার সেই এক অবস্থা। ভাবে ভালোই, দেখায় ও ভালো। শেষ পর্যন্ত ঝুলি তে সেই আধুলি থেকে যায়।
কেউ বলেন, কি যে বোকার মত কথা, নোবেল টোবেল গুলো তালে কী? 
কেউ বলেন, আমাকে একটা চাকরি বা দুবেলা দিতে পারেন কী? এও এক জ্বালা।
যা হোক, 
এবার, আমার তো ভয় হচ্ছে, ডেমোক্র্যাটদের নিয়ে। বেফাস কিছু আমাদের দেশের সম্পর্কে ছড়িয়ে না দ্যায়। বা শ্রী ওবামা কে বাংলায় এনে না আবার ফ্যালে? বলা তো যায় না। কত কিছুই তো হয়।

আন্তর্জাতিক ফোরাম থেকে বড় বড় গিটার নিয়ে পিটারের মতো বাজাবে, আমি হাততালি দিয়ে জয়ধ্বনি বিলোবো। 

ফ্ল্যাশব্যাক

দপ করে জ্বলে, এবার গোটা ট্রাম মুহূর্তের মধ্যে দাউ দাউ করে জ্বলছে। আমি ৫০০ মিটার দূরে দাঁড়িয়ে। সেদিন কাঁধে একটা ব্যাগ, বুক পকেটে কলম, হাতে নোট প্যাড। 
চোখ বুজলেই আজো লাইভ চলছে।
সামান্যতম ভাড়া বৃদ্ধিও সে মাগ্যি বাজারে, মূল্যের বিচারে সরকারের বিরুদ্ধে আস্ফালন, আক্রমণ ছাড়া আর কিছুই না। 
বিজেপি তখন আসে নি, বাংলায় একটা সভ্য সভ্য কালচার ছিল। এখন যেন, একেবারে যাতা। তখন মরতো না। চাকরি চাই চাকরি চাই বলে, লাইন ছিল না। 
যারা হাসছেন, তারা এসব বুঝবেন না।
আদা পিয়াজ কন্ট্রোল হলে, আজো কিছু বলার হল না। সে প্রশ্নও করবেন না।
আর এখন দেখো, ভালচারে ভরে গ্যাছে। চিল শকুনের মত আকছার,  কোন মতে একটা পদ জুটে গেলেই হল। দেশের কাজ করছি রে ভাই, দেশের কাজ করছি। দল যেমন নির্দেশ দেবে, চোখ বুজে সেইটাই পালন করছি। দল হল, ন্যায় অন্যায়ের উর্ধ্বে। প্রশ্ন নেই, ভালো মন্দ নেই, সাধারণ মানুষের সুবিধে অসুবিধে সেসব এতসব কিছুই দলের তুচ্ছ সুতরাং আমার কাছেও নগণ্য। আমি তো আর দলের উর্ধ্বে নই। 
হয়তো আমি টা তুমি ও বা যে কেউ, দেশের কোনো একজন। তখুনো  এই 'আমি' টা ছিল, বাংলার মত। আজো আছে। শুধু মুখ, মুখের কথা, সুখ আর সুখের জ্বালা। এড়ানো যায়, পালানো যায় না।

Sunday, September 22, 2019

ঈশারায় তোমাকেই, বলার থাকে,
তোমারো আমাকে, চুপ কথায়।
চুপি চেষ্টা, তেষ্টার সীমানায়, দাঁড়িয়ে
সে বিকেল রাঙিয়ে
না বলা, কত একলা ভাঙিয়ে
সন্ধে ধুলো,ঝড় হয়ে সয়ে
গোলাপি অস্তে সীমানা ছুঁলো
আকাশি রঙিন,  অন্তবিহীন,
খসে হারিয়ে, তারাদের চেনালো।
সে ছবি  আঁকি, রচনা করি, দিনে রাতে,
পাশ ফিরে, দেখি সময়ের হাতে,
আঁকা, টানটান উত্তেজনার মানরেখা,
ঘুরে টুরে, ইচ্ছে হলে, মন মেলে দেখা,
প্রশ্ন উত্তরে আসলে, বৈচিত্র্যময় একা!
রেখেছো কি আমার ফুলের মত চিঠি গুলো?
কতবার তো  এলোমেলো,
উড়ে ঘুরে মরে, জমকালো হাতে, বলো!
বলার থাকেই। ঈশারায় তোমাকে!

Tuesday, September 17, 2019

আসলে, মনই বলছে, সেটা জানতে দিই না।
সবি তো ঠিকঠাক, চমৎকার। কি হবে অতো ভেবে টেবে?
আমি তো অভ্যেসের গনৎকার, তাও ভাবছি না।
ছিল না ছোটোবেলায় এতো? জানো?
হত না ভাবনা এইটুকুনি, ফুড়ুৎ করেই পালিয়ে যেত।
সহজ সরল আলতো করে, নিমেশেই ঘুম আসতো।
ওটা আজো আছে,
সেই ভাবনা অভ্যেসটা, না গো দিও না বয়েস দোষ টা,
তখন ভাবনা টা উদ্দীপনা দিত, আজ কেন, ক্লান্ত করে দ্যায়, সেটাও ভাবছি?
আসলে, অনেক সময়েই ভেবে টেবে, গুছিয়ে নিয়ে,
আসলে,
 এটা, সেরকম নয়। এবার যেন, একটু অন্যরকম ভাবছি।
কাজ টাজ খিদে টিদে মিটিয়ে, প্রেম ভালোবাসার পর, সামান্য একটু খালি সময়ে, আশ মিটিয়ে ভাবছি। যদি জানতে চান, বলবো, সেই,
ভাবনার পিছুটান,
গালে হাত দিয়ে, না সুপুরি দিয়ে, কি ভাবে ভাববো?
 ধোয়া ছড়িয়েও তো ভাবা যায়?
এটাও ভাবছি।
বোকার মত মন খানিক হেসে, মন আবার বললো, ভাবছি? সুতরাং ভাবছি।
ভাবনার সীমা পরিসীমা নেই,
গোপন, গোলাপ, স্মৃতি, রজনী ক্ষতির চপলতায়,
অসহায় সেই মা, দেশ, বন্ধু, বাৎসল্য, জনতায়,
খুঁজে চলেছি আমায়?
মন বলছে, খোঁজা তেই  সার্থকতা,
আসলে, খুজে চলি তোমায়!






Monday, September 16, 2019

প্রিয় বন্ধু এ বাংলায় আমার, 

তুমি বামপন্থী, ডানপন্থী, তৃণমূলী বা বিজেপি যে কেউ হতে পারো। লুকিয়ে যারা, তারাও হেসে টেসে, ফুলেও যেতে পারো। 

কিন্তু বিশ্বাস করো, এখানে তোমার পন্থীর বন্ধু যত, তার চেয়েও অনেক অনেক টা বড় এ ডিজিটাল দুনিয়া। 
এখানে তো যেন, ব্যাস, খাওয়া দাওয়া, শাড়ি, বাড়ি বা হিংসা, ছবির প্রশংসা, বেড়ানো, নোংরামো, গান, বাজনা অথবা নৃত্য, নাটক, বই, লেখা, ভাষা, শেখা আরো কত কিছুই ফ্রি তে কুড়িয়ে পাই। গায় লাগাই না। 
প্রোপাগান্ডার ধুমে সবি যেন কতক, রঙের জলছবি লাগে।
তবু, ধুপ ধর্মের গন্ধও কম আসে না। এতে শাপ শাপান্ত হলেও, আজো শেয়ার করিনি, করি না। 

 যারা করে, তারা করে, আমার মত ছাপোষারা অন্তত আজো করে না। সেটারই ভরসায়, কান্নামন এ ভীড় গভীর অশান্তি কেও উপভোগ করে না।   


ওখানে সৌদি তে, তেলের গুদামে আগুন লেগে গেল। কেন লাগলো? কিসের জন্য লাগলো? কে লাগালো কার জন্য লাগালো?

 আসলে যে আমার দেশেরো লাগলো, ভাই। বড্ড লাগলো। স্বীকার করিনা। কেন করি না? 
তবু আজো, এম্নিতেই, হেরে টেরে, হেসে ফেসে গিয়ে ভুলভাল  টসে জিতে আজো ব্যাটিং করতেই যেন মন চায়।
বার বার, 
প্রতিবেশী বন্ধুরাই বা দেশই  যে আসবে কাজে, সবশেষে, এটাই আসল, দূর্বার।
সম্পর্ক টাই আসল ভাই, সেটা ভালো রেখো, ওটা অটূট রেখে এ মিষ্টি মজবুত প্রতিবেশী  ভালোবাসার দড়ি কে শক্ত কোরো। বাকি তো চলছেই, চলবে বারংবার।
ভেবে দেখো অন্তত, 
শেষ বারের মত, 
ওদের মত, আমরাও, শেষের মত, বলেছিলাম
হারবো না, হারছি না,
এটাই।


Sunday, September 15, 2019

Saturday, September 14, 2019


Friday, September 13, 2019

ভুলে যেও না, ভারতবাসী,
এর প্রতি বিন্দু, সিন্ধু তে অধিকার তোমার,
তোমার প্রতি টা শব্দ,
প্রতি টা কথায়, জবাব দিতে বাধ্য, 
এ সরকার তোমার।
তোমার প্রতি টা কথা, ব্যাথায়
শুনতে বাধ্য এ গনতন্ত্র মন্ত্রের সরকার, তালে কেন আছে?
ভূলে গ্যাছে, তালে ওই সংবিধান, জ্বালিয়ে দাও,
পুড়িয়ে দাও, নতুন করে, লিখে দাও,
ওরা কারা, যারা নিজের মতন,
দেশের ভালো টা চায়,
তালে যদি বোঝা যায়,
দেশ ভক্তি প্রলেপ আগে, না,
দেশের মানুষে আসে যায়? 


মানুষ মানুষেরই জন্যঃ

নেট প্র‍্যাক্টিস চলছেই, পে কমিশনে, আমি দর্শকাসনে। কোনজনে বেহাল পুজোর রাস্তায়, আহারে, বেকার ছেলেমেয়ে দের আস্থায়, ধিক্কারে  নির্বিকারে।
এইতো, শুক্রুবারে, গড় কোরে, 
ঠ্যাকায় পড়ে, 
দ্যাখো রে, মল্লিক ফটকের ফাটকা বাজিতে রক্ত, ঝরে, কার রক্ত? কার ভক্ত? 
পোলা তো নয়, এতো আগুনেরই গোলা রে।
কেউ বলছে ছোট খাটো রণক্ষেত্র। ইট পাটকেল, 
মেঘলা মিছিলের শহরে, বঙ্গবাসী আদর করে।

ওরা কারা, আজ ছাদ থেকে ঢিল ফেলেছিল? তেড়ে মেড়ে র‍্যাফ, নানুরের আজো পাওয়া গেছিল, এক বালতি বোমা? 
ওমা, এ ক্যামন নেশন, হারিয়ে যায় ডেপুটেশন? কে ছিল গুন্ডা? কোথায় কে মিশিয়ে দিল, রঙে লঙ্কা।
কোন টা ভূল, কে আসল?
কে ভালো? কে জালি? 
খালি হৈ হৈ রৈ রৈ, কাদানে গ্যাস, জল কামান। রেয়াত নেই কারো? কারো তো আবার পোয়া বারো! 
সেই, সাহসী সাংবাদিকেরো আজকে আচ্ছে দিন।  সবচেয়ে সেফেস্ট অবস্থানে আমি, আর এবিপি আনন্দে চ্যাচ্যামেচি জুড়ে মুড়ে। 
তালে, কোনটা ফ্যাসিস্ট? কোনটা বিস্ট? 
কোথায় ওয়েস্ট? এটাই কী ইস্ট?
কেন এ, আপত্তি, বিপত্তি, পালটা যুক্তি, ছোটাছুটি 
চাকরি না পেয়ে, এ অবেলায়,  তুমি শুনতে পারছো কী? দেখতে পারছো কী? 
নিউস 18 বাংলায়? জি নিউস? ক্যালকাটা নিউস,  আর প্লাস, ক্যালকাটা টিভি।
শুধু ছবি আর কত কথা দিবি?
তোমার আমার এ সন্মান
তাই, গরু মেরে, জুতো দান।
গলায় ওরে, বাতাস পুরে, বল কার জন্য?
একদিকে ৫৬ আরেক দিকে নবান্ন।

ভাবা যায়?

Thursday, September 12, 2019


ঢেউ-এর স্রোতেও পাড় ভাঙে,
ভাঙে সে পুজোয় পাওয়া প্রথম শাড়ি, 
বা আড়ি টাও, যায় আসে না,
এ মাসে, ভাবুন না, যখন,
কারো হাড়ি চড়ে না, মান ভাঙে না?
স্রোত মনের ঢেউ যেন, ঈর্ষনীয়, লোভনীয়, 
ও বা ওরা কারা, কেন, বোঝে না?
পেট, পাথুরে, শাড়ি ধাক্কা বারবার, কতবার, এ কেন, 
মুক্ত হয়ে কেঁদে ওঠে না? 
চিৎকার করে না, এ মন বলো না?

কই, কেউ তো সেই খবর করে না? 

কেন? সে, অবিশ্রাম বর্ষায়, হায়, 
আকাশে আগুন ঝলসায়?
ধায়, মনেতেও এতো বিদ্যুৎ, অসহ্যের মত
কত টা ব্যাপ্তি, অস্থীর মুহূর্ত। 
বাড়িয়ে দায়িত্ব, মিথ্যে হয়তো,
আশীর্বাদ ছিল, 
তবু এটাই সত্য, ধাঁধা লেগে এটাই হোলো,
পাড়ি দিয়ে হায়, পাড়ের অাঙিনায়,
অদূরেই আকাশছোঁয়া স্বপ্নের ছোঁয়ায়,
শতদল মেঘদূতের সন্ধান পেয়েছিল।

Tuesday, September 10, 2019

হাসি হাসি কত যে, সুখ।
সাজের সময়, এটাই হয়,
বিশ্বাস করি, আমরা সবাই, আমাদেরই লোক।
কিন্তু, প্লিজ, বৃথা হোক এ কম, বেশি মন ক্যামন ব্যাথা না।
এ সবাই আপন, সজন। তবু, প্রশ্ন উত্তরে, বৈচিত্র্যময় ভূবনসোম। এই দ্যাখো না।

(ক) ক্যামন আছেন?

উঃ ১. ওই চলছে আরকি? (অার্থিক, আপিসিক বা সাংসারিক অনটন, বা লুকোচ্ছে অনেক এটাও হতে পারে, কথা চললে, ভালো মন্দ বেরিয়েও আস্তে পারে।)

২. ভালো। (হেব্বি বুদ্ধিমান টাইপ, সব কিছু তেই না জানি কি একটা সংযত ভাব।)

৩. আগে আপনি বলুন, ক্যামন আছেন? (ইনি খেলতে, খেলাতে ভালোবাসেন বা সুবিধের অবস্থানে। বা পাড়া পড়ষীর খবর নিয়ে, বাড়িতে মুচমুচে খবর বলতে ভালোবাসেন, হতেই পারে, স্রেফ অভিনয়, কত্ত এমন হয়)

৪. খাবারে কামড় দিয়ে, তা মন্দ নয়। (বোঝাই যাচ্ছে, খেতে ভালোবাসেন, আপনাকেও অফার করবেন কিনা, সেটা ওনার পরের স্টেপ বলে দেবে, ধৈর্য্য ধরুন না, সেটাও আজকাল বলতে হয়)

৫. আপনার আশীর্বাদে, ভালোই আছি। (মন্দ নয়, সাতে পাচে থাকেন না, মনে হতেই পারে, দুষ্টু মনে হয়তো বললেন, ভালোই তো গুছিয়ে নিলি)

৬. সময় টা ভালো যাচ্ছে না, হে! (ব্যাস, আপনার দূর্বলতা শুরু হয়।  সত্যি কিনা পরখ করতে, আরো দু চার কথা, এগোতেই হয়, ওতেই ছোট্ট কোনো মনের জায়গায়, কোটি প্রশ্নের একটা উত্তর পাওয়া, সেটাও কম কথা নয়)

৭. মিচকে হাসি ঝুলিয়ে, নাকি সুরে, হেঁ হেঁ। (ভারি ডেঞ্জারাস, বা নেহাতি নরম শান্তি সুখে, তাই কথাটা এগোনো দরকার না দরকার নয়?)

৮. বা, ওই আরকি? (এ জিনিশ, ভেতরে ভেতরে কি যে ঘোটালা পাকাচ্ছে বা জীবন সম্বন্ধে উদাসীন। হতে পারে না, বলুন, কত কি হয়?

৯. বা গম্ভীর ভাবে, নিজের টা বলুন। (খুব চটে আছে, আপনার উপর বা জীবন বড্ড পিড়া দিয়েছে, বা একলা হলে কাঁদে।)

১০. সরাসরি উত্তর না দিয়ে, বিছুটি মুখে,  ভালোই তো দিলেন সেদিন! 😐😠😀😁😂

এ সব ধরনের বিচিত্র থেকে আরও বিচিত্রপূর্ণ উত্তরে সেদিন আসবে, সাবলীল ভঙ্গিমায় বা বিপরীত অসম্ভব উওরেও যে পারদর্শীতা দেখানো যায়, সেদিন অামি আপনি লেখক, কোয়ালিটি নাগরিক (৫ বছর আগেও বলেছি), উপভোক্তা বা রাজনৈতিক বক্তা কিম্বা একজন সফল সাংবাদিকও হওয়া যায়।

হত্যা সংগঠিত হচ্ছে। ধিরে ধিরে। চুরি চলছেই ভাবের ঘরে। এ ভাবেই কিছু জাতীয় চ্যানেলের সাংবাদিক কাজ ছেড়ে দিচ্ছে। হয়তো ধিরে ধিরে বড় বিপরীত, চুম্বক দন্ডে পরিনত হবার অপেক্ষায়।

 ম্যাগ সায়সায় পাওয়া আমাদের সেই মহাশ্বেতা দেবী কে নিয়েও এতো হই হই হয়নি।
ভূপেন হাজারিকার সেই হুম হুম গান, কেনা শোনেনি? হয়তো,  তাঁর সেই মোটা চশমা পরা লোকটা। এদের সঙ্গে পুরুলিয়া মিশিয়ে, মুনশিয়ানার তো কাল্টো হতে পারতো?
কেন হয়নি?
আন্তর্জাতিক আন্তরিকতার স্বাদ পাইনি নি, তাই হয় নি। সোজা হিসেব।

কিন্তু এ সেই বাজার, আর গোটা কয়েক বাংলা পত্রিকাই শুধু সেদিন,  পাশে ছিল। কিন্তু, যতটা রভিশ কুমার কে নিয়ে হচ্ছে। সবি, ডিজিটাল। কোটি কোটি গ্রামের মানুষ, ক'জন ই বা জানে?

 তবে, বাংলার খবর করা লোকে রা জানে। ভালোই জানে, শোনে।  তাই, প্রো ব্যাপার টা বুঝে, ফ্যাশনাল কথাই শুনতে ভালো লাগে। বা লাগাতে হয়, বলে। চালিয়েই চলে। চলুক, চলুক না। মন্দ না।
এবার, মন কে বলি, কিরে তা সব ভালো তো? নিজেই উত্তর দি, নারে
১. নাহঃ মন টা বড্ড হাক পাক করে।
২. একটু তেই উথালি পাথালি, আমি কোন পথে যে চলি,  মনে হয় যেন বলি, সব বুঝে টুঝে ফেলেছি।

 পরে মনে লাগে, কি একটা যেন বড় ভূল করে ফেলছি।
এতগুলো সাংবাদিক স্যাক, কাজ ছেড়ে দিল, উত্তর পাচ্ছে না, যদি আলাদা শক্তিশালি মিডিয়া তৈরি করে? তার চে, ভালো হত না, এরা সবাই যে যার এসে গেল, ওপেন টু অল, সব্বাএর সামনে,

 আমি কী, ক্যামন,কত টা, কিভাবে একটু একটু করে বুঝিয়ে দেওয়া গেল। কোনো অন্যায় তো নয়। তালে কিসের কী? সামনে এসে, হোয়ে যাক না এস্পার ওস্পার আমনা সামনা।

Monday, September 9, 2019

তোর কথা খুব মনে পড়ে---

আমি তো হাসতে হাসতেই বলেছিলাম, তুই ভালো হয়ে যাবি। কি আশ্চর্য, সত্যি সত্যিই ভালো হয়ে গেলি!
বলেছিলি, ভীতু মনের একলা ঘরে, ঋতুর চিঠি আসলে পরে, ডরায় যেন, দাবানল, শীত পাগল তুই, সে ভরসার চাদর কেও ছুড়ে ফেলে দিলি।

দাপটে মোড়া তোর এ ছোট বড় শপথ, সপাটে লাগে। চোরা বালির আগে,
টগবগিয়ে ঘোড়ার ন্যায়, শূন্যে ছুড়ে বাহু, মুক্ত কন্ঠে, এ মন, কবে ভালোবাসা হলি?

পেরিয়েছিলি নিত্যনতুন পাহাড়, নদী, চোরা গলি, খাল, বিল। বলতে পারিস, কেন এতটা নতুন হলি?

সেই নরম, পাতলা মনের খেয়া, জলের সাথে এগিয়ে যাওয়া। ভূল করে কত, মাস্তুল ভাঙে। অতঃপর, দিক পাল তোলা, সেই ডাক, আসলে কী শুনেছিলি?
নাকি, দুরন্ত সময়ে, সম্পর্কের, মাটি ভিতের মত, হয়ে, বলনা, কিসের স্বাদ পেলি?
তোর অনন্ত মন জুড়ে অচেতন চলন্তের ঘোরা ফেরা, যেন ঝিলিক দেওয়া ট্রামের তার।
আবার, অবচেতন হলে,
সে আসবে গুন গুনিয়ে, বারান্দায়, দিনে রাতে বিছানায়, এখানে ওখানে। মুচমুচে মণিরত্নময় মদিরার মত গানের মুর্চ্ছণায়।
আমি হাসতে হাসতে হায়, আবারো বলবো,
মাখো মাখো হাসি এ মন, আমন্ত্রণ রচনায়
চির নতুনের মতন।
 সুখি জন, সেতো অসাধারণ তৃপ্তির আশায়, ভালোবাসা তেও চিরন্তন।
নইলে, কেন অকারণ, বলতো
সারবস্তু কামনার যন্ত্রনায়, ফুটন্ত, ভোরের ফুল পুজো।
সে কথা বেশ মনে পড়ে,
তোকে মনে পড়ে আজো।

Thursday, September 5, 2019

দুই পৃথিবীঃ দুই ভাবনার কথা।

ফলন্ত গাছ, ঢিল খায় বেশী। তাই কান্নাতেও, এ দেশের হাসি, ভরসা করতে, ভালোবাসি।

(১) এ আমরণ ব্যাক্তি শিক্ষা টিকাকরণঃ

যাদের শিক্ষা গুরু হিসেবে মনে স্থান দিয়েছি। আজ তাঁর বিনম্র চিত্তে স্মরণ, ধরণে বিস্মিত হবার পালা।  আমরা আজো সেই ছাত্র/ছাত্রী।

তিনি পিতা, মাতা, নেতা, নেত্রী, শিক্ষক, প্রকৃতি, প্রেম, অফিসের বস, রাস্তার ভিখারি, শাশুড়ী সে যে কেউ হতে পারেন। অনেক হতে পারেন।
কেউ হয়তো আজ, বিদ্যাসাগর না রাধাকৃষ্নণ, এ তর্জা তেও নেমে পড়তে পারেন? থাক সে কথা।

কারো ধৈর্য্য দেখেছি। বিশ পয়সায়, গ্রিটিংস কার্ড।
তাতে অনেক লেখা যোখা। দেখেছি নিয়মানুবর্তিতা।
উল্টো টাও আছে। কারো বা রান্না খেয়ে, আবার অপেক্ষা। কারো উপেক্ষা করার অসহ্য উইল পাওয়ার। সেটা এখন পরশ্রীকাতরতা।
এখন তো, মানুষের অনমনীয় দৃঢ় চিত্ত, শুনলে, কি না কি ভাবে? তবে কি, এটা মিথ্যে হবে? হওয়ানো যায়?

ক'জনের কথা বলবো? বেশির ভাগ তো বাদ ই দেবো।

স্কুলে বিশ্বনাথ স্যারের কথা মনে পড়ছে। তাকে যতবার দেখেছি, এখন ভেবে, বিস্মিত হয়েছি। যত্ন নিয়ে তাঁর সেই ছবি আঁকা, ঘাম তেল রঙ দিয়ে মাটির ঘড়ায় পট চিত্রের ছবি ফুটিয়ে তোলা বা রসায়নাগারে সাবান, ফিনাইল। সবাই বড্ড শান্ত। বা আমার লাস্ট বেঞ্চও। বা তাঁর ও সুকুমার স্যারের দক্ষ হাতে, কোরক পত্রিকা। সেই বিখ্যাত প্রদর্শনী, আতপুর গার্লস ও বয়েসে। কত মানুষ, এর টানে ছুটে ছুটে এসেছে।

রতন স্যার, প্রসাদ স্যার কে মনে পড়ে। আরো আছেন। সবচে বিস্ময় বোধ হয়, লস্কর স্যারের কথা ভেবে। ক'বার দেখেছি? মাত্র কয়েক বার। সে সময় দেখবার ইচ্ছেই করতো না।
তবু, ওনার কথা ভেবেই, শুধু ফিল করতে পারি, সামান্য ধুতি, ফতুয়া, নাগরার জুতায়,
ভেতরে সে অদ্ভূত ঋজু শরীরে এক ধমকে,
গোটা দু- হাজারি হৈ হৈ মাইনাস ডিগ্রি তে চলে যায়।
'ব্যাক্তিত্ব’ বলে যদি কোন বস্তু থাকেন, বলে উঠবেন, যা, লস্কর স্যার কে দেখে আয়।

তাই তাকে যদি আজ শিক্ষা গুরু বলি। অন্যায় হবে?
হতেই পারে।
এদিন টা, প্রতি বছর একটি করে 'বার' এগিয়ে আসে। একদিন, ইউনেস্কো ঘোষণা করেছিল, অক্টোবর পাঁচেই হোক। হোক, কিন্তু
আজ, বৃহস্পতি মানে - দেবগন ও মানব জাতির পিতার ব্যাপার। ভর ও ভারে অতুলনীয়। জিউস নামেই তার পরিচয়। আগে ছিলেন, আকাশ, বজ্র ও বিদ্যুতের দেবতা। সবই, সময়ের সাথে সাথে, অর্থ পালটায়।
থাক।
উপরে যে ভারি জিনিশ নিয়ে হালকা নাড়াচাড়া, সব ই উপর উপর, এর বেশি করলে, হাত পুড়ে যেতে পারে।
তবু ভাবি, যে, আবেগ বলেও ত একটা কথা আছে। হলাম, না হয়, মন্দ কী?

(২) আর ভারত হল, ভক্তিমতী কিন্তু রক্ত মাংস মনেরো দেশঃ

আপনিই বলুন?
আবেগ ছাড়া মানুষ হয়? তবু পৃথিবী, আজ বেশি করে মেশিন চায়। কিন্তু প্রত্যয়ী, এ দেশ আবেগ অন্ত প্রাণ। একটু তেই, বাসনের ঠনঠন হয়ে যায়।

বন্ধ চোখে, মন খুললেই দেখি,
দিকে দিকে হাজার মা দূর্গা তার পরিবার, মাটির তালে শুয়ে আছেন। কখুনো, সে ফসলের পিতা তুমি। সোনার ফসল বা রূপালি ফসলের জন্মদায়িনী। আজ দ্যাখো, তুমি মাতৃরূপে বরণের অপেক্ষায়।
কোমল শরতের পদ্মাকাশে,
মেঘের কোলে রোদ হাসে।।
খুঁটি পুজো শেষ তাই পটুয়ার ঘুমের দফারফা। শান্তির ঘুম, সেতো রূপদান, চক্ষুদান করে।
চলবেই টাক ডুমাডুম ঢাকের কাঠি। বাদ্য বাদ্যি তাই না না। প্রাণ প্রতিষ্ঠা শেষে, কান্না মানা, তবু সেই চোখের জ্বলেই ভাসিয়ে, মিশিয়ে, সান্তনায়
বছর কাটিয়ে দেব, ভালো কিছুর উন্মাদনায়।

এতকিছু এ সবই তো প্রতিকী আবেগের পুজার্চণা। সেটা কেন ভালো না? তাই, অসাধারণ অসাধ্য রঙের আবেহে দোদুল্যমান, মধুর এ আবেগ পীড়া এ দেশ কেই তো মানায়।

সব কিছু সহ্য করে তাই, তুমি সর্বংসহা। সর্বলোকে, সর্বভূতে, সতীত্ত্বের লাল আবিরে, তা সে ভোর হোক বা সন্ধ্যা, তোমাতেই শুরু শেষ, এটাই যেন সত্য হয়ে যায়।

মনে হয়, আবেগ তো আর কিছুই নয়, শুধুই মনের ভাব, প্রকাশ করলে, তা প্রকাশিত হয়। আলো পেলে, আলোকিত। ভাব প্রকাশ না হলে, অপ্রকাশিত। অন্ধকারেই নিমজ্জিত হয়।
অার ঠিক ভাবের প্রকাশ নিয়মিত হলে, তা অপেক্ষায় থাকে, বরণ ডালার জন্য। অপ্রকাশ্য হলে, স্কুলে ছাত্রছাত্রী দের জন্য, এ ফেসবুকে কী বা থাকবে, জানবার জন্য!
ভাবছি, লিখবো,
ফেসবুকের উপকারিতা ও অপকারিতাঃ 
ফেসবুক একটি শক্তিশালী গনমাধ্যম। মাধ্যম টা গণ মানে সকলের, এটা ভালো জিনিশ।
(কোথা থেকে যেন কোথায়)

Blog Archive

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে
ক্যাসপারস্কাই