West bengal Important Links

আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language

Saturday, March 28, 2020

এই সেই রোববার। চকচকে দিন তার।
ছুটি ছুটি হয়েও ছোটা বারন।  করোনাক্রান্ত ঘোর জ্বর তার কারন।
যে প্রেমে পাগল, প্রেমের কথা বলে শুনেই বাঁচে। 
ছুটির দিনে প্রেম তাকে বেশি করে পায়।
আপনি খেতে পাগল। সেও
তাই। যে দেহ তত্ত্বে, ইহ লোকে, নাম গানে বা কারণবারিতে, সবেতে এক জিনিশ। 
যে ঝগড়া করতে পাগল, সে ঝগড়া না করে,  থাকবে কি করে?
এখন রব উঠেছে করোনা পাগলের। কয়েক মিনিট পরেই, করোনার কথা না বলে থাকাও যাচ্ছে না।
যাই হোক এখন, 
শুধুই পাখ পাখালির ডাক, গরুর হাম্বা রব আর মাঝে সাঝে সাইকেলে দু চাকার শব্দ। কারখানার সাইরেনের শব্দ নেই।  খোলা চোখে দেখে, মনেই হয় না বায়রে এসব ফাঁকি। কত প্রহর যে বাকি। 

মাছ, মাংসের দোকান খুলে গ্যাছে। ভীড় নেই বললেই চলে। ইতি উতি ভ্যানে সবজি। কচুরি পরোটা ও আছে। আছে ডিম সেদ্ধ।  মুড়ি চিনির জল ও আছে।
আজ দুপুরে শুক্ত খেতে ইচ্ছে করছে।
 ৮৫ নম্বর বাস চলে গেল। পেট্রোল পাম্প খোলা। কাগজওলার ব্যাস্ততা সবচে বেশী। ওষুধের দোকান এখুনো খোলে নি। 
বিদ্যুৎ ভোল্টেজ আপ ডাউন করছে। 
দুষ্টু কিছু ঘু ঘু ছাদের কাছে চিল্লামিল্লি করছে। ওই যে পাড়া গাঁয়ের টিয়া টায় টায় কত্তে কত্তে বেরিয়ে গেল। 

আমাকেও ত কিছু একটা করতে হবে। 
তাই দিন গুনছি। কেউ আশায় বুক বাঁধছি।
কত ফ্যামিলি একসঙ্গে সময় কাটায় নি, খেতে বসে নি, গান শোনে নি, গল্প করে নি। আজ সেটাই করছি। 
কেউ বা চা খাচ্ছে, কেউ দুধ কেউ বা চিন্তা গুলো ধোঁয়ায় রিং বানিয়ে উড়িয়েও দিচ্ছে।
পোড়া কপালের কথা থাক। কেউ আবাল বালখিল্যপনায় খিড়কি থেকে দুয়ার দৌড়ে, ব্যাম সারছে। তার সাথে সাথে এটাও থাক।
যে, 
দেশ টা'কে খাওয়াবে কে?
'ওরা কাজ করে' টা হয়ে গ্যাছে আজ, ওরা মাইলের পর মাইল হাঁটছে। দেশে ফসল তোলার লোক নেই।
সাউথের হারবেস্ট ফেস্টিভ্যালে,  আলু পটল উচ্ছে বেগুন।
আগুন রোদে পুড়ে ছাই হয়ে যাবে। 
কারণ, দেশ হাঁটছে। পিঠে তার, সামান্য শুকনো চিড়ে। আধ বোতল গরম জল আর এক টুকরো শক্ত গুড়। সংক্রমন যে কোথায়, বোঝা দায়। 

ধার্মিক, মনোরঞ্জন নরম জল মনের প্রিয় দেশের মানসিক বুস্টিং প্রয়োজন। ভুলে থাকা প্রয়োজন। তাই দু বেলা রামায়ন আসছে। 
আমরা এন্টারটেইনমেন্ট চেয়েছিলাম। তাই পাচ্ছি। এখন উত্তর পূর্ব পশ্চিমের কোটি কোটি ভারতবাসী দু বেলা রামায়ন দেখবে।
আসলে যেটা দেখার ছিল, সেটাই। 
 দিন সকলের নিরাপদে সুস্থ ভালো কাটুক। 

Wednesday, March 25, 2020


ঢিল দিলে যা হয়, বর্তমান কে মনের রসে জারিত করে। 
করোনার সংক্রমন টা, মন কে যেন আক্রমন সংক্রামিত না করে? কারণ টা এ মন কে পরে বলছি। 

'সংক্রামিত রোগীর জন্য নহে।' কোথায় লেখা থাকে?  তাই বলছিলাম আরকি, PANDEMIC এর মধ্যেই প্যানিক লুকিয়ে আছে। সেটাই ভয়ের। 
অলক্ষে হাসছে কে? হু? 
-- সারা পৃথিবীতে মানুষের কত রকমের রোগ এখুনো পর্যন্ত দেখা গিয়েছে?
-- এর মধ্যে সংক্রামিত রোগের সংখ্যা কত? 
-- কোন রোগে সব চে বেশি মানুষ মারা গিয়েছে? যায়?
-- তাও নিয়ন্ত্রণে আসে নি? 
কোন তথ্য ই পরিষ্কার নয়। পরিচ্ছন্ন নয়।
পোলিও টিকেও নিতে হয়
তাহলে Pandemic কোনটা? Panic নাকি, PAN-DEM-IC. 
কখুনো কখুনো মনে হচ্ছে, IQ, EQ সব ICU তে চলে গ্যাছে।
যাই হোক, 
তথ্য পরিসংখ্যান বলছে, 

১. এ দেশেই সাড়ে ছয় লক্ষের উপর গ্রাম। স্বাস্থ্য কর্মী? 
২. পৃথিবীতে ৯৫% মানুশ কোনো কোনো ভাবে অসুস্থ। 
৩. খবরের সাপ্লাই লোকাল ন্যাশ্নাল বাদ দিলে দাঁড়ায় নিয়ন্ত্রক মূলত আমেরিকা, চায়না, রাশিয়া এরা। (খাদ্য, জিনিশের, মেশিনের তালিকা মাথায় আসছে ত?)
৪. রকমারি অসুখে প্রায় বা মাত্র দশ হাজার অসুখ শুধুই জিন গঠিত। 
৫. ২০১৬ তে সাড়ে পাঁচ কোটি মৃতের মধ্যে আড়াই এর বেশি হৃদজনিত কারণে মৃত। এত হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্ট হয়েও সহজ লভ্য হয়ে ওঠেনি।
ওই যে প্রথমেই বললাম, সংক্রমন যেন মনে সংক্রামিত না হয়। 
৬. আমেরিকা স্বাস্থ্যের জন্য দুই ট্রিলিয়ন বরাদ্দ করেছে। আমাদের দেশ?  তাও... চেষ্টা চলছে। 
৭. সারা দেশের লোকাল SSI প্রায় বন্ধ। কারখানায় তালা পড়ছে। 
৮. পৃথিবীতে ২৫ লক্ষ্যের মত চাকরি হারাবে।

যাই হোক, 
এমতাবস্থায়, তাই ভেবে দেখার অনুরোধ করি, ট্রান্সপোর্টেও নানা রকমফের দেখা দিতে চলেছে, অতএব, 
আমদানি রপ্তানির সাপ্লাই চেনের নতুন চুক্তি গুলো কারা নিয়ন্ত্রণ করবে? 

যাই হোক বড্ড ভারী হয়ে যাচ্ছে।

ধন্যবাদ এটাই যে,
এ দেশের নাতিশীতোষ্ণ উষ্ণতা একটা ফ্যাক্টর।
বিচিত্র দেশ, বিবিধের দেশ।
তারপর, দিনে মশা, রাতে মাছি। তবু বেঁচে আছি, এটাই অবশেষ।
দোকানে মুড়ি নাই বা পাওয়া গেল, পেটে ভিজে গামছা বেঁধে, গানের রেওয়াজ কি আমি দেখিনি?
আর খুঁজে দেখলে সব মানুষেই যেমন দোষ পাওয়া যায়, তেমনি রোগ ও পাওয়া যাবে।
আর এত শত শত কোটি ছোট বড় রোগ ভোগ নিয়েই তো দেশের হাড়ি তে রান্না টা ঠিক ই হচ্ছে।
কত লোকে প্রান্তে প্রান্তে পাঠিয়েও দিচ্ছে। 

তাই, মনে হচ্ছে যেন, এদ্দিনে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আমাদেরও নেহাত কম নয় নি।

মাসের পর মাস, বছরের আঁচড়, সে নানা রফা।
নতুন বৃষ্টি জলে, ভিজে কাক হয়ে তাঁর সাথে দেখা। 
আইসক্রিম থেকে আলু কাবলি,
ফুচকা থেকে আলুচোখা।
খাবারে মাছি, ময়লা হাতে মাখা, 
তাও ত চেটে পুটে খাই। 
উলুস কত্তে কত্তে বিকশিত দন্তে
বগল বাজাই। 

যাই হোক, 
উন্নত দেশের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থা আমাদের নেই জানি। কিন্তু সহ্য করার এক নিদারুন ফ্যাক্টর, ক্ষমা করার অদ্ভুত শক্তি যে ভাবে দিনে দিনে দেশে জারিত হয়েছে। সেটা যদি এখন কাজে না লাগে, তাহলে বৃথা হয়ে যাবে এই ফালতু অহেতুক মড়া কান্না।

 দেখতে পারছি, বুঝতে পারছি, দেশের বেশির ভাগ লোক এটা কে এনজয়ই করছে। কেনই বা করবে না।ঘরে থাকার মজাই আলাদা। বোঝাই যাচ্ছে। 

নিদারুন কষ্টের মধ্যে কিন্তু গ্রামের সংখ্যা, কারখানা, SSI, সাপ্লাই এগুলোই শুধু যাচ্ছে না।

আন্তরজাল থেকে পাওয়া কিছু ছবি। 









Tuesday, March 24, 2020


দোপেয়ে গুলো কি উৎরে গেল। 😀
আসলে, দোপেরা কিছুতে শান দিচ্ছে, জানতে পারলে ওদের যে কি হবে?
আমার মনে হয়, প্রকৃতি এ সবি ফিল করতে পারে। বা নিজেকে আবার তৈরি করছে। ভাবছে।
ভাবতেই পারে। দুটো দিন হয়ে গেল, সারমেয় গুলোও ত ত্যামন চ্যাচাচ্ছে না। আমাদের সঙ্গে থেকে যে ফিল, হয়ত তাই অসঙ্গতি, বা কোথাও একটা গন্ডগোল নিশ্চই কিছু হয়েছে। তাই ভাবছে।
মানে এভাবেই,

Monday, March 23, 2020

করোনা,
নমস্কার নেবেন। ক্যামন আছেন?
তবে, কোথা থেকে কি কান্ড, বলুন। বেশ চলছিল।
টপ করে উড়ে এসে জুড়ে বসলেন।
১ মাস ৩ হপ্তাহ ৩ দিন হয়ে গেল, আপনি অতিথি রূপে এদেশে ঠাঁই নিয়েছেন। মাঝে কত শত হাজার বার যে আপনি এ দেশ ও দেশ করে, হোলি, দোল,পার্টি, বিয়ে, সেমিনার, মিটিং  মায় এনগেজমেন্ট  টাও চুটিয়ে সেরে নিলেন।

কাউকে জানতে দিলেন না। এ ভারি অন্যায়।
এখন, মাঝেই মাঝেই এ রাজ্য ও রাজ্য থেকে উঁকি মারবেন, আর আমরা চমকে দমকে উঠবো। এটাই তো? এটাই চেয়ে ছিলেন তো?

তবে মনে রাখবেন,
জ্যান্ত মানুষের অফুরন্ত শেষ পর্যন্ত সাহসে, ভালবেসে, আর টিকে থাকার অপার উৎসাহের কপালে, জিতে যাওয়ার টিপ দিতেই হবে।

মনে রাখছি বেঁচে যাওয়া আর সুরক্ষিত থাকা টা এক ব্যাপার নয়। কোটি কোটির দেশে কিন্তু কোটি রাই দেশ। আবার একটা মানুষ ও দেশ। মহাদেশ। নিজের নিরাপত্তা তাকেও ঘাড়ে নিয়ে বয়ে বেড়াতে হয়। যাই হোক।

জানি তো ভাইরাসের মৃত্যু নেই। ভাইরাস আসবে যাবে। যেমন আপনি। তাও মানুষ রয়েই যাবে।

আপনি, রবীন্দ্রনাথের শেষ দেহ নিয়ে মিছিল দেখেছেন? মহাত্মা গান্ধীর?  আরো কত শত শত বিজ্ঞানী, বিপ্লবী, দার্শনিক, খেলোয়াড়, কাছের ভালবাসার বন্ধুর শেষ যাত্রায় পথে হেঁটে, আমাদের যদি মনে না হয়ে থাকে, যে, দিয়ে যাওয়ার সময় টা আমাদের ও পেরোয় নি, তাহলে তো ঠিক দিকেই এগিয়ে চলেছি।
উৎপাদন বন্ধ। কালো ধোঁয়া কমলো। নদী গাছ পাহাড় গুলো একটু রিলিফ ও তো পেলো। পৃথিবীর তাপমাত্রা তেও প্রভাব আসবে, আশা করা যায়। যায় না? এতেও ভালো থাকা টা বেড়ে যায় না?
টাকা টাকা করে যাদের বুকে পাঁজরে ব্যাথা, নিশ্চিন্তের ব্যাংক ব্যালেন্সের কথা ভেবে, যাদের গালে খই, তাদের কথাও ভেবে দেখার মত। শুধু তাদের মত করে না ভাবলেও হয়।
এই তো আজ থেকে আন্ত রাজ্য উড়ান ও বন্ধ হল।

যাই হোক, এ মুহূর্তে কাশ্মীর, পাকিস্তান, CAA, NPR, NRC, ধর্ষণ, অর্থনীতি, ধর্ম ইত্যাদি নানা জরূরী ইস্যু একটু ব্যাকস্টেজে আছে। সময় আস্লেই পুনরায় প্রস্ফুটিত হবে।

আবার এটাও যে,  ৫০-৬০ দিন ধরে মিডিয়া, কাগজ, বৈদ্যুতিন মাধ্যমের যাবতীয় দিনের পর দিন, কত শত শত মিডিয়া, জরূরী লেখা, সতর্কতা, রিপোর্ট যেন জল হয়ে ভেসে গেল।
বুঝতে পারছি, সমীক্ষাও বলছে, যতক্ষণ না মানব সমাজ আপনাকে (প্রেমিক/প্রেমিকা) প্রতিষেধক দিচ্ছে, আপনি অতৃপ্ত আত্মার মত আমাদের ভয় দেখাবেন।
যেন নিষ্কৃতি নাই।। অবনিও বেমক্কা খিল তুলিয়াছেন।
কি জ্বালা। যাই হোক, দায়িত্ববান নাগরিক দেরই যখন চুড়ান্ত দায়িত্ব নিতে হবে। মানে হাম লোগ হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়।
তাও কিন্তু কেউ জলদি গরম চাইছেন, আলু পিয়াজ, হোম, প্রার্থনা, লাঠির বাড়ি, দোকান বাজারে ভীড়, সে শ্যামনগর হোক বা মানিকতলা,  রাস্তায় বেরোলেই ওষুধের বন্দোবস্ত। বলো কার জন্য?
ভালো কথার এক কথা,
এরই মাঝে বাসন, খোল করতাল বাজিয়ে করোনা উৎসব পালন করেছি। এতে পরম উৎসাহ দেখা দিয়েছে। আমরা দেখতে পারছি, ডাক্তার, বদ্যি, নেতা নেত্রী সবাই কিরকম খুশী।
প্রমাণ হল, 'তোমার পতাকা যারে দাও, তারে বহিবারে দিও শক্তি।'
তাই যুক্তির খুশী কে ধরে রাখতে, এখন সামাণ্য অর্থেরও প্রয়োজন। মানবিকতারও প্রয়োজন। ডাক্তার দের সম্পূর্ণ সুরক্ষার কিট প্রয়োজন। ওষুধের জন্য কাচা মাল প্রয়োজন। চাওয়ার যেন শেষ নেই।
সব শেষে, নিজের সুরক্ষা এখন যখন নিজেকেই নেওয়া প্রয়োজন। এটাও আপনি বিলক্ষণ বোঝাতে  পেরেছেন যখন। তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Sunday, March 22, 2020

এটা কে বলবে। যে, এটাই
জ্যান্ত মানুষের অফুরন্ত শেষ পর্যন্ত সাহসে, ভালবেসে, 
আর টিকে থাকার অপার উৎসাহের কপালে, জিতে যাওয়ার টিপ দিতেই হবে। 

মনে রাখছি বেঁচে যাওয়া আর সুরক্ষিত থাকা টা এক ব্যাপার নয়। কোটি কোটির দেশে কিন্তু কোটি রাই দেশ। আবার একটা মানুষ ও দেশ। মহাদেশ। নিজের নিরাপত্তা তাকেও ঘাড়ে নিয়ে বয়ে বেড়াতে হয়। যাই হোক।

জানি তো ভাইরাসের মৃত্যু নেই। ভাইরাস আসবে যাবে।
মানুষ তাই রয়েই যাবে। 

রবীন্দ্রনাথের মৃতদেহ নিয়ে মিছিল দেখেছেন? মহাত্মা গান্ধীর?  আরো কত শত শত বিজ্ঞানী, বিপ্লবী, দার্শনিক, খেলোয়াড়, কাছের ভালবাসার বন্ধুর শেষ যাত্রায় পথে হেঁটে আমাদের যদি মনে না হয়ে থাকে, যে, দিয়ে যাওয়ার সময় টা আমাদের ও পেরোয় নি, তাহলে তো ঠিক দিকেই এগিয়ে চলেছি। 

উৎপাদন বন্ধ। কালো ধোঁয়া কমলো। নদী গাছ পাহাড় গুলো একটু রিলিফ ও তো পেলো। পৃথিবীর তাপমাত্রা তেও প্রভাব আসবে, আশা করা যায়। যায় না?

টাকা টাকা করে যাদের বুকে পাঁজরে ব্যাথা, নিশ্চিন্তের ব্যাংক ব্যালেন্সের কথা ভেবে, যাদের গালে খই, তাদের কথাও ভেবে দেখার মত। শুধু তাদের মত করে না ভাব্লেও হয়।

যাই হোক, এ মুহূর্তে কাশ্মীর, পাকিস্তান, CAA, NPR, NRC, ধর্ষণ, অর্থনীতি, ধর্ম ইত্যাদি নানা জরূরী ইস্যু একটু ব্যাকস্টেজে আছে। সময় আস্লেই পুনরায় প্রস্ফুটিত হবে। 

Friday, March 20, 2020

দুনিয়ার মানুষ এক হও।
সৌজন্যেঃ করোনা ভাইরাস।

প্রাণ ভরে বাঁচুন। আনন্দ করুন। তবে নিরাপদে থাকা, সচেতন থাকাই এ রোগের অশুধ।
ব্যাস এটাই।
 কিছু কাজের কথা বলে মজার প্রাসঙ্গিকতায় যাবো। (কেন যাব, কাকে বলছি, নিজেকে হয়ত?)

এ সময়ে, 
১. দয়া করে শিক্ষিত কর্মচারিদের সবেতন  ছুটি তে পাঠাবেন না। তাদের দিয়ে গাঁয়ে গঞ্জে প্রচার করালে ভালো হত। পরিচ্ছন্নতা, ঘরোয়া টোটকা, অহেতুক খাদ্য জিনিশ মজুত নজর, বাড়িতেই মাস্ক (N95 না হলেও চলবে) বা শরীর পরিচ্ছন্ন রাখার দাওয়াই তারাও ভাল দিতে পারতেন। 

Cleanliness is Godliness.

২. পঞ্চায়েত পৌরসভার স্বাস্থ্য কর্মী দের লোকাল স্বাস্থ্য (শুধুই স্বাস্থ্য) অভিযানে পাঠালে, পরিসংখ্যান টা কিছু টা পরিষ্কার হত। স্বাস্থ্যখাতে আগামী দিনে বাজেট যখন বাড়াতেই হবে।

৩. স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মানে হাসপাতালে অন্য জায়গায় এমনিতেই ডাক্তার বদ্যি সেবা দিতে হিমসিম খায়।

কত রোগী, অসুখী,  কত শত ব্যাপার।

তাই অহেতুক আতংকে ভীড় না বাড়ানোই বাঞ্ছনীয়। বেশির ভাগ লোকেই বোঝে। তাও কিছু লোকে বলবে পরিষেবা পাচ্ছে না, হয়তো সত্যি কিছু লোকে পাবে না। সেটাও জানা কথা। তাই পরিদর্শক বাড়ানো ও কঠোর আনুষঙ্গিক ব্যাবস্থাপনা কেও ফেলে রাখা উচিত নয়। 

এবার মজার প্রাসঙ্গিকতায় আসি।


১. অদূর ভবিষ্যতে, করোনা নিয়ে গোমুত্র, গোচনা, বাবা রামদেবের তাৎক্ষনিক টোটকা, বা মধ্যপ্রদেশে বিজেপি (শুধু বিজেপি বলছি কেন, কেন্দ্রে বলেই টার্গেট, আরতো কিছু দেখচি না, তাই, অন্য বাকি থাকলেও সেই এক কেস) প্রেমিদের আনন্দের ভীড় বা মন্ত্র, তন্ত্র, বা বাসনের ঠং ঠং শব্দ গুলো  শিক্ষার অষ্টম মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসে লেখা থাকবে না। সময়ের গর্ভে হারিয়ে যাবে।

২. করোনা মানে সুর্যের রশ্মির যে ছটা, সেটাও +  ইটালি তে যে এ রোগ চিন কেও ছাড়িয়েছে, তথ্য বলছে, সেখানেই কিন্তু CORONA ল্যাটিন শব্দ, মানে CROWN, আসলে CORONA শব্দ টাই প্রাচীন, অদ্ভুত সব লেবেল, রোম, দ্য গ্রেট আলেকজান্ডার এবং এর থেকে CORONA+TION। মানে মুকুটাভিষিক্তকরণ। তাৎপর্যপূর কিনা জানি না। ইতিহাস কিন্তু এটাই বলছে।


'দুনিয়ার মানুষ এক হও।'
করোনা ভাইরাসের সাথে বসন্ত বাতাসে এ বার্তা টাও কিন্তু অলক্ষ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। বিশ্বাস করুন বা নাই করুন। মানব সভ্যতার উপর আক্রমণ এতদিন খুচখাচ হয়েই চলছিল। 

যুদ্ধ, ট্রাজেডি তা নিয়ে কমেডি, সুযোগের সদব্যবহার ও হয়েছে। তাও, জাপান হিরোসিমা ভোলে নি। আর করোনা নিয়েও গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছে। ভাবা যায়। সেটা অন্য কথা।

তবে করোনা পৃথিবীর সমস্ত মানবস্তর কে ছুঁয়ে যে ফিল টা দিচ্ছে, নাট্যজগত থেকে এ সামগ্রিক ইহজগত আতংকিত, রোমাঞ্চিত এবং আশংকিত।

মানে দুনিয়ার যত জরূরি ইস্যু ছিল, কুপোকাত করে দিয়ে একাই মাঠ কাঁপাচ্ছে করোনা। প্রদীপ বাবুও সরে গেলেন। কি সুন্দর গলা আর কত ইতিহাস, থাক বাবা ম, বলতে গিয়ে জয়ন্ত ভট্যচার্জের কথা,চ্যানেলের কথা, সুমন জেলে আছে সেটাও চলে আসছে। ভুলে যেতে চাইছি।

মনে  ভক্তিরসে সম্মৃদ্ধ যারা, তাদের ছাড়া কাউকে বলতে শুনছি না, ভাই এমন টা কোরোনা। আমাদের ত্যাগ কর। ত্যাগেই মুক্তি। তুমিও ইশ্ব্ররের দান। হে ভগবান। 

1. এরই মাঝে CII মানে বনিক গোষ্ঠি বলছে প্রান্তিক মানুষ দের যাদের ব্যাংক একাউন্ট তৈরি হয়েছে। তাদের একাউন্টে হাজার পাচেক+ কেন্দ্র যেন  জমা করে দেয়। মানে এতে প্রধাণ্মন্ত্রীর সেই যে, কথাটা, কিছুটা যদি...

2. কিন্তু ভাল দিন আসবেই, এসে গেছে ভেবেই এগুনো ভাল। এতে বেকারত্ব, অর্থনীতি, হিন্দু মুসলিম, দিল্লি মৃত্যু, কাশ্মীর, ব্যাংক বিলগ্নিকরন, (এলাহাবাদ ব্যাংক লাইনে আছে) রেলওয়ে সবি ঠিক হবে। 

এত গাড়ো অন্ধকার হবার আগেই যখন, আলোর রোষনাই দেখছি, তখন ভয় কিসের? ভয় অনেক আসে, ভয়টাকে নির্বিষ করার উপায় যখন লড়াই চলছে, সেই বিশ্বাসেই চলে ঘটে চলমান, আবহকাল,
এটাই অনেকের  বিশ্বাস হয় না। 

যাক, আর কোনো ভয় নেই। (বলা ভুল তবু)

এখানে অন্ধকারে কমবয়সী গুপচুপ প্রেমালাপ টা থামলো। এর মানে আমাদের গলির মোড়ে লাইট দেওয়া হয়েছে। এতে বুড়ো বাচ্চা রাতে সামলে চলতে পারবে। এবড়ো খেবড়ো পথ, ওটা গা সওয়া হয়ে গ্যাছে। কিছু মনে করি না। যাই হোক। 

Friday, March 6, 2020

সময় সবার কাছে সমান নয়। কারো কাছে ভগবান, কারো কাছে অপেক্ষা। সময় কে কিন্তু চলতেই হয়।
আমিই শুধু বোকার মত। তাই তো? 
ভেবে দেখা টা প্রযোজ্য নয়। কিন্তু এটাই যদি সত্যি হয়! ভেবে দেখা টা দরকার?
সময় যখন স্থায়ী নয়, কি করে ফিরছি আর কি বা করে যাচ্ছি, কেন করছি, এ সেই মা বাপ সমাজ টাকে কে মিথ্যে ভূলিয়ে। দরকার মানে দরকারি কি বা করে কেন কি রকম হয়ে উঠছি, ভেবে দেখা একান্ত দরকার। না হলে যে মনুষ্য জন্মই। থাক বাবা। 

এদ্দিন বাদে কিন্তু 2g নেট কাশ্মীরে চালু হয়েছে বলে, সরকারি দাবী। বা মিডিয়া কে হাস্যস্পদ করে পুন্যপ্রসুন বাজপেয়ী বলছেন, মিস্টার এন্ড মিসেস মিডিয়া। ভাবা যায়। তিনি অনেক প্রতিষ্ঠিত নাম করা প্রতিষ্ঠানের নাম বলছেন, যারা দেনার দায়ে জর্জরিত। মানে হাজার হাজার কোটি কোটির খেলা। আর যাদের নিয়ে অনেক অনেক পরে আলোচনা হবে। কেন হবে? এ নিয়েই তার ক্ষেদ। যাই হোক। 
চলতে থাকবে আরো অনেক অনেক কোওপারেটর দ্বারা ব্যাংকের ব্যানারে গল্প।

বা বিশ্বাস। আর, 
,এটা কি, ধর্ম প্রচারের কারখানা? কি মনে হয়, সবি
কম বেশি বোঝা যায়, 


Thursday, March 5, 2020


আমি যেখানে অনেক দিন ধরে বাস করি, সেখানে মতই গড়ে উঠি। এতে আর নতুনত্ব কোথায়! কিন্তু পাঞ্জাব বিহার বা বাংলাদেশ থেকে আসার পরও সেই পুরনো ভাল অভ্যেস কে যখন লালন করি, সেটাই ফকিরি, লা ইলাহি।

যাই হোক,
দেখলাম, ইটালির গন্ড গ্রাম থেকে উঠে আসা হয়ে ওঠা আজকের আমেরিকান নাগরিক, যেযুবক, ফুটপাতে বসে শুকনো নেশায় হারাতে বসেছে। বা খুঁজে পেতে চাইছে শিশু বয়সে হারিয়ে যাওয়া মা কে। ফ্রান্সিস ডি কপোলা তাকেই গড ফাদারের কোনো এক চরিত্রের জন্য নির্বাচন করলেন।  আর নির্মাণ হল, ওটাই সব।
পরে তো দেখলাম, জানলাম, শুনলাম, সেই ই নাকি আল পাচিনো। অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা দের মধ্যে একজন। পরে বুঝলাম, এর ত সত্যি কথা বলতে বুক কেঁপে ওঠে না। এই কি সেই শ্রেষ্ঠতর, যাকে এ দেশে খুঁজে পাওয়া ভার। তবে ব্র্যান্ডোর কথা থাক। সেটা অন্য সে এক লেবেল।
দেশ টা আরেকটু আধুনিক হলে, আপনার সেই আলোচনায় অংশীদার হব, কথা দিলাম। 

যাই হোক
জানি জানি ভাবছি। আর না জানা টা যে পিছু নিচ্ছে। তাকেও ত জানতে চেষ্টা করতে হয় তাই ই ত সকলে করছি। তখন জানি না বা জানি টা কিন্তু একটু একটু করে দূরে সরে যাচ্ছে। তাই জানি বলাটা ঠিক মনে হচ্ছে না। 
যাই হোক, ধরবো ধরবো ভাবছি বা দেখবো দেখবো করছি, হোক তবে এটাই, কিন্তু জানা টাই যে, সেই নাগালে আসছে না। 

যাই হোক,
এ মুহূর্তে একটা সিনেমাও দেখতে চাইছি। যা হবে এদেশীয় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উপর। কিন্তু হতে হবে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন। নাহঃ সেই লেবেলের টাও হল নাকো, বা পাচ্ছি না বা পেলাম না। 

যাই হোক,
এবারে আমি নারী পুরুষের শরীরের কোনখানে সর্বোচ্চ শক্তি লুকিয়ে থাকে, সেটাও খুঁজে পেতে চাইছি? না না, মানসিক নয়, খাঁটি শারিরিক! 
আসলে যেখানে সার্বিক সর্বোচ্চ আনন্দ, সেখানেই শক্তি স্বাচ্ছন্দ বোধ করবে, এ নিয়ে নির্বাক হওয়াটা  যে এ দেশেই এখুনো সম্ভব। এটাও স্বস্তি দিচ্ছে না। 

যাই হোক, 
আমাদের কাছে দিন রাত্রির ব্যাবধান ঘুঁচে গিয়েছে।   বা আমরাই সেই পরম মনুষ্য জাতি। যাকে সম্পদ বলতেও কুন্ঠিত নই। কারণ দেশের জাতির প্রতি পরম মনুষ্য লেবেল বিশ্বাস। 
তবু  এ জাতি কিন্তু সাপের মত সময় নিয়ে সক্রিয় হয়ে ওঠে না। বা ব্যাঙের মত ডাকে না।  ময়ুরের মত দিনক্ষণ দেখেও নাচে না।
তবু রাত বিরেতেও পালটে গেছি। ডিজিটাল পাগলু ধাঁচের সেই নাঁচ বা নাচি, ক্ষনস্থায়ী কিন্তু, থামলে পরেও বাঁচি, 
আর  ইচ্ছে হলেই কিন্তু কিন্তু কিছু কিছু টিছু করে, অনেক জিনিশ টাই করে টরে ফেলে দিয়ে বেরিয়েও যাই। আর শিশুরা কেন, আমাদের মধ্যেও যেন, কেউ কেউ স্বপ্নেও হেসে ফেলি। ভাবা যায়! আর এ ভাবেই কিন্তু কিছু মনুষ্য জাতির মড়া কান্নাও রুখে দেওয়াও যে যায়, সেটা কেন ভেবে দেখি না। 

যাই হোক,
দেখতে দেখতে কতক টা পথ পেরিয়ে এসেছি। চলা টা বাকি না দেখে, বা কটা কাঁটা ফুটেছিল সেটা না ভেবেও যখন বেঁচে আছি, তখন বুঝতে হবে, দেওয়াটা ফুরিয়ে আসেনি। বা এটাই যদি দায় বলে ভাবি, সেটা অন্যায়, সুখের খোঁজে এত ছুটে সুখ এত বছরেও যখন ধরা দ্যায় নি, তখন, ইচ্ছে মন কে প্রশয় দিয়ে চলাটাতেই দায়বদ্ধ হতে ক্ষতি কোথায়? বুঝি বা বুঝি না, 
যাই হোক।  

Wednesday, March 4, 2020


ভাগ্গিস, সংবিধান টা কি লেবেলের আর কি শ্রমের বানানো হয়েছিল। (কিন্তু কেন, কে বা কারা এর পেছনে ছিল?)
যদিওবা আজো চেঁচামেচির সুযোগ পাচ্ছি।
যদি শুধু হিন্দু দের জন্য এ সংবিধাণ হত, তালে কি এই মিশ্র হিন্দু সরকারের এত লাফড়া হত, হত কি? হত না।
যদি বলি,  লাফড়া বলতে কি, সেটা আমি বুঝি না। ব্রাম্ভণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্রতে আমি ভেদাভেদ করি না, তালে কি, ভেদাভেদ টা শুরু করা দরকার?

Monday, March 2, 2020

উপস্থিতিঃ
দুটো টুকরো কাগজে একই কথা লিখেছিলাম। একটা কে জ্বালিয়ে আরেক টা কে গোর দেওয়ার পর অনেক দিন কেটে গ্যাছে।
বুক ভরে শ্বাস, পেট পুরে ভাত খেয়েছি।
এখন মনে পড়ছে, কাগজ দুটোয় 'প্রাণ' লিখেছিলাম। কেন এটা করেছিলাম, জানি না।
বা
যে ফুল ফোটার শব্দ হয় না। সেটাও তো মন কে খুশী, দোলা না দিয়ে যায় না। তাহলে,
আর হৃদয় ভাঙার ও ত শব্দ নেই। তখন! অতীত কে একটি বারের জন্য হলেও বুকে আগলাতে মন চায় না? কেন এটা হয়?
যে, গাছের ডালেও কলম জুড়ে যায়। আর ফাঁসির  আদেশে কলম ভেঙে যায়।
বা অন্ধকার যত গভীর মাত্রা পায়, কিছু বসন্তের কোকিল ডেকেই ওঠে। চিল্লামিল্লি জুড়ে দ্যায়। আর কিছু তারাও খসে পড়ে। পড়বেই। 

Sunday, March 1, 2020

সরকারের আত্মা বলে কিছু হয়? বোধ হয়, হয় না। পুরোটাই দায়। তাই না?
দরকার, কিন্তু মানুষের সরকার। এটাও ভাবা দরকার। কিন্তু ভাবতে গেলে, ভেবে যে, অগা বগা জগা খিচুড়ি কেন পেকে যায়? পাকতে গিয়ে হঠাৎ করে সরকার কেন পড়ে যায়? 
মানুষ গুলো অমানুষই ছিল।
পরকিয়া, মরমিয়া,  সহজিয়া বা বোহেমিয়া এসব গুলোও হতে হয়। সহজিয়াই বা  মানুষ কি হতে পারে? হতে হয় দেখাতে হয়  বা সেই হয়ে যাওয়াটার জাত টা কে ক'জন ধরতে পারে মানে ধরে। বা সেই বিশুদ্ধ হাওয়া টাকেই বা কি করে ধরতে পারা যায়? বা ধরা যাচ্ছে না বলেই কি, বলছি আর কি! ধরবো ধরবো করছি, এটাও বা তাও ত বটেই ত।






Blog Archive

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে
ক্যাসপারস্কাই