West bengal Important Links

আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language

Saturday, February 29, 2020

আহা কি নরম তুলতুলে কথা ছবি, ফুটছে যখন, তখন, ফুটুক।  খোলা মন শরীর তো।
 সেদ্ধ হচ্ছে। হোক। হোক না। হয়ে যাক। স্যাটাক।
এগুলো কে ফেলে দাও হাড়িতে, গরম জলেতে,
এদের কেই ত ছিঁড়ে ছু্ঁড়ে দিয়ে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া যায়। তেল লবণ লংকা যোগে, আসলে ছেঁড়া টাও অভ্যাসে আনা যায়।।
 মানুষ না মন ত, এবার বন মানুষ হয়ে দেখতে চায়।
হায় রে সময়,
কি সব দিন দেখায়।

Friday, February 28, 2020

মুসাফিরঃ
তোমার গল্প,
মুছে জেতে জেতেও যে মুছে যাচ্ছে না,
দিন আসছে, তাও সে ভোর হয়ে যাচ্ছে না।
সেটাই বা ক'জন,
সেজন, ভেবে পেরেছিল?
ভাবতে পারছে না।
এশর্ত বসন্তের ছিল,
মুকুল থেকে সবুজ পাতা ডুবে ছিল।
অনুরাগে, শাহিনবাগে, আজ আর ক'জন জাগে? ক'দিন জাগে?
কোন ভাগে, সময় কে বলেছি, প্রতিশ্রুতি,
বা আকুতি
মানে, আমরা কিন্তু হারছি না,
আর হারবো বলে বলছি না,
হেরেছি বলেই যে
এ লড়াই চালাচ্ছি,
বা লড়তে হবে তাই লড়ছি না,

আসলে অভ্যাসে অধিকার, অধিকার ছাড়া পিছু হটছি না।
হঠাতে কেউ পারবে না।
ভোর হতে গিয়েও তাই হবে না।
এমন সত্যি কেউ বলবে না।
আমরা পিছু হটছি না। হটব না।
মন দষার ব্যাপার, মনন নিয়ে গল্প, শেষ টা না দেখে ছাড়ছি না।

ধর্ম রাজনীতি লোভ অার  ক্ষমতা। এমন লেবেল, যে না আছে সভ্যতা, সমতা না সাম্যতা। কিন্তু মৃত্যুর অাগে পর্যন্ত কিছুতেই ব্যালেন্সে আসে না। এরা না কেউ কাউকে ভালোবাসে না।
দরকার ছিল না।  তাও জরূরী হয়ে উঠেছিল।
কেউ বলে নি। জোর করে নি।
জোর করে তাও জোর জার,
কিম্ভূতীমাকার
করে, লোক লজ্জ্বা খুয়ে, এটা সেটা হয়ে হাস্যস্পদ হয়ে,
চলতে হয়, চলাটা দায়, এরকম নাকি হতে হয়।
ভাবা যায়।।।


অথচ রাজনীতি বলতে আমি, বুঝি বা কত টুকু? সেটাই বুঝে উঠতে পারছি না।
হতে পারে, অতি সামাণ্যই বুঝি। দেখেছি উলু খাগড়ার প্রাণ যেতে। এতেও কি সাধারণ মানুষ সেই হাসি হাসে? তাও মানুষ রাজনীতি ভালবাসে।
কারণ যে, বেশি করে সাধারণ মানুষের ওঠাপড়ার কথাই লেখা থাকে। থাকে ভাল মানুষের বাস্তব জীবন চটকে চ +  চটকদারের বাংলো, চাড়ুকারিতা বা উচ্ছিন্নবৃত্তি। এটা বা এগুলোই মনে লাগে। তাই এ ক্লাসে সবাই ভর্ত্তী  হয় না।
একে অজ পাড়া গাঁ। তায় ধুলো, ফুল, পুকুর মাঠ গাছের দেশ।  উপরি আছে সেই হাফ প্যান্টুলুনে ছাত্রদের জ্ঞানভান্ডার।
তবে তা থেকেই যখন রাশি রাশি তথ্য ফল্গুধারার ন্যায়। শ্রেনি কক্ষ ভেসে গেল। ভৌগলিক স্যার অফিসঘরে এসে কাতর কন্ঠে , বিষ শুধু বিষ দাও, অমৃত চাই না।।
'হেড স্যারঃ তোমরা টিফিনে আমার ঘরে আইসো।'  আসতেই, উনি হাতেকলমে সরু লিকলিকে কঞ্চির কার্যকারিতা কি। বুঝিয়ে দিলেন।  সেটা অন্য কথা।
মানে এলাস্টিসিটি নিয়ে পরে আলোচনা হবে। পদার্থ বলে কথা। তবে স্বর্নালী কথা, যাই হোক।
আর, বাড়ি আসতে রক্তিম আভা
দেখে বুঝলাম,  পশ্চাদঅগ্র ভেবে কাজ করতে হয়।
আমি কিন্তু এগুলো কে মেলাতে পারি। অনেকে এসব নিয়ে ভালই খেলেও দ্যায়। কিন্তু ঠাকুর যে বলেছিলেন, মেলাবে মিলিবে, তবেই না। কিন্তু মানায় না। সত্যি বলছি।  আমি লেখা টার কথা বলছি।
আসলে,
অনেক দিন আগে থেকে আপ সরকার দিল্লী তে প্রশাষনিক ক্ষমতার রদবদল করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল। দিল্লীর দাম্গায় এবার সামাণ্য রদবদল হতেই হবে।
বা ধরুন পশ্চিমবঙ্গ কে বাংলা করতে হবে। না না, এটা এখানে বেমানান।
তবে, কলকাতার পুরো ভোট আলোচনা। আনতে পারি। আনবো না। ইচ্ছে।
এই দেখুন না,  দোতলা ট্রাম এসে গেছে। কোলা খেতে খেতে লন্ডনী হাওয়ায় সেই কাছের মানুষটার বুকে মাথা রেখে চামর দোল...  খেতে একটু কিন্তু অপেক্ষা করতেই হবে।
তা একটু খোলা মেলা হলে ভালো হত না কি? কালো কালো কাচের ভেতর ভাল করে ভেতর টা তো দেখাই যাচ্ছে না।
আপনার বাড়িতে একটা ঘরে আগুন জ্বলছে। আর আপনি আরেক টা ঘরে অতিথি সৎকার করছেন। পারবেন তো? সইতেই পারে। মহান মানুষ দের এসব কতকিছু সইতে হয়।
আর এমন টা ত হয়েই থাকে। বড় বড় দেশের কেসে অক্লেশে এসব ছোট ছোট ব্যাপার হয়েই থাকে।
আর হ্যাঁ যদি ভালো ব্যাবসা চান। পারতে আপনাকে হবেই।  আরো ভালো বড় ব্যাবসা। হ্যাঁ ব্যবসাই তো।
কিন্তু নিজের কাছের মানুষ,  দেশের মানুষের জন্যই তো শপথ নিয়েছিলেন? শপথ টা অবশ্যই ভারত মাতার জন্য। ভারত মাতার সন্তান নাগরিক দের জন্য। পৃথিবীতে ৫০% গো মাংস সরবরাহকারি সেই ভারতবর্ষের জন্য।
আচ্ছা, ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিজের দেশে এটা হলে, অতিথি সৎকার ক্যামন হত। হত কি? একটু ভাবুন। আরো ভাবুন।
গান্ধীজীর মত লোক টোক আর বেঁচে নেই। আমরা তো আছি। জগদ্দল কাঁকিনাড়া তো আছে। এসব ভেবে কিন্তু প্লিস মস্করা করবেন না।
ভেবে দেখুন,
ফুল ফোটে, ফোটার শব্দ হয় না। শরীর থেকে রক্ত ছুটলে তার ও শব্দ নেই। মন জুড়লে ভাঙলে তারই বা শব্দ কোথায়? কিন্তু এগুলোয় অনেক কিছু এসে যায়। মন বলে বস্তুটায় দাগ হয়ে যায়।
তবে লিখে রেখে দিন। একদিন প্রধাণ আবার কাঁদবেন। যেমন টা সাফাইওলার পা মুছে দিয়েছিলেন। বা চৌকিদার হয়ে ওঠা। অনেক টা ত্যামনি। আসলে এগুলো করতে হয়। সবাই কেই করতে হয়। একটু রকম ফের। এই আর কি। সাধারণ মানুষ কঠিন বুলি বোঝে না। তাই ঝুলি থেকে নিত্যনতুন লজেন টজেন। দেখুন না গুটি কয়েক রাজ্যে হিন্দুর বাস। ওরা ওখানে সংখ্যালঘু। নাহঃ সে আলোচনা এখন থাক।বিশ্বাস টাই যখন সব। আর আমাদের সেই গৌরবময় অতীত।  যা ঠাকুমা শুনিয়েছিলেন। সেই মন কাড়া রূপকথার গল্প গুলো। আসলে, এসব অতীত বড্ড অতীত। কিন্তু একটু অনুগ্রহ করে ভাবুন,  যেগুলো  হতে দেওয়া হচ্ছে, হয়ে যাচ্ছে, তার অংশীদার কিন্তু আমরা সবাই। কোনো না কোনো ভাবে। ভাব সম্প্রসারণ  করাটা এজন্যও হয়ত শেখানো হয়েছিল।

Monday, February 24, 2020

মন মানেই সুন্দর। সুন্দর, মনেতে বাস করে। সেই একটা মাত্র মন, এখানে সে ঘর করে। তারপর সুন্দর বড় হয়। সুজন থেকে তেতুল পাতায় সহস্র জন। হায় রে মন।  একটার পর একটা মন কে ঠাঁই দিতে দিতে, মন চায়, ঘর খাঁচা পাল্লা খুলে  উড়ি।
আর উড়তে গিয়ে দেখি কত আলো। কি ভালো। 

আলো। এবার ধরুন, আপনি একমুঠো আলো মনের ভেতরে ছুড়ে দিলেন। ফিরে এলো না। আবার ছুঁড়লেন, বার বার ছুঁড়লেন, ফিরে আসছে না। 

এতে সন্দেহ জাগে। অন্ধকার সব গ্রাস করে ন্যায় নি তো? নিচ্ছে না তো? বা আলো ভেবে মনের অন্ধকারে, নিজেই বাস করছি না তো? 

সন্দেহ হয়, আলোকপথের যাত্রী যারা, তাদের কেই অনুসরণ করছি তো? এটাও ভাবছি, অনুসরণ করা কতটা দরকার? হতেই পারে, নিজের পিছু নিতে গিয়ে, কিছু ভূল থেকেই যাচ্ছে। যা চিন্তা যোগাচ্ছে। 

আসলে, আমাদের আকাশ চির টা কাল রঙীন। রঙে রঙে মাতিয়ে দিতে চায়। ভাবনা টাও ত্যামন।
না আছে পাখির পালক। না আছে, তিষ্ঠানো। শুধুই দৌঁড়ানো। দৌঁড়তে থাকো। 


Thursday, February 13, 2020


গুগলি
হাওয়া চলছে। মনের হাওয়া।
এ হাওয়ায় কতবার কথার ফুল ফল হয়ে পেকে পুকে ধরে যে ফুরিয়ে গেল। ফুরুস ফুলের ও আসার সময় এলো।
এত মনেরই ফুল। ফুটছে যখন। ফুটুক। ফুটে টুটে ফাটকা না হয়ে প্রস্ফুটিত হয়ে উঠুক। মন্দ কি?
আর
যেমন করেই ভাবি না কেন, বলতে পারার মত বলা বা হওয়া টা যখন ঠিক, হয়ে উঠতে পারা যাচ্ছে না।
তাই হাসিও পাচ্ছে। আবার না হেসেও থাকতে পারা যাচ্ছে না।
বেদম হাসি হাসবো হাসবো করছি, কিন্তু মুখ টিপে হেসে ত ফেলছি। মানে মনে মনে হাসা টা কঠিন ব্যাপার। তাও হাসি টা চেপে রাখা যাচ্ছে না। যখন। তখন, কি করা উচিত? আরেক বার? মানে হেসে ফেলে দেওয়া কি উচিত হবে? সেটাও পারছি না। তাই না হেসে, থাকা টাও উচিত বলে মনে হচ্ছে না।
কিন্তু আজকের চোদ্দোর গদ্যে অনেক প্রেমিকের খসবে! খসা টা তারা হলে, থাক, খসা টা খসাই থেকে ইতিহাস হয়ে যাক। অসুবিধে ক্ষতি কিছু নেই। ইতিহাসেও এ নিয়ে ত্যামন কিছু বিড়ম্বনা দুঃক্ষ নেই। চালিয়ে চলতে পারাটাই সব,
NRC CAA তো হচ্ছে না। ব্যাস। তালেই হবে।
তবু কিন্তু আছে।
তাও কিন্তু লেগে থাকতে হবে। কারণ, এর আগে তো সব ভোঁ ভাঁ। নিজেকে ব্যাস্ত না রাখলে চলবে কেন?
আসলে, এত কথার মাঝখানে কোথাও যেন গোলমাল লাগছে?
দেখচি, স্কুলের পরিচালন সমিতি? স্কুলে স্কুলে ক'বার শিক্ষা মন্ত্রীর ভিসিট? বা বন্ধ কারখানায় ক'টা লেবেলের লোকে এলো। বা আমার পাড়ার মোড়? 😁😁।
www.westbengalevent.blogspot.com

Blog Archive

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে

নিজের ডিভাইস কে ভাইরাস মুক্ত করতে
ক্যাসপারস্কাই