গরমে হাপিত্তেশ, এসির বাইরে কি তুমি?
তালে দেখো একটিবার
ছবি চে সুন্দর এ পৃথিবীর কাশে
মেঘও ক্লান্ত সুনামী।
কেমন শান্ত ভেসে উত্তরে,
গুরুর দৈব মন্তরে
অপেক্ষার ভোর চুমি
প্রশ্নের রাত যেন ফুরোতে এখুনো বাকি।
কেন যে দক্ষিনা হাওয়ায় ভাঁটা।
ভূগোলের রং কটা, জান্তে
ভাগ্য লাগে নাকি?
তাচ্চে বরং শিয়ালের হুক্কা হুয়াই সই, এখন ওয়ে়বার্লীর পাঁচীল ডিঙিয়ে (মাঝে মাঝে মনে হয়, প্রাচীন সময়কাল) আসলে কোনো একটা ইন্দ্রিয়ের খিদে তোমায় মেটাতেই হবে। তবু এ ভেসে আসা আকুতির ডাক করুন লাগে! অস্ত্বিত্তের ডাক, নাকি বরুণ দেবের অনুপস্থিতি, অপারগ আমি। উত্তরে যে চিলড্রেন পার্ক। ১২০ ফুট ওপরে তার, বাল্বের আলো, উফঃ কি শান্ত , ভবিষ্যতে কি নাম হবে, নাম করবে কিনা, জানা নেই। বাট এখুনো চোখ বন্দ্ধ করলেই শিশুরা দাপাচ্ছে অক্লান্ত।
পুূব দিকে ওই ওই ২৬ নম্বরের দিকে, ওয়াগনের ধাক্কা লেগে শব্দ যখন হাঁপাচ্ছে, পশ্চিমে গঙ্গা পেরিয়ে স্থির গম্ভীর আল্লাহঃ আকবর সা. . . .
আমাকে পাখি করে দাও প্রভু, কথা দিচ্ছি একটুও complain করবো না। সকাল থেকে সন্দ্ধে কিচির মিচির করে, একদিন তো টুপ করে মরেই যাবো। যা যা বেহায়া পাখি যানা. .
কিন্তু
তুমি তো ঈশ্বর, তুমি বোঝো কত,
জানে না এ নশ্বর প্রাণ।
খবর তোমার কাছে ছোটে সবার আগে।
তুমি উদ্বেলিত, কম্পন টের পাও,
শত মাত্রা অনুভব করে,
মেপে নিয়ে, পুনরায় খবর তৈরি কর।
সুতরাং
এখন তুমি ভগবান।
আমাদের মুক্তি দিও
।।
তালে দেখো একটিবার
ছবি চে সুন্দর এ পৃথিবীর কাশে
মেঘও ক্লান্ত সুনামী।
কেমন শান্ত ভেসে উত্তরে,
গুরুর দৈব মন্তরে
অপেক্ষার ভোর চুমি
প্রশ্নের রাত যেন ফুরোতে এখুনো বাকি।
কেন যে দক্ষিনা হাওয়ায় ভাঁটা।
ভূগোলের রং কটা, জান্তে
ভাগ্য লাগে নাকি?
তাচ্চে বরং শিয়ালের হুক্কা হুয়াই সই, এখন ওয়ে়বার্লীর পাঁচীল ডিঙিয়ে (মাঝে মাঝে মনে হয়, প্রাচীন সময়কাল) আসলে কোনো একটা ইন্দ্রিয়ের খিদে তোমায় মেটাতেই হবে। তবু এ ভেসে আসা আকুতির ডাক করুন লাগে! অস্ত্বিত্তের ডাক, নাকি বরুণ দেবের অনুপস্থিতি, অপারগ আমি। উত্তরে যে চিলড্রেন পার্ক। ১২০ ফুট ওপরে তার, বাল্বের আলো, উফঃ কি শান্ত , ভবিষ্যতে কি নাম হবে, নাম করবে কিনা, জানা নেই। বাট এখুনো চোখ বন্দ্ধ করলেই শিশুরা দাপাচ্ছে অক্লান্ত।
পুূব দিকে ওই ওই ২৬ নম্বরের দিকে, ওয়াগনের ধাক্কা লেগে শব্দ যখন হাঁপাচ্ছে, পশ্চিমে গঙ্গা পেরিয়ে স্থির গম্ভীর আল্লাহঃ আকবর সা. . . .
আমাকে পাখি করে দাও প্রভু, কথা দিচ্ছি একটুও complain করবো না। সকাল থেকে সন্দ্ধে কিচির মিচির করে, একদিন তো টুপ করে মরেই যাবো। যা যা বেহায়া পাখি যানা. .
কিন্তু
তুমি তো ঈশ্বর, তুমি বোঝো কত,
জানে না এ নশ্বর প্রাণ।
খবর তোমার কাছে ছোটে সবার আগে।
তুমি উদ্বেলিত, কম্পন টের পাও,
শত মাত্রা অনুভব করে,
মেপে নিয়ে, পুনরায় খবর তৈরি কর।
সুতরাং
এখন তুমি ভগবান।
আমাদের মুক্তি দিও
।।