আজকে বাবরি মসজিদ না রাম মন্দিরঃ
কোনটা আগে, রায় বেরোবে। আবার মামলা হবে। হব্বেই। এবং চলবে। মনপুতঃ না হবারো অনেক কারণ থাকবে।
তাই, চটজলদি কেউ আহা উহু কল্লে, সাবধান। তক্কে তক্কে থাকেন। ভূলভাল কয়েন না। কিন্তু
রোব্বারেই মিছিল থাকবে। কেউ হয়তো কারো কুষ পুতুল জ্বালাবে।
আর আমি তো রায় বেরোক বা না বেরোক, বুলবুল ঝড়ে সব ধুয়ে মুছে যাক, এমন টা বলছি না। বরং, খুব ভালো কিছু এবং বহুত্বের হিতে ও দূরদর্শিতার পরিচয় চাইছি।
আর আমি আপনি তো সংবাদ মাধ্যম, সরকারি কর্মচারি, নেতা বা সাংবিধানিক কোনো পদেই নেই, যে আমার আপনার কথায় কিছু একটা হেলে দুলে সব হৈ হৈ করবে। 😀😁
আমার আপনার মত আরো অনেক আছে। আসলে আমরা কম বেশি এরমই। আর NRC আর ভাষা ইস্যু টা আজকে থাক।
দুমদাম করে ঘটনা গুলো যা ঘটে যাচ্ছে। এইতো এখানে একজন দেবসেনা চলে গেলেন। স্য়োরাজ, জেটলি, গান্ধী জয়ন্তীও চলে গেল। দূর্গা পুজো চলে গেল। লক্ষ্মী পুজো, কালি, জগদ্ধাত্রী পুজো সব শেষ। এমতাবস্থায় শেষ ভরসা এই মামলার রায়।
হায়।
সিনেমার জগতের বড় নক্ষত্র, অমিতাভ বচ্চনও অসুস্থ।
ফলতঃ আমার ইমোশন এমনিতেই ল্যাজে গোবরে।
তার উপর বাংলায় আন্তর্জাতিক সিনেমা উৎসবে তার অনুপস্থিতি বড় বেমানান লাগে। কিন্তু ২০২০ তে তিনি থাকছেন। যাই হোক,
দেশে অসুখবিসুখ, বন্যা, ক্ষরা, ব্যাঙ্কে ঝামেলা, দিল্লির পুলিশ বিদ্রোহ, চাকরি বাকরি, শিক্ষা পেছনে ফেলে, আসুন, সকলে আসুন।
এই মহা গোদের বিষ ফোড়ার মত, সমস্যার সমাধানে সচেষ্ট হই।
প্রতীত হচ্ছে, রাম মন্দিরই সংখ্যা গরিষ্ঠের কাছে গ্রহণীয়। কিন্তু সংবিধান নম্হস্তুতুতে।
তবু, বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে তো, বাবরি মসজিদ ছিল না। কিন্তু ওখানে এর আগে, যে রাম মন্দিরই ছিল, মানে শ্রী রাম নিজে নিশ্চই নিজের মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন নি। তালে কে করেচে সেই নিয়ে চলবে আরেক প্রস্ত। এভাবেই চলতে থাকবে। বা বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছে, তাই তার পাশেই কিছু একটা। বা মন্দির। কিন্তু আমার বড্ড পছন্দ, জমি টা শেষ পর্যন্ত সরকারি জমিতে রূপান্তর হোক। এতে, অ্যাটলিস্ট, রায়দানকারী রাও নিরাপদে রইলো। আবার, মন্ত্রী রা যেহেতু সংবিধানের ছাতায়, এরপর জোর করে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে, তালে তারাই দূর্বলতার শিকার।
কিন্তু বিশ্বাস করুন, প্রকৃত ধর্মের উপাসনা যারা করে, তাদের স্থান কাল পাত্রের কত টা প্রয়োজন? বা ধার্মিক হিসেবে, অাদৌ স্থান কাল পাত্র নিয়ে দূর্বলতা থাকা উচিত কিনা, সে নিয়েই আমি ধন্ধে আছি।
কোনটা আগে, রায় বেরোবে। আবার মামলা হবে। হব্বেই। এবং চলবে। মনপুতঃ না হবারো অনেক কারণ থাকবে।
তাই, চটজলদি কেউ আহা উহু কল্লে, সাবধান। তক্কে তক্কে থাকেন। ভূলভাল কয়েন না। কিন্তু
রোব্বারেই মিছিল থাকবে। কেউ হয়তো কারো কুষ পুতুল জ্বালাবে।
আর আমি তো রায় বেরোক বা না বেরোক, বুলবুল ঝড়ে সব ধুয়ে মুছে যাক, এমন টা বলছি না। বরং, খুব ভালো কিছু এবং বহুত্বের হিতে ও দূরদর্শিতার পরিচয় চাইছি।
আর আমি আপনি তো সংবাদ মাধ্যম, সরকারি কর্মচারি, নেতা বা সাংবিধানিক কোনো পদেই নেই, যে আমার আপনার কথায় কিছু একটা হেলে দুলে সব হৈ হৈ করবে। 😀😁
আমার আপনার মত আরো অনেক আছে। আসলে আমরা কম বেশি এরমই। আর NRC আর ভাষা ইস্যু টা আজকে থাক।
দুমদাম করে ঘটনা গুলো যা ঘটে যাচ্ছে। এইতো এখানে একজন দেবসেনা চলে গেলেন। স্য়োরাজ, জেটলি, গান্ধী জয়ন্তীও চলে গেল। দূর্গা পুজো চলে গেল। লক্ষ্মী পুজো, কালি, জগদ্ধাত্রী পুজো সব শেষ। এমতাবস্থায় শেষ ভরসা এই মামলার রায়।
হায়।
সিনেমার জগতের বড় নক্ষত্র, অমিতাভ বচ্চনও অসুস্থ।
ফলতঃ আমার ইমোশন এমনিতেই ল্যাজে গোবরে।
তার উপর বাংলায় আন্তর্জাতিক সিনেমা উৎসবে তার অনুপস্থিতি বড় বেমানান লাগে। কিন্তু ২০২০ তে তিনি থাকছেন। যাই হোক,
দেশে অসুখবিসুখ, বন্যা, ক্ষরা, ব্যাঙ্কে ঝামেলা, দিল্লির পুলিশ বিদ্রোহ, চাকরি বাকরি, শিক্ষা পেছনে ফেলে, আসুন, সকলে আসুন।
এই মহা গোদের বিষ ফোড়ার মত, সমস্যার সমাধানে সচেষ্ট হই।
প্রতীত হচ্ছে, রাম মন্দিরই সংখ্যা গরিষ্ঠের কাছে গ্রহণীয়। কিন্তু সংবিধান নম্হস্তুতুতে।
তবু, বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে তো, বাবরি মসজিদ ছিল না। কিন্তু ওখানে এর আগে, যে রাম মন্দিরই ছিল, মানে শ্রী রাম নিজে নিশ্চই নিজের মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন নি। তালে কে করেচে সেই নিয়ে চলবে আরেক প্রস্ত। এভাবেই চলতে থাকবে। বা বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছে, তাই তার পাশেই কিছু একটা। বা মন্দির। কিন্তু আমার বড্ড পছন্দ, জমি টা শেষ পর্যন্ত সরকারি জমিতে রূপান্তর হোক। এতে, অ্যাটলিস্ট, রায়দানকারী রাও নিরাপদে রইলো। আবার, মন্ত্রী রা যেহেতু সংবিধানের ছাতায়, এরপর জোর করে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে, তালে তারাই দূর্বলতার শিকার।
কিন্তু বিশ্বাস করুন, প্রকৃত ধর্মের উপাসনা যারা করে, তাদের স্থান কাল পাত্রের কত টা প্রয়োজন? বা ধার্মিক হিসেবে, অাদৌ স্থান কাল পাত্র নিয়ে দূর্বলতা থাকা উচিত কিনা, সে নিয়েই আমি ধন্ধে আছি।