দুনিয়ার মানুষ এক হও।
সৌজন্যেঃ করোনা ভাইরাস।
প্রাণ ভরে বাঁচুন। আনন্দ করুন। তবে নিরাপদে থাকা, সচেতন থাকাই এ রোগের অশুধ।
ব্যাস এটাই।
কিছু কাজের কথা বলে মজার প্রাসঙ্গিকতায় যাবো। (কেন যাব, কাকে বলছি, নিজেকে হয়ত?)
এ সময়ে,
১. দয়া করে শিক্ষিত কর্মচারিদের সবেতন ছুটি তে পাঠাবেন না। তাদের দিয়ে গাঁয়ে গঞ্জে প্রচার করালে ভালো হত। পরিচ্ছন্নতা, ঘরোয়া টোটকা, অহেতুক খাদ্য জিনিশ মজুত নজর, বাড়িতেই মাস্ক (N95 না হলেও চলবে) বা শরীর পরিচ্ছন্ন রাখার দাওয়াই তারাও ভাল দিতে পারতেন।
Cleanliness is Godliness.
২. পঞ্চায়েত পৌরসভার স্বাস্থ্য কর্মী দের লোকাল স্বাস্থ্য (শুধুই স্বাস্থ্য) অভিযানে পাঠালে, পরিসংখ্যান টা কিছু টা পরিষ্কার হত। স্বাস্থ্যখাতে আগামী দিনে বাজেট যখন বাড়াতেই হবে।
৩. স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মানে হাসপাতালে অন্য জায়গায় এমনিতেই ডাক্তার বদ্যি সেবা দিতে হিমসিম খায়।
কত রোগী, অসুখী, কত শত ব্যাপার।
তাই অহেতুক আতংকে ভীড় না বাড়ানোই বাঞ্ছনীয়। বেশির ভাগ লোকেই বোঝে। তাও কিছু লোকে বলবে পরিষেবা পাচ্ছে না, হয়তো সত্যি কিছু লোকে পাবে না। সেটাও জানা কথা। তাই পরিদর্শক বাড়ানো ও কঠোর আনুষঙ্গিক ব্যাবস্থাপনা কেও ফেলে রাখা উচিত নয়।
এবার মজার প্রাসঙ্গিকতায় আসি।
১. অদূর ভবিষ্যতে, করোনা নিয়ে গোমুত্র, গোচনা, বাবা রামদেবের তাৎক্ষনিক টোটকা, বা মধ্যপ্রদেশে বিজেপি (শুধু বিজেপি বলছি কেন, কেন্দ্রে বলেই টার্গেট, আরতো কিছু দেখচি না, তাই, অন্য বাকি থাকলেও সেই এক কেস) প্রেমিদের আনন্দের ভীড় বা মন্ত্র, তন্ত্র, বা বাসনের ঠং ঠং শব্দ গুলো শিক্ষার অষ্টম মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসে লেখা থাকবে না। সময়ের গর্ভে হারিয়ে যাবে।
২. করোনা মানে সুর্যের রশ্মির যে ছটা, সেটাও + ইটালি তে যে এ রোগ চিন কেও ছাড়িয়েছে, তথ্য বলছে, সেখানেই কিন্তু CORONA ল্যাটিন শব্দ, মানে CROWN, আসলে CORONA শব্দ টাই প্রাচীন, অদ্ভুত সব লেবেল, রোম, দ্য গ্রেট আলেকজান্ডার এবং এর থেকে CORONA+TION। মানে মুকুটাভিষিক্তকরণ। তাৎপর্যপূর কিনা জানি না। ইতিহাস কিন্তু এটাই বলছে।
'দুনিয়ার মানুষ এক হও।'
করোনা ভাইরাসের সাথে বসন্ত বাতাসে এ বার্তা টাও কিন্তু অলক্ষ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। বিশ্বাস করুন বা নাই করুন। মানব সভ্যতার উপর আক্রমণ এতদিন খুচখাচ হয়েই চলছিল।
যুদ্ধ, ট্রাজেডি তা নিয়ে কমেডি, সুযোগের সদব্যবহার ও হয়েছে। তাও, জাপান হিরোসিমা ভোলে নি। আর করোনা নিয়েও গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছে। ভাবা যায়। সেটা অন্য কথা।
তবে করোনা পৃথিবীর সমস্ত মানবস্তর কে ছুঁয়ে যে ফিল টা দিচ্ছে, নাট্যজগত থেকে এ সামগ্রিক ইহজগত আতংকিত, রোমাঞ্চিত এবং আশংকিত।
মানে দুনিয়ার যত জরূরি ইস্যু ছিল, কুপোকাত করে দিয়ে একাই মাঠ কাঁপাচ্ছে করোনা। প্রদীপ বাবুও সরে গেলেন। কি সুন্দর গলা আর কত ইতিহাস, থাক বাবা ম, বলতে গিয়ে জয়ন্ত ভট্যচার্জের কথা,চ্যানেলের কথা, সুমন জেলে আছে সেটাও চলে আসছে। ভুলে যেতে চাইছি।
মনে ভক্তিরসে সম্মৃদ্ধ যারা, তাদের ছাড়া কাউকে বলতে শুনছি না, ভাই এমন টা কোরোনা। আমাদের ত্যাগ কর। ত্যাগেই মুক্তি। তুমিও ইশ্ব্ররের দান। হে ভগবান।
1. এরই মাঝে CII মানে বনিক গোষ্ঠি বলছে প্রান্তিক মানুষ দের যাদের ব্যাংক একাউন্ট তৈরি হয়েছে। তাদের একাউন্টে হাজার পাচেক+ কেন্দ্র যেন জমা করে দেয়। মানে এতে প্রধাণ্মন্ত্রীর সেই যে, কথাটা, কিছুটা যদি...
2. কিন্তু ভাল দিন আসবেই, এসে গেছে ভেবেই এগুনো ভাল। এতে বেকারত্ব, অর্থনীতি, হিন্দু মুসলিম, দিল্লি মৃত্যু, কাশ্মীর, ব্যাংক বিলগ্নিকরন, (এলাহাবাদ ব্যাংক লাইনে আছে) রেলওয়ে সবি ঠিক হবে।
এত গাড়ো অন্ধকার হবার আগেই যখন, আলোর রোষনাই দেখছি, তখন ভয় কিসের? ভয় অনেক আসে, ভয়টাকে নির্বিষ করার উপায় যখন লড়াই চলছে, সেই বিশ্বাসেই চলে ঘটে চলমান, আবহকাল,
এটাই অনেকের বিশ্বাস হয় না।
যাক, আর কোনো ভয় নেই। (বলা ভুল তবু)
এখানে অন্ধকারে কমবয়সী গুপচুপ প্রেমালাপ টা থামলো। এর মানে আমাদের গলির মোড়ে লাইট দেওয়া হয়েছে। এতে বুড়ো বাচ্চা রাতে সামলে চলতে পারবে। এবড়ো খেবড়ো পথ, ওটা গা সওয়া হয়ে গ্যাছে। কিছু মনে করি না। যাই হোক।
সৌজন্যেঃ করোনা ভাইরাস।
প্রাণ ভরে বাঁচুন। আনন্দ করুন। তবে নিরাপদে থাকা, সচেতন থাকাই এ রোগের অশুধ।
ব্যাস এটাই।
কিছু কাজের কথা বলে মজার প্রাসঙ্গিকতায় যাবো। (কেন যাব, কাকে বলছি, নিজেকে হয়ত?)
এ সময়ে,
১. দয়া করে শিক্ষিত কর্মচারিদের সবেতন ছুটি তে পাঠাবেন না। তাদের দিয়ে গাঁয়ে গঞ্জে প্রচার করালে ভালো হত। পরিচ্ছন্নতা, ঘরোয়া টোটকা, অহেতুক খাদ্য জিনিশ মজুত নজর, বাড়িতেই মাস্ক (N95 না হলেও চলবে) বা শরীর পরিচ্ছন্ন রাখার দাওয়াই তারাও ভাল দিতে পারতেন।
Cleanliness is Godliness.
২. পঞ্চায়েত পৌরসভার স্বাস্থ্য কর্মী দের লোকাল স্বাস্থ্য (শুধুই স্বাস্থ্য) অভিযানে পাঠালে, পরিসংখ্যান টা কিছু টা পরিষ্কার হত। স্বাস্থ্যখাতে আগামী দিনে বাজেট যখন বাড়াতেই হবে।
৩. স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মানে হাসপাতালে অন্য জায়গায় এমনিতেই ডাক্তার বদ্যি সেবা দিতে হিমসিম খায়।
কত রোগী, অসুখী, কত শত ব্যাপার।
তাই অহেতুক আতংকে ভীড় না বাড়ানোই বাঞ্ছনীয়। বেশির ভাগ লোকেই বোঝে। তাও কিছু লোকে বলবে পরিষেবা পাচ্ছে না, হয়তো সত্যি কিছু লোকে পাবে না। সেটাও জানা কথা। তাই পরিদর্শক বাড়ানো ও কঠোর আনুষঙ্গিক ব্যাবস্থাপনা কেও ফেলে রাখা উচিত নয়।
এবার মজার প্রাসঙ্গিকতায় আসি।
১. অদূর ভবিষ্যতে, করোনা নিয়ে গোমুত্র, গোচনা, বাবা রামদেবের তাৎক্ষনিক টোটকা, বা মধ্যপ্রদেশে বিজেপি (শুধু বিজেপি বলছি কেন, কেন্দ্রে বলেই টার্গেট, আরতো কিছু দেখচি না, তাই, অন্য বাকি থাকলেও সেই এক কেস) প্রেমিদের আনন্দের ভীড় বা মন্ত্র, তন্ত্র, বা বাসনের ঠং ঠং শব্দ গুলো শিক্ষার অষ্টম মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক সিলেবাসে লেখা থাকবে না। সময়ের গর্ভে হারিয়ে যাবে।
২. করোনা মানে সুর্যের রশ্মির যে ছটা, সেটাও + ইটালি তে যে এ রোগ চিন কেও ছাড়িয়েছে, তথ্য বলছে, সেখানেই কিন্তু CORONA ল্যাটিন শব্দ, মানে CROWN, আসলে CORONA শব্দ টাই প্রাচীন, অদ্ভুত সব লেবেল, রোম, দ্য গ্রেট আলেকজান্ডার এবং এর থেকে CORONA+TION। মানে মুকুটাভিষিক্তকরণ। তাৎপর্যপূর কিনা জানি না। ইতিহাস কিন্তু এটাই বলছে।
'দুনিয়ার মানুষ এক হও।'
করোনা ভাইরাসের সাথে বসন্ত বাতাসে এ বার্তা টাও কিন্তু অলক্ষ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। বিশ্বাস করুন বা নাই করুন। মানব সভ্যতার উপর আক্রমণ এতদিন খুচখাচ হয়েই চলছিল।
যুদ্ধ, ট্রাজেডি তা নিয়ে কমেডি, সুযোগের সদব্যবহার ও হয়েছে। তাও, জাপান হিরোসিমা ভোলে নি। আর করোনা নিয়েও গবেষনা চালিয়ে যাচ্ছে। ভাবা যায়। সেটা অন্য কথা।
তবে করোনা পৃথিবীর সমস্ত মানবস্তর কে ছুঁয়ে যে ফিল টা দিচ্ছে, নাট্যজগত থেকে এ সামগ্রিক ইহজগত আতংকিত, রোমাঞ্চিত এবং আশংকিত।
মানে দুনিয়ার যত জরূরি ইস্যু ছিল, কুপোকাত করে দিয়ে একাই মাঠ কাঁপাচ্ছে করোনা। প্রদীপ বাবুও সরে গেলেন। কি সুন্দর গলা আর কত ইতিহাস, থাক বাবা ম, বলতে গিয়ে জয়ন্ত ভট্যচার্জের কথা,চ্যানেলের কথা, সুমন জেলে আছে সেটাও চলে আসছে। ভুলে যেতে চাইছি।
মনে ভক্তিরসে সম্মৃদ্ধ যারা, তাদের ছাড়া কাউকে বলতে শুনছি না, ভাই এমন টা কোরোনা। আমাদের ত্যাগ কর। ত্যাগেই মুক্তি। তুমিও ইশ্ব্ররের দান। হে ভগবান।
1. এরই মাঝে CII মানে বনিক গোষ্ঠি বলছে প্রান্তিক মানুষ দের যাদের ব্যাংক একাউন্ট তৈরি হয়েছে। তাদের একাউন্টে হাজার পাচেক+ কেন্দ্র যেন জমা করে দেয়। মানে এতে প্রধাণ্মন্ত্রীর সেই যে, কথাটা, কিছুটা যদি...
2. কিন্তু ভাল দিন আসবেই, এসে গেছে ভেবেই এগুনো ভাল। এতে বেকারত্ব, অর্থনীতি, হিন্দু মুসলিম, দিল্লি মৃত্যু, কাশ্মীর, ব্যাংক বিলগ্নিকরন, (এলাহাবাদ ব্যাংক লাইনে আছে) রেলওয়ে সবি ঠিক হবে।
এত গাড়ো অন্ধকার হবার আগেই যখন, আলোর রোষনাই দেখছি, তখন ভয় কিসের? ভয় অনেক আসে, ভয়টাকে নির্বিষ করার উপায় যখন লড়াই চলছে, সেই বিশ্বাসেই চলে ঘটে চলমান, আবহকাল,
এটাই অনেকের বিশ্বাস হয় না।
যাক, আর কোনো ভয় নেই। (বলা ভুল তবু)
এখানে অন্ধকারে কমবয়সী গুপচুপ প্রেমালাপ টা থামলো। এর মানে আমাদের গলির মোড়ে লাইট দেওয়া হয়েছে। এতে বুড়ো বাচ্চা রাতে সামলে চলতে পারবে। এবড়ো খেবড়ো পথ, ওটা গা সওয়া হয়ে গ্যাছে। কিছু মনে করি না। যাই হোক।