C/O of বন্ধুর উপত্যকায়,
পাগল খুঁজে ফেরে পরশ পাথরঃ
গেছি, আমিও গেছি তারা মায়ের পিঠে। তিন চার বার গিয়ে, সে শ্মশান ক্ষেত্র পেরিয়ে, তারা তান্ত্রিকের কথা শুনে, পায়েতে তার প্রণাম করে, বামা খ্যাপার কথাও জিগেছি। রাত জেগেছি। শুনেছি মন্ত্র টন্ত্র কিছুই জানিনে মা। বিশ্বাস করেছি। এত লোকে করে। আমি কোন হরিদাস?
দেখিনি তারা মা কে। তবু অনেকবার, বারবার বিশ্বাসী করতে চায়, এমন একটা মন নিয়ে, কি আর করবো?
তাই, বাকি এ সব দেখে টেখে, মন বলে, চিন্তা করিস নে? এ ভারত মহাপ্রাণ। এখানে এমন টাই হয়। চিন্তা নিষ্প্রাণ। আসলে যে, কাজ টা তুই কচ্চিস, সেটাই কর আপ্রাণ। লেগে থাক। হবেই।
তাই, মনে হচ্ছে,
তাই যেন মন কে বলতে ইচ্ছে কচ্চে,
সব ঠিক পথেই চলছে। হরি হে, যার যেটা নিয়ে ব্যাস্ত থাকার। আছে তো।
নিশ্পৃহ কেউ নয়। শুধু সাধনায় সময় যায়। বৃথাই খুঁজে বেড়ায় মুক্তি, ভালোবাসা। শান্তি। ওটা ভূল।তাও কেউ বা হরেক আশায়।
এ ইচ্ছে মনের কারখানায়, রোজ কত ইচ্ছের জন্ম। নতুন স্বরলিপি। সুনামী বেনামি সভ্যতার গান, বা ইচ্ছের উপাদান। কেউ খোঁজে তার নুরজাহান। কিন্তু কোন টা দামি? কটাই বা বড় হয়! ক'জন জানায়?
পাগল ছেলের বাদলা কথাঃ
বৃষ্টি পাতা নড়ে। বাতাস আপন করে, সরে সরে যায়। ঘুম ভাঙায়। ঠান্ডা গরম অনুভূতি, ফোটায় যে অজস্র ফুল। সে ফুলে পাখির গান, বলে কথকথা। বলতো আগেও। সেথা কৃষক মাঠে চাষ করে। দেখি, শুনি, যখন প্রথম ধরেছে কলি আমার...
মন মল্লিকা মনের মাঝে, ইচ্ছের জন্ম যে আপন বেগে। ইচ্ছে কার করে না? এ ইচ্ছে, কেন, কথা বলতে পারে না? মনেই থেকে যায়। তাই যেন মনে হয়, মন বড় বৈচিত্র্যময়।
পাগল ভালো কর মাঃ
আজ তারা মায়ের পুজো। তারাপিঠে তান্ত্রিকের ভীড়। অলি গলি তে কোন ভাবে মায়ের পুজো টা হবেই।
সেই যে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু। মা ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। সেই যে, বিশ্বাস থাকলে সব হয়।
এসব নিয়ে আধুনিক বিজ্ঞান, ঝাঁপিয়ে পড়বে না, কি করে হয়।
কিন্তু, একবার শুধু 'মা' বলে, ঝাঁপিয়ে পড়লে, সে যে কী সিদ্ধিলাভ! ওগো বিদেশিনী যদি বুঝতো।
বুঝেছিল, সম্ভব ছিল, সময় ছিল। হল না। এরো মানে নেই।
তারা মা কবে এলো তাও, আমার জানা নেই। সংস্কার অনুযায়ী, দেখেছি, ছোট বেলা থেকেই এর পুজো। চোখে মুখে ভক্তি, চেটে পুটে খাওয়া ভোগ মুখ, তৃপ্তি অপার। বলে, এবার হোলো বটে, একটা পুজো!
পাগল খুঁজে ফেরে পরশ পাথরঃ
গেছি, আমিও গেছি তারা মায়ের পিঠে। তিন চার বার গিয়ে, সে শ্মশান ক্ষেত্র পেরিয়ে, তারা তান্ত্রিকের কথা শুনে, পায়েতে তার প্রণাম করে, বামা খ্যাপার কথাও জিগেছি। রাত জেগেছি। শুনেছি মন্ত্র টন্ত্র কিছুই জানিনে মা। বিশ্বাস করেছি। এত লোকে করে। আমি কোন হরিদাস?
দেখিনি তারা মা কে। তবু অনেকবার, বারবার বিশ্বাসী করতে চায়, এমন একটা মন নিয়ে, কি আর করবো?
তাই, বাকি এ সব দেখে টেখে, মন বলে, চিন্তা করিস নে? এ ভারত মহাপ্রাণ। এখানে এমন টাই হয়। চিন্তা নিষ্প্রাণ। আসলে যে, কাজ টা তুই কচ্চিস, সেটাই কর আপ্রাণ। লেগে থাক। হবেই।
তাই, মনে হচ্ছে,
তাই যেন মন কে বলতে ইচ্ছে কচ্চে,
সব ঠিক পথেই চলছে। হরি হে, যার যেটা নিয়ে ব্যাস্ত থাকার। আছে তো।
নিশ্পৃহ কেউ নয়। শুধু সাধনায় সময় যায়। বৃথাই খুঁজে বেড়ায় মুক্তি, ভালোবাসা। শান্তি। ওটা ভূল।তাও কেউ বা হরেক আশায়।
এ ইচ্ছে মনের কারখানায়, রোজ কত ইচ্ছের জন্ম। নতুন স্বরলিপি। সুনামী বেনামি সভ্যতার গান, বা ইচ্ছের উপাদান। কেউ খোঁজে তার নুরজাহান। কিন্তু কোন টা দামি? কটাই বা বড় হয়! ক'জন জানায়?
পাগল ছেলের বাদলা কথাঃ
বৃষ্টি পাতা নড়ে। বাতাস আপন করে, সরে সরে যায়। ঘুম ভাঙায়। ঠান্ডা গরম অনুভূতি, ফোটায় যে অজস্র ফুল। সে ফুলে পাখির গান, বলে কথকথা। বলতো আগেও। সেথা কৃষক মাঠে চাষ করে। দেখি, শুনি, যখন প্রথম ধরেছে কলি আমার...
মন মল্লিকা মনের মাঝে, ইচ্ছের জন্ম যে আপন বেগে। ইচ্ছে কার করে না? এ ইচ্ছে, কেন, কথা বলতে পারে না? মনেই থেকে যায়। তাই যেন মনে হয়, মন বড় বৈচিত্র্যময়।
পাগল ভালো কর মাঃ
আজ তারা মায়ের পুজো। তারাপিঠে তান্ত্রিকের ভীড়। অলি গলি তে কোন ভাবে মায়ের পুজো টা হবেই।
সেই যে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু। মা ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। সেই যে, বিশ্বাস থাকলে সব হয়।
এসব নিয়ে আধুনিক বিজ্ঞান, ঝাঁপিয়ে পড়বে না, কি করে হয়।
কিন্তু, একবার শুধু 'মা' বলে, ঝাঁপিয়ে পড়লে, সে যে কী সিদ্ধিলাভ! ওগো বিদেশিনী যদি বুঝতো।
বুঝেছিল, সম্ভব ছিল, সময় ছিল। হল না। এরো মানে নেই।
তারা মা কবে এলো তাও, আমার জানা নেই। সংস্কার অনুযায়ী, দেখেছি, ছোট বেলা থেকেই এর পুজো। চোখে মুখে ভক্তি, চেটে পুটে খাওয়া ভোগ মুখ, তৃপ্তি অপার। বলে, এবার হোলো বটে, একটা পুজো!