নামেই নমস্য, বাকি টা সমস্যাঃ 🙏
এ খেলায় ছোট্ট মেয়ে তার অনেক চিরকুট থেকে একটা বেছে নিতে বললো। নিলাম। পেলাম 'এক্সপ্লেইন ইয়োর নেম।' আমার নাম বললাম। সন্দীপ। এর অর্থ আকাশ প্রদীপ। ব্যাখ্যা সে অনেক। তারপর, খেলা শেষ।
মনে মনে ভাবছি, নামের অর্থটা সত্য প্রমাণিত করতেই, কি নাম রাখা! নাকি মিচিমিচি রাম শ্যাম জদু মধু রাখা। তাতো নয়। আজকাল ভারি ভেবে চিনতেই নাম রাখা হয়। সে নামও উল্লুক বেল্লিক নয়। যথেষ্ট শ্রম শ্রদ্ধা আবেগের পর আসে উন্তে্য, দন্তে নয় তয়, হসসি, দীর্ঘি, রেফ জ ফলা। ভালোই কিন্তু মাঝে মধ্যেই চটচটে হয়ে দাঁতে আটকে যায়।
তবে আমার আদরের নৌকা ডাকনাম টা বেশি ভালো লাগে। এমনি হেলে দুলে ডেকেই ভারি শান্তি। এই পুঁচি কোথায় চললি। এ ঢেলো এদিকে শোন। এরম আরকি। তারপর ধরুন বিখ্যাত মানুষের নাম। তাকেও ত আদর করে কত নামেই ডাকি। এ প্রসঙ্গে পশ্চিমবাংলা/ বঙ্গ, বাংলা নাম মনে আসবে না, তা কি করে হয়। এতে আবার ইতিহাস, অর্থনীতি, মালা, আবেগ, ভালোবাসা আছে। যে গুলো আমার বোঝার কথা নয়। তাই বাদ দিন।
যাই হোক।
নামের গুরুত্বটা কোথায়, সেটাই ধরার চেষ্টা করি। গাড়ি তে বসে পেছনের যাত্রী বলছেন এই বার এদিকে, এবার ওদিকে। এতে আমি তার হাত নাড়া দেখেই ধারণা করছি। বা ধরুন বোতলের ছিপি খুলবেন। প্যাচানা, ঠিক খুলবেই। আসলে কোন দিকে ঘোরালে, ডান না বাম! কলের নব, ডায়ে না বাঁয়ে। বা জিনিশ টা ওই ত ওই খানেই রাখা আছে। এই যে দাদু প্লিস, জায়গা টার নাম বল না। কোথায় রাখা আছে।
তা এই হল নাম। ওই তো লোক টাই লিখেছের বদলে, যদি সন্দীপ লিখেছে বলি, তাহলে নির্দিষ্ট করা গেল। বা বলা যায় বিজ্ঞান সম্মত হল। তবু ডাক নাম টাই সেরা। এটা অনস্বীকার্য। এর মধ্যের ঐকান্তিকতা আর কিছু তে নেই। তা সে যেমনই হোক না কেন?
ছবি টা গুগল থেকে। আশা করছি দেশের ফুটি ফাটা মাটি ভিজে যাবে। রাস্তার দু ধারে গাছ বসানোর হিড়িক কমে গিয়ে, সিড বল সেখানেও ছড়িয়ে পড়বে।
এ খেলায় ছোট্ট মেয়ে তার অনেক চিরকুট থেকে একটা বেছে নিতে বললো। নিলাম। পেলাম 'এক্সপ্লেইন ইয়োর নেম।' আমার নাম বললাম। সন্দীপ। এর অর্থ আকাশ প্রদীপ। ব্যাখ্যা সে অনেক। তারপর, খেলা শেষ।
মনে মনে ভাবছি, নামের অর্থটা সত্য প্রমাণিত করতেই, কি নাম রাখা! নাকি মিচিমিচি রাম শ্যাম জদু মধু রাখা। তাতো নয়। আজকাল ভারি ভেবে চিনতেই নাম রাখা হয়। সে নামও উল্লুক বেল্লিক নয়। যথেষ্ট শ্রম শ্রদ্ধা আবেগের পর আসে উন্তে্য, দন্তে নয় তয়, হসসি, দীর্ঘি, রেফ জ ফলা। ভালোই কিন্তু মাঝে মধ্যেই চটচটে হয়ে দাঁতে আটকে যায়।
তবে আমার আদরের নৌকা ডাকনাম টা বেশি ভালো লাগে। এমনি হেলে দুলে ডেকেই ভারি শান্তি। এই পুঁচি কোথায় চললি। এ ঢেলো এদিকে শোন। এরম আরকি। তারপর ধরুন বিখ্যাত মানুষের নাম। তাকেও ত আদর করে কত নামেই ডাকি। এ প্রসঙ্গে পশ্চিমবাংলা/ বঙ্গ, বাংলা নাম মনে আসবে না, তা কি করে হয়। এতে আবার ইতিহাস, অর্থনীতি, মালা, আবেগ, ভালোবাসা আছে। যে গুলো আমার বোঝার কথা নয়। তাই বাদ দিন।
যাই হোক।
নামের গুরুত্বটা কোথায়, সেটাই ধরার চেষ্টা করি। গাড়ি তে বসে পেছনের যাত্রী বলছেন এই বার এদিকে, এবার ওদিকে। এতে আমি তার হাত নাড়া দেখেই ধারণা করছি। বা ধরুন বোতলের ছিপি খুলবেন। প্যাচানা, ঠিক খুলবেই। আসলে কোন দিকে ঘোরালে, ডান না বাম! কলের নব, ডায়ে না বাঁয়ে। বা জিনিশ টা ওই ত ওই খানেই রাখা আছে। এই যে দাদু প্লিস, জায়গা টার নাম বল না। কোথায় রাখা আছে।
তা এই হল নাম। ওই তো লোক টাই লিখেছের বদলে, যদি সন্দীপ লিখেছে বলি, তাহলে নির্দিষ্ট করা গেল। বা বলা যায় বিজ্ঞান সম্মত হল। তবু ডাক নাম টাই সেরা। এটা অনস্বীকার্য। এর মধ্যের ঐকান্তিকতা আর কিছু তে নেই। তা সে যেমনই হোক না কেন?
ছবি টা গুগল থেকে। আশা করছি দেশের ফুটি ফাটা মাটি ভিজে যাবে। রাস্তার দু ধারে গাছ বসানোর হিড়িক কমে গিয়ে, সিড বল সেখানেও ছড়িয়ে পড়বে।