শিল্প শিল্প করে সব হেঁদিয়ে মরছিল, গতকাল অাতপুরে পাম্পের কাছে বোমার বিকট শব্দে বুঝলাম। নাহঃ এ শিল্প সত্যি চারু শিল্পে পরিনত। ধোঁয়া যেন রকেটের মত দিকবিদিক ছুটেছে। ভাগ্গিস কারো হাত পা বা ঘরের চাল উড়ে যায় নি। তাই এসব ব্যাপার ছোটখাটই রয়ে গেল কিনা।
ঠিক জমলো না আরকি।
জগদ্দল কাঁকিনাড়া ভাটপাড়া, তালে আতপুরি বা বাদ যায় কেন? চমকে না দিলে সুখ টা যে বিলোয় না। এরপর ইচ্ছাপুর হতে ব্যারাকপুর। তারপর সুরে সুরে বদলাপুর হতে যেন বাকি নেই, এমন একটা লেবেল নিয়ে...
এ যেন বাংলার বুকে প্রথম, কি অতিকায় আশ্চর্য বিপদ, পোষা বুদ্ধিমানো আজ তার লেজের মুহুর্মূহ চঞ্চলতায় বিপদ দেখছে। অথচ,
কেউ কেউ তো এদের নিঃশ্বাস টাকেও ভয় পায়। বিশ্বাস অবিশ্বাস, ধর্ম, আশ্বাস এ গুলো যেন আজকাল মজা পাওয়ার জন্য। ২৬- এ তে কঙ্গনার ভালো ছবি আসছে, ওতেও আশা করি মজা পাবো। যাই হোক,
ভয় দ্যাখানো নাকি ভূলভাল, মিচিমিচি নাকি আরো আতংক ছড়ানোর অভিপ্রায়। জানি না। অথচ,
অাজই তো আমেরিকার মুক্তি হয়েছিল। কি ভীষণ যে ওহিও থেকে ৫৯ কোটির চিনা বাজি ফ্রি তে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কে দিতে চেয়েছিল। ট্রাম্প ত ভারি চটে গেল। আগের প্রেসিডেন্ট কে দেবার এমনতর সাহস যদি বা হয়নি। তা বলে এসব কি।
তুমি কি জানো না হে অবিবেচক, আমরা কত টা আধুনিক। বোমা টোমা আজকাল বাঁধি না। লিব্রা মানে ভারতের দ্যাখানোর পথে ব্যবসা খুঁজি।
কিন্তু
এটাই বুঝলাম যে, বোমা তৈরি তে দক্ষতায় আজো বাংলার জুড়ি নেই। হয়তো বিপ্লবী আত্মা গুলোও পরম শান্তি পায় মনে। তবু কিন্তু কিন্তু করে। ওদের বাদ দিন। ওদের কোন রকম ভাতা দেবারো টেনশন একদম নেবেন না। পারলে ওদের আবেগ টাকে দশবার বেচে খাও পাবলিকের কাছে।
এ ধোঁয়ায় ভগবান সাক্ষি আছেন, রাজবাড়ীর মাঠে বোমা বাঁধার গল্প লিখেছিলাম আজ থেকে প্রায় ৪ বছর আগে। সে গল্প যে আজ কল্পতরু। বলার অপেক্ষা রাখে না। চুল্লুর ঠেকে দুটো প্লাস্টিক বলে ফুটো, চুমুক দিয়েই জাস্ট ছুড়ে দাও। এখন ত নয়া লম্বা প্লাস্টিক টিফিন কারি, বোমা তৈরি তে বিপ্লব এনেছে।
সেটা অন্য কথা।
বা নমস্কার, গুড মর্নিং থেকে শুধু মর্নিং বা দাঁত কেলিয়ে জয় শ্রীরাম। এ হেন এডাপটেবল বাঙালীর রঙ্গ দেখলে, এইমনিতেই দিনের ক্লান্তি ফুরিয়ে যায়। ভালো ঘুম হয়।
নিখিল ওঠে ভোরে, স্নান করবে, অথচ, রাতেই চৌবাচ্চা টইটুম্বুর। সকালেতে থৈ থৈ জলে উষ্ণরক্ত বিরক্ত প্রকাশ করে। মা হাসে, এ টুকু যে সঝ্য করতেই হয়, অভ্যাসে।
তারপর বাজার, সব জিনিশেরই দাম আকাশ ছোঁয়া। কোন টা কিনি ভেবে আলু পিয়াজ টাই কিনে ফেরা। ডিম জোড়া ১১ মুরগি কিলো ২০০, ডাল এখন, প্লিস জানতে চেও না। দেশ ভারি বিপদে আছে। আমার সব কিছুই আজ বিপদে। মন টাও বিপদে। দেবো কি দেবো না। আমি টা না কোন টা পাল্টাচ্ছে আর কি পাল্টাচ্ছে ভাবতে গেলেই, শুধু ভাবছি লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। বিপদ সম্মুক্ষে সেই ২০১৪ থেকে। ভারী বিপদ।
নইলে যে মাঠ ঘাট কেই সবার আগে প্রাধান্য দিতাম।
ঠিক জমলো না আরকি।
জগদ্দল কাঁকিনাড়া ভাটপাড়া, তালে আতপুরি বা বাদ যায় কেন? চমকে না দিলে সুখ টা যে বিলোয় না। এরপর ইচ্ছাপুর হতে ব্যারাকপুর। তারপর সুরে সুরে বদলাপুর হতে যেন বাকি নেই, এমন একটা লেবেল নিয়ে...
এ যেন বাংলার বুকে প্রথম, কি অতিকায় আশ্চর্য বিপদ, পোষা বুদ্ধিমানো আজ তার লেজের মুহুর্মূহ চঞ্চলতায় বিপদ দেখছে। অথচ,
কেউ কেউ তো এদের নিঃশ্বাস টাকেও ভয় পায়। বিশ্বাস অবিশ্বাস, ধর্ম, আশ্বাস এ গুলো যেন আজকাল মজা পাওয়ার জন্য। ২৬- এ তে কঙ্গনার ভালো ছবি আসছে, ওতেও আশা করি মজা পাবো। যাই হোক,
ভয় দ্যাখানো নাকি ভূলভাল, মিচিমিচি নাকি আরো আতংক ছড়ানোর অভিপ্রায়। জানি না। অথচ,
অাজই তো আমেরিকার মুক্তি হয়েছিল। কি ভীষণ যে ওহিও থেকে ৫৯ কোটির চিনা বাজি ফ্রি তে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কে দিতে চেয়েছিল। ট্রাম্প ত ভারি চটে গেল। আগের প্রেসিডেন্ট কে দেবার এমনতর সাহস যদি বা হয়নি। তা বলে এসব কি।
তুমি কি জানো না হে অবিবেচক, আমরা কত টা আধুনিক। বোমা টোমা আজকাল বাঁধি না। লিব্রা মানে ভারতের দ্যাখানোর পথে ব্যবসা খুঁজি।
কিন্তু
এটাই বুঝলাম যে, বোমা তৈরি তে দক্ষতায় আজো বাংলার জুড়ি নেই। হয়তো বিপ্লবী আত্মা গুলোও পরম শান্তি পায় মনে। তবু কিন্তু কিন্তু করে। ওদের বাদ দিন। ওদের কোন রকম ভাতা দেবারো টেনশন একদম নেবেন না। পারলে ওদের আবেগ টাকে দশবার বেচে খাও পাবলিকের কাছে।
এ ধোঁয়ায় ভগবান সাক্ষি আছেন, রাজবাড়ীর মাঠে বোমা বাঁধার গল্প লিখেছিলাম আজ থেকে প্রায় ৪ বছর আগে। সে গল্প যে আজ কল্পতরু। বলার অপেক্ষা রাখে না। চুল্লুর ঠেকে দুটো প্লাস্টিক বলে ফুটো, চুমুক দিয়েই জাস্ট ছুড়ে দাও। এখন ত নয়া লম্বা প্লাস্টিক টিফিন কারি, বোমা তৈরি তে বিপ্লব এনেছে।
সেটা অন্য কথা।
বা নমস্কার, গুড মর্নিং থেকে শুধু মর্নিং বা দাঁত কেলিয়ে জয় শ্রীরাম। এ হেন এডাপটেবল বাঙালীর রঙ্গ দেখলে, এইমনিতেই দিনের ক্লান্তি ফুরিয়ে যায়। ভালো ঘুম হয়।
নিখিল ওঠে ভোরে, স্নান করবে, অথচ, রাতেই চৌবাচ্চা টইটুম্বুর। সকালেতে থৈ থৈ জলে উষ্ণরক্ত বিরক্ত প্রকাশ করে। মা হাসে, এ টুকু যে সঝ্য করতেই হয়, অভ্যাসে।
তারপর বাজার, সব জিনিশেরই দাম আকাশ ছোঁয়া। কোন টা কিনি ভেবে আলু পিয়াজ টাই কিনে ফেরা। ডিম জোড়া ১১ মুরগি কিলো ২০০, ডাল এখন, প্লিস জানতে চেও না। দেশ ভারি বিপদে আছে। আমার সব কিছুই আজ বিপদে। মন টাও বিপদে। দেবো কি দেবো না। আমি টা না কোন টা পাল্টাচ্ছে আর কি পাল্টাচ্ছে ভাবতে গেলেই, শুধু ভাবছি লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। বিপদ সম্মুক্ষে সেই ২০১৪ থেকে। ভারী বিপদ।
নইলে যে মাঠ ঘাট কেই সবার আগে প্রাধান্য দিতাম।