'আমি কার মতো'
ঈদের খুশি অতিক্রান্ত প্রায়। এইতো, জল্পাইগুড়িতে হিন্দু দিদিমণি ফোন করে ছাত্র ছাত্রী দের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। ওদিকে ভোরের আলোয় খোলা মাঠে, শ দেড়েক মানুষ একসাথে মাথা নিচু করে আয়াত পাঠে নিমগ্ন। তারই মধ্যে ডিজেল পোড়ানো ঝুকঝুক ট্রান্সপোর্ট এগোতে থাকে।
তারই তালে তাল মিলিয়ে ভাবনা দৌঁড়ায়। আমার অবস্থান, বিশ্বাস, পরিবেশ, ভাবনা, ফেসবুক, দেশ, খবর, খাবার ইত্যাদি ইত্যাদি।
তখন বিশ্বাস করুন, আমি
অবসাদে ভুগছি। কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু বলতে পারছি না। নিজেকে খাঁচার পাখি মনে হচ্ছে। তৃষ্নার্থ।কখনো বা জমা জলের মাছ। যার অন্য জলে যাওয়ার ভাবনা মিথ্যে। আর খাওয়া, ঘুমানো, প্রেম, রাজনীতি সব এরই মধ্যে। জানি আমাকে তাতেই খুশী থাকতে হবে। এবং বাধ্য।
সার্কাসের কোন একটা চরিত্র বল্লেও খুব একটা অন্যায় হবে না।
যদি একান্তই নিজের কাজেই সমর্পিত প্রাণ হতাম, তাহলে হয়তো এরকম টা ভাবনায় আসতো না।
তক্ষুনি চটচটিয়া মনে আসে,
ডুব দে মন ভাব সাগরে। এ কথাটা মনে হলেও যে, চিন্তায় শিথিলতা আসে। যেন, ভাবের ঘরে চুরি করলেই বুঝি, সব শান্ত হয়ে আসে।
তালে করবো টা কি? এদিক ওদিক কি, তালে বৃথাই ছুটোছুটি! বুঝতে পারছি না।
নিরন্তর চারিদিকে কতকিছুই তো ঘটে চলেছে। এগুলোই মনের মধ্যে ভীড় জমাচ্ছে। সব কিছু তেই, কত গুলো নিয়ম ভাঙা গড়ার খেলায় আমি যেন খয়ের খাঁ।
এ দল করছে। ও ব্যবসা। এ প্রেম করছে তো ও লালসা। কেউ আছে খাদ্যে ভ্রমণে, তো কেউ বৈচিত্রের স্বাদ গ্রহণে। এ মনে এসব সব কিছু মিলে মিশে তাল গোল পাকাচ্ছে। তারই মধ্যে কাট ছাট করে নিজের পছন্দ মত। বাদ দিন।
অতীতের পুরনো, হোয়াটস অ্যাপের হিংস্রতার ভিডিও, কি করে যেন বাস্তবের রূপ ন্যায়। জানি না এ ডিজিটাল মাধ্যম কত টা মানুষ মানুষের মধ্যে আপন প্রেম ভালোবাসার আত্মীয়তা ছড়িয়ে দিয়েছে? হয় তো বেশিক্ষণ ভূলে থাকতে চাই না বা থাকতে পারি না।
আমার জীবনের র্যাশন কার্ড আসলে চাল ডালের বদলে তৃপ্তি খোজে, এটা কারে বোঝাই।
ভালো লাগছে না এসব বলতে।
আর পৃথিবীতে মনে হয় ভারতবর্ষ একমাত্র দেশ, যেখান থেকে আজো সমগ্র পৃথিবীর দেশ মিলে মোটা রকম রোজগার করে। এরম ভাবনা টা কি নেহাৎ ছোট মনের পরিচয় দেওয়া হল কি? জানি না।
আমার তো খুব ইচ্ছে জানেন,
আন্তর্জাতিক আদালতে, আবেদন হবে, যে ভারতবর্ষের সব সম্পত্তি যে যে দেশে লূট করে নিয়ে গিয়ে নিজেদের মিউজিয়ামে শোভা করেছে, ফিরিয়ে দিক এবার।
ঈদের খুশি অতিক্রান্ত প্রায়। এইতো, জল্পাইগুড়িতে হিন্দু দিদিমণি ফোন করে ছাত্র ছাত্রী দের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। ওদিকে ভোরের আলোয় খোলা মাঠে, শ দেড়েক মানুষ একসাথে মাথা নিচু করে আয়াত পাঠে নিমগ্ন। তারই মধ্যে ডিজেল পোড়ানো ঝুকঝুক ট্রান্সপোর্ট এগোতে থাকে।
তারই তালে তাল মিলিয়ে ভাবনা দৌঁড়ায়। আমার অবস্থান, বিশ্বাস, পরিবেশ, ভাবনা, ফেসবুক, দেশ, খবর, খাবার ইত্যাদি ইত্যাদি।
তখন বিশ্বাস করুন, আমি
অবসাদে ভুগছি। কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু বলতে পারছি না। নিজেকে খাঁচার পাখি মনে হচ্ছে। তৃষ্নার্থ।কখনো বা জমা জলের মাছ। যার অন্য জলে যাওয়ার ভাবনা মিথ্যে। আর খাওয়া, ঘুমানো, প্রেম, রাজনীতি সব এরই মধ্যে। জানি আমাকে তাতেই খুশী থাকতে হবে। এবং বাধ্য।
সার্কাসের কোন একটা চরিত্র বল্লেও খুব একটা অন্যায় হবে না।
যদি একান্তই নিজের কাজেই সমর্পিত প্রাণ হতাম, তাহলে হয়তো এরকম টা ভাবনায় আসতো না।
তক্ষুনি চটচটিয়া মনে আসে,
ডুব দে মন ভাব সাগরে। এ কথাটা মনে হলেও যে, চিন্তায় শিথিলতা আসে। যেন, ভাবের ঘরে চুরি করলেই বুঝি, সব শান্ত হয়ে আসে।
তালে করবো টা কি? এদিক ওদিক কি, তালে বৃথাই ছুটোছুটি! বুঝতে পারছি না।
নিরন্তর চারিদিকে কতকিছুই তো ঘটে চলেছে। এগুলোই মনের মধ্যে ভীড় জমাচ্ছে। সব কিছু তেই, কত গুলো নিয়ম ভাঙা গড়ার খেলায় আমি যেন খয়ের খাঁ।
এ দল করছে। ও ব্যবসা। এ প্রেম করছে তো ও লালসা। কেউ আছে খাদ্যে ভ্রমণে, তো কেউ বৈচিত্রের স্বাদ গ্রহণে। এ মনে এসব সব কিছু মিলে মিশে তাল গোল পাকাচ্ছে। তারই মধ্যে কাট ছাট করে নিজের পছন্দ মত। বাদ দিন।
অতীতের পুরনো, হোয়াটস অ্যাপের হিংস্রতার ভিডিও, কি করে যেন বাস্তবের রূপ ন্যায়। জানি না এ ডিজিটাল মাধ্যম কত টা মানুষ মানুষের মধ্যে আপন প্রেম ভালোবাসার আত্মীয়তা ছড়িয়ে দিয়েছে? হয় তো বেশিক্ষণ ভূলে থাকতে চাই না বা থাকতে পারি না।
আমার জীবনের র্যাশন কার্ড আসলে চাল ডালের বদলে তৃপ্তি খোজে, এটা কারে বোঝাই।
ভালো লাগছে না এসব বলতে।
আর পৃথিবীতে মনে হয় ভারতবর্ষ একমাত্র দেশ, যেখান থেকে আজো সমগ্র পৃথিবীর দেশ মিলে মোটা রকম রোজগার করে। এরম ভাবনা টা কি নেহাৎ ছোট মনের পরিচয় দেওয়া হল কি? জানি না।
আমার তো খুব ইচ্ছে জানেন,
আন্তর্জাতিক আদালতে, আবেদন হবে, যে ভারতবর্ষের সব সম্পত্তি যে যে দেশে লূট করে নিয়ে গিয়ে নিজেদের মিউজিয়ামে শোভা করেছে, ফিরিয়ে দিক এবার।