West bengal Important Links
আনন্দবাজার পত্রিকা http://www.anandabazar.com/ *********এই সময় http://eisamay.indiatimes.com/ *********বর্তমানhttp://www.bartamanpatrika.com/ ********* সংবাদ প্রতিদিনhttp://www.sangbadpratidin.in/ ********* আজকালhttp://www.aajkaal.net/ ********* এবেলাhttp://www.ebela.in/
********* কর্ম সংস্থানhttp://www.karmosangsthan.com/ ********* কর্মক্ষেত্রhttp://www.ekarmakshetra.com/ ********* ফ্রেশারসওয়ার্ল্ডhttp://www.freshersworld.com/ *********টোয়েটি নাইনটিনhttp://www.twenty19.com/ ********* ভ্রমণhttp://www.bhraman.com/ ********* উইকিপিডিয়াতে বাংলাhttp://en.wikipedia.org/wiki/Bengali_language
Tuesday, November 26, 2019
Friday, November 15, 2019
আমার অাঙুল দুটো।
আগে পা হাঁটতো। এখন, অামার দুটো অাঙুল হাঁটছে। খুব হাঁটছে। কখুনো আসতে, কখুনো জোরে। থামছে। চোখ আটকালে ভালো লাগছে।
দু চার লাইনে কথা, সুর, ছবি কিছু খুঁজে পেলে, দিনের কোটা সম্পূর্ণ হয় কী?
তবু অাঙু্ল আদর দিয়ে তাকে তুলে রাখছে।
বলি, অাঙুল দুটো কি, সত্যিই হাঁটছে? না, কিছু খুঁজছে।
কিছু মুখ, পাখি, হাসি, অাঙুল কি, সত্যই ছুঁয়ে দেখে না। লোভনীয় খাবার গুলো?
অার, অাঙুল দুটো শেষ কবে, ভালো কিছু খুঁজে পেয়েছে?
একজন বলে, আমার রাস্তা হাঁটে আমি হাঁটি না।
এটাও ঠিক ক্লিয়ার নয়।
যেটা ক্লিয়ার নয়, সেটা তাড়াতাড়ি স্কিপ করলে, পরবর্তী তে এগুনো হয়। তবে, ধোঁয়া বাড়তেই থাকে। কি আর করা। তাও, অাঙুল এই চরৈবতিই পছন্দ করে।
ছোট্ট খাট্ট অাঙুল দুটো, দেশ পেরিয়ে বিদেশ দেখে। ফিরে আসে। এবার, নিজের নিজের মনে হয়।
থমকে দাঁড়ায়।
দেশ
এ মহাসমুদ্র হিমাচলের আঁচলে ঘেরা উঁচু নিঁচু উর্বর ক্ষেত্র, আমার দেশ।
নদী ভেজা জমি, বালিয়াড়ি, মরুৎ ক্ষেত্র। নিয়ম, খাদ্যে, পোষাকের বিবিধতায় বিচিত্র আমার দেশ।
এ দেশে বৈরাগ্য আছে। অভিমান আছে। আছে কটাক্ষ্য। সমালোচনাও আছে। তাও সে দেশ। আমারই দেশ।
আছে দল, রাজনীতি, আছে ভেদাভেদ, আছে পছন্দ অপছন্দ, রেশ, ক্লেশ, কলহ, লাঞ্চনা, গঞ্জনা, মূর্ছনা। এটা আমারই দেশ।
হাসি যেন বিচিত্র মিষ্টি কখনো তির্যক। নেহাত ভোলাভালা, বেশির ভাগ দিল খোলা। কান্না সে এক লুকনো বিস্ময়।
বিয়ে হয়েছে ২ বছর। ৭ মাসের সন্তান। দুদ খেতে খেতে অন্য স্তনে লাথি দিচ্ছে। এদিকে মা জানে গতকাল তার স্বামী গুলি তে নিহত হয়েছে।
এটাও আমাদেরই দেশ।
তবু দেশ দেশ করে যারা মানুষ কে একটা সীমানার মধ্যে বেঁধে রাখতে চায়। তার আমি প্রতিবাদ করি। কারণ, আমার জন্মানোর পর, আমার ধর্ম, দেশ, নিয়ম এসব আমার নিজের বেছে নেবার কথা ছিল।
তাও, কেন বলছি, এ দেশ আমার দেশ। আমি জানি না।
আগে পা হাঁটতো। এখন, অামার দুটো অাঙুল হাঁটছে। খুব হাঁটছে। কখুনো আসতে, কখুনো জোরে। থামছে। চোখ আটকালে ভালো লাগছে।
দু চার লাইনে কথা, সুর, ছবি কিছু খুঁজে পেলে, দিনের কোটা সম্পূর্ণ হয় কী?
তবু অাঙু্ল আদর দিয়ে তাকে তুলে রাখছে।
বলি, অাঙুল দুটো কি, সত্যিই হাঁটছে? না, কিছু খুঁজছে।
কিছু মুখ, পাখি, হাসি, অাঙুল কি, সত্যই ছুঁয়ে দেখে না। লোভনীয় খাবার গুলো?
অার, অাঙুল দুটো শেষ কবে, ভালো কিছু খুঁজে পেয়েছে?
একজন বলে, আমার রাস্তা হাঁটে আমি হাঁটি না।
এটাও ঠিক ক্লিয়ার নয়।
যেটা ক্লিয়ার নয়, সেটা তাড়াতাড়ি স্কিপ করলে, পরবর্তী তে এগুনো হয়। তবে, ধোঁয়া বাড়তেই থাকে। কি আর করা। তাও, অাঙুল এই চরৈবতিই পছন্দ করে।
ছোট্ট খাট্ট অাঙুল দুটো, দেশ পেরিয়ে বিদেশ দেখে। ফিরে আসে। এবার, নিজের নিজের মনে হয়।
থমকে দাঁড়ায়।
দেশ
এ মহাসমুদ্র হিমাচলের আঁচলে ঘেরা উঁচু নিঁচু উর্বর ক্ষেত্র, আমার দেশ।
নদী ভেজা জমি, বালিয়াড়ি, মরুৎ ক্ষেত্র। নিয়ম, খাদ্যে, পোষাকের বিবিধতায় বিচিত্র আমার দেশ।
এ দেশে বৈরাগ্য আছে। অভিমান আছে। আছে কটাক্ষ্য। সমালোচনাও আছে। তাও সে দেশ। আমারই দেশ।
আছে দল, রাজনীতি, আছে ভেদাভেদ, আছে পছন্দ অপছন্দ, রেশ, ক্লেশ, কলহ, লাঞ্চনা, গঞ্জনা, মূর্ছনা। এটা আমারই দেশ।
হাসি যেন বিচিত্র মিষ্টি কখনো তির্যক। নেহাত ভোলাভালা, বেশির ভাগ দিল খোলা। কান্না সে এক লুকনো বিস্ময়।
বিয়ে হয়েছে ২ বছর। ৭ মাসের সন্তান। দুদ খেতে খেতে অন্য স্তনে লাথি দিচ্ছে। এদিকে মা জানে গতকাল তার স্বামী গুলি তে নিহত হয়েছে।
এটাও আমাদেরই দেশ।
তবু দেশ দেশ করে যারা মানুষ কে একটা সীমানার মধ্যে বেঁধে রাখতে চায়। তার আমি প্রতিবাদ করি। কারণ, আমার জন্মানোর পর, আমার ধর্ম, দেশ, নিয়ম এসব আমার নিজের বেছে নেবার কথা ছিল।
তাও, কেন বলছি, এ দেশ আমার দেশ। আমি জানি না।
Friday, November 8, 2019
আজকে বাবরি মসজিদ না রাম মন্দিরঃ
কোনটা আগে, রায় বেরোবে। আবার মামলা হবে। হব্বেই। এবং চলবে। মনপুতঃ না হবারো অনেক কারণ থাকবে।
তাই, চটজলদি কেউ আহা উহু কল্লে, সাবধান। তক্কে তক্কে থাকেন। ভূলভাল কয়েন না। কিন্তু
রোব্বারেই মিছিল থাকবে। কেউ হয়তো কারো কুষ পুতুল জ্বালাবে।
আর আমি তো রায় বেরোক বা না বেরোক, বুলবুল ঝড়ে সব ধুয়ে মুছে যাক, এমন টা বলছি না। বরং, খুব ভালো কিছু এবং বহুত্বের হিতে ও দূরদর্শিতার পরিচয় চাইছি।
আর আমি আপনি তো সংবাদ মাধ্যম, সরকারি কর্মচারি, নেতা বা সাংবিধানিক কোনো পদেই নেই, যে আমার আপনার কথায় কিছু একটা হেলে দুলে সব হৈ হৈ করবে। 😀😁
আমার আপনার মত আরো অনেক আছে। আসলে আমরা কম বেশি এরমই। আর NRC আর ভাষা ইস্যু টা আজকে থাক।
দুমদাম করে ঘটনা গুলো যা ঘটে যাচ্ছে। এইতো এখানে একজন দেবসেনা চলে গেলেন। স্য়োরাজ, জেটলি, গান্ধী জয়ন্তীও চলে গেল। দূর্গা পুজো চলে গেল। লক্ষ্মী পুজো, কালি, জগদ্ধাত্রী পুজো সব শেষ। এমতাবস্থায় শেষ ভরসা এই মামলার রায়।
হায়।
সিনেমার জগতের বড় নক্ষত্র, অমিতাভ বচ্চনও অসুস্থ।
ফলতঃ আমার ইমোশন এমনিতেই ল্যাজে গোবরে।
তার উপর বাংলায় আন্তর্জাতিক সিনেমা উৎসবে তার অনুপস্থিতি বড় বেমানান লাগে। কিন্তু ২০২০ তে তিনি থাকছেন। যাই হোক,
দেশে অসুখবিসুখ, বন্যা, ক্ষরা, ব্যাঙ্কে ঝামেলা, দিল্লির পুলিশ বিদ্রোহ, চাকরি বাকরি, শিক্ষা পেছনে ফেলে, আসুন, সকলে আসুন।
এই মহা গোদের বিষ ফোড়ার মত, সমস্যার সমাধানে সচেষ্ট হই।
প্রতীত হচ্ছে, রাম মন্দিরই সংখ্যা গরিষ্ঠের কাছে গ্রহণীয়। কিন্তু সংবিধান নম্হস্তুতুতে।
তবু, বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে তো, বাবরি মসজিদ ছিল না। কিন্তু ওখানে এর আগে, যে রাম মন্দিরই ছিল, মানে শ্রী রাম নিজে নিশ্চই নিজের মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন নি। তালে কে করেচে সেই নিয়ে চলবে আরেক প্রস্ত। এভাবেই চলতে থাকবে। বা বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছে, তাই তার পাশেই কিছু একটা। বা মন্দির। কিন্তু আমার বড্ড পছন্দ, জমি টা শেষ পর্যন্ত সরকারি জমিতে রূপান্তর হোক। এতে, অ্যাটলিস্ট, রায়দানকারী রাও নিরাপদে রইলো। আবার, মন্ত্রী রা যেহেতু সংবিধানের ছাতায়, এরপর জোর করে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে, তালে তারাই দূর্বলতার শিকার।
কিন্তু বিশ্বাস করুন, প্রকৃত ধর্মের উপাসনা যারা করে, তাদের স্থান কাল পাত্রের কত টা প্রয়োজন? বা ধার্মিক হিসেবে, অাদৌ স্থান কাল পাত্র নিয়ে দূর্বলতা থাকা উচিত কিনা, সে নিয়েই আমি ধন্ধে আছি।
কোনটা আগে, রায় বেরোবে। আবার মামলা হবে। হব্বেই। এবং চলবে। মনপুতঃ না হবারো অনেক কারণ থাকবে।
তাই, চটজলদি কেউ আহা উহু কল্লে, সাবধান। তক্কে তক্কে থাকেন। ভূলভাল কয়েন না। কিন্তু
রোব্বারেই মিছিল থাকবে। কেউ হয়তো কারো কুষ পুতুল জ্বালাবে।
আর আমি তো রায় বেরোক বা না বেরোক, বুলবুল ঝড়ে সব ধুয়ে মুছে যাক, এমন টা বলছি না। বরং, খুব ভালো কিছু এবং বহুত্বের হিতে ও দূরদর্শিতার পরিচয় চাইছি।
আর আমি আপনি তো সংবাদ মাধ্যম, সরকারি কর্মচারি, নেতা বা সাংবিধানিক কোনো পদেই নেই, যে আমার আপনার কথায় কিছু একটা হেলে দুলে সব হৈ হৈ করবে। 😀😁
আমার আপনার মত আরো অনেক আছে। আসলে আমরা কম বেশি এরমই। আর NRC আর ভাষা ইস্যু টা আজকে থাক।
দুমদাম করে ঘটনা গুলো যা ঘটে যাচ্ছে। এইতো এখানে একজন দেবসেনা চলে গেলেন। স্য়োরাজ, জেটলি, গান্ধী জয়ন্তীও চলে গেল। দূর্গা পুজো চলে গেল। লক্ষ্মী পুজো, কালি, জগদ্ধাত্রী পুজো সব শেষ। এমতাবস্থায় শেষ ভরসা এই মামলার রায়।
হায়।
সিনেমার জগতের বড় নক্ষত্র, অমিতাভ বচ্চনও অসুস্থ।
ফলতঃ আমার ইমোশন এমনিতেই ল্যাজে গোবরে।
তার উপর বাংলায় আন্তর্জাতিক সিনেমা উৎসবে তার অনুপস্থিতি বড় বেমানান লাগে। কিন্তু ২০২০ তে তিনি থাকছেন। যাই হোক,
দেশে অসুখবিসুখ, বন্যা, ক্ষরা, ব্যাঙ্কে ঝামেলা, দিল্লির পুলিশ বিদ্রোহ, চাকরি বাকরি, শিক্ষা পেছনে ফেলে, আসুন, সকলে আসুন।
এই মহা গোদের বিষ ফোড়ার মত, সমস্যার সমাধানে সচেষ্ট হই।
প্রতীত হচ্ছে, রাম মন্দিরই সংখ্যা গরিষ্ঠের কাছে গ্রহণীয়। কিন্তু সংবিধান নম্হস্তুতুতে।
তবু, বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে তো, বাবরি মসজিদ ছিল না। কিন্তু ওখানে এর আগে, যে রাম মন্দিরই ছিল, মানে শ্রী রাম নিজে নিশ্চই নিজের মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন নি। তালে কে করেচে সেই নিয়ে চলবে আরেক প্রস্ত। এভাবেই চলতে থাকবে। বা বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছে, তাই তার পাশেই কিছু একটা। বা মন্দির। কিন্তু আমার বড্ড পছন্দ, জমি টা শেষ পর্যন্ত সরকারি জমিতে রূপান্তর হোক। এতে, অ্যাটলিস্ট, রায়দানকারী রাও নিরাপদে রইলো। আবার, মন্ত্রী রা যেহেতু সংবিধানের ছাতায়, এরপর জোর করে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে, তালে তারাই দূর্বলতার শিকার।
কিন্তু বিশ্বাস করুন, প্রকৃত ধর্মের উপাসনা যারা করে, তাদের স্থান কাল পাত্রের কত টা প্রয়োজন? বা ধার্মিক হিসেবে, অাদৌ স্থান কাল পাত্র নিয়ে দূর্বলতা থাকা উচিত কিনা, সে নিয়েই আমি ধন্ধে আছি।
Subscribe to:
Posts (Atom)