নিশ্চিন্তে বিন্দাস থাকো AND বাঁচো
ঠিক করতে গিয়ে ভূল হলে হোক, ভূল মানুষেরা পাশে দাঁড়াবেই। ওঠা পড়ার জগতে পড়ার সংখ্যা বেড়ে গেলে যাক, পড়ে যাওয়ার অভ্যেস টা অনেক শেখাবে। আর আনন্দ, শেখার মাঝে যে ফারাক, তার ফাঁকে কিন্তু শেখাটাই প্রকৃত আলো ছড়াবে।
আসলে বিশ্বাস জিনিশ টা বড়ই গোলমেলে বস্তু।
নতুন প্রজন্ম মানে টিন গোষ্ঠি ও ৩০ অনু্র্ধ্ব যারা, বিশেষত: যাদের কুন্ডলিনী জাগে নি, মানে জগত, সংসার, ইহলোক, পরলোক, পার্টি, দেশ, রাজ্য, সীমান্ত, ক্ষরা, দুঃক্ষ, জাতি, বর্ন, ধর্ম, খাদ্য, বস্ত্র, ভাষা ইত্যাদি নানা প্রকারের জটিলতায় যে এ প্রজন্মের আগ্রহ কম, তারে কি ভাবে বোঝাবো যে আমারো একদিন এসবে আগ্রহ ছিল না। এখন হয়েছে।
যাই হোক, শুধু মাত্র এ দেশের নাগরিক হয়ে বেচে থাকাটা আমি অপরাধ বলে মনে করি।
তাই সব দলের সব সংগঠনের কর্মি কে আমি শ্রদ্ধা করি। আমি ভালো দিক নিয়ে ভাবছি তাই যারা নীরবে দেশের হয়ে কাজ করে চলেছেন, সেই বিশ্বাসের কাজের মূল্যের আলাদা মর্যাদা আছে এবং থাকবে। দেখেছি তাদের ওঠা পড়া। ভাল মন্দ সময়ে দলের পাশে থেকে দল সামলে যাওয়া। যে বা যারা দল, সংগঠন ভালোবাসে, তারা ইডিওলজির কারনে নয়তো দেশের উন্নতি এরাই করতে পারে, সেই বিশ্বাসের কারনেই মূলত যোগ দেয়। কারো বা বিশ্বাসে ঘুন ধরে। যাই হোক কিন্তু অধিকাংশ নিজের আখের গোছানোর জন্যই পাশে দাঁড়ায়। তারা সমাজের কাছে আমার কাছে ঘৃনার পাত্র। এরা চিন্হিত, কিন্তু দেশ আমি আপনি দল সর্ব্বপরি সরকার, এদের অন্যায়ের সাজা কেন দিতে পারে না। এদের কারনেই দেশ কলুষিত, দেশ কবে সেটা বুঝবে?
এমনি ভালো লাগলো তাই দিলাম এই ছবি। স্বাধীনতার প্রাক্কালে আমার দেশ যখন মুক্তি খুঁজছে। ইনি খুঁজছে অন্য কিছু তে মুক্তি, লিখে গ্যাছেন নাংগা পর্বত অভিযানের রোমহর্ষক কাহিনী। তাই উপরের আমার লেখাটা বড্ড ক্লিশে লাগে, মনে হয় অনেক কিছু। কি করছি, কেন করছি, এমন পাগল কেন হয়ে উঠতে পারছি না।
No comments:
Post a Comment