সব কিছুই কাল্পনিকঃ আমাদের আতপুরে
এ বড্ড ভূল। জানি তো। সামান্য আদমি। না কেউ উঠবে না নামবে। সমালোচনা চলবেই। সবাই কি আর সব দেখায়, আমিও তাই, মানুষের মত হবার মত।
আসলে নিজের আচরণ দেখলে, নিষ্কাষিত খনিজ তেলের মত মনে হয়। সোনা, রুপা, তামা, দস্তা, তেল দের বাদ দিলে যেটা পড়ে থাকে আরকি। ওরকম।
এতে, বড় মানুষেরা হাসার সময় বিচিত্র ভাবে হাসে। অথচ, আমার অপরিষ্কার তেলেই ইস্পাত চকচকে হয়। গড়গড়িয়ে দৌড়ায় যারা, ওরা মুক্ত বা হিরে, কেটে বা রয়ে সয়ে বা অনেক পিছুটান ফেলে দিয়ে। তবেই না।
রাতের আকাশে অনেক প্লেন। সব পূবে নয় তো পশ্চিমে দৌড়চ্ছে। হু হু করে মেঘ ছূটে যায় রাতের গভীরে, নিশ্চিন্তে অভিসারে। কেউ নেই প্রশ্ন করে। দ্যাখো, উত্তরে দক্ষিনে কেউ নেই। চাঁদ মিটিমিটি হাসে, সাদা মেঘের কাছে দূরে। চন্দ্রযান, ওই ই তো, গোপাল বাবু কল্পনা করেন তবু উনি অাজে চারা গাছে জল দ্যায়। অবাক হয়েই দেখি। বেসেছিলো ভালো গাছ, আজ চাঁদ ও আপনজন।
এখানে মহান কেউ হা হা করে। হো হো। কেউ কেউ তো না হেসেই হাসি দিয়ে। এ ব্যাঞ্জনারো অমরত্ব প্রাপ্তি হয়, যখন তাকে দেখি কান্না করতে হবে অসহ সময়েই।
ক্ষুদার রাজ্যে পৃথিবী গদ্য ময়, যিনি লিখেছেন। তিনি ওই ভাষণ আর মোটা মোটা কথার উল্টো পিঠেই দাঁড়িয়েই লিখেছিলেন। তবে এ গদ্যময়তা যে নিজের অর্থ কে দিন দিন ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তুলেছে। সেটাই অসহ সত্যি।
শিশু মৃত্যু, ভ্রূন হত্যা, বন্যা, খাদ্যের সংকট, প্রকৃতির সংকট, মিছিলের দাবী এসব আগেও ছিল। হকের চন্দ্রযান, আরেক টা পালক। আসলেবিচিত্র বিবিধ জটিল আকারে পরিপূর্ণ ঘটনায় দোদুল্যমান এ দেশ। আর। গদ্যময় কথাবার্তা।
এভাবেই চলতে হয়। নিজের পরের সবার দেখতে গিয়ে, এতো পুরো টা দেখাও যেন ঠিক হচ্ছে না। এমন টাও শুনতে হয়।
যেন, আজো চিল্ড্রেন পার্কের ইটের হরিণের দেওয়ালে বসে, আডবানীর রথযাত্রা দ্যাখা বা জয়ের পরে রাজীব গান্ধীর অ্যামম্বাসাডারে যাত্রা বা জ্যোতি বসু, ছেলে কে বিদেশ পাঠিয়ে, গোলঘরে বলছেন, রবীন্দ্রনাথ বুর্জোয়া। বা চলছে যেন আমরা ওরা। চলতে হয়, এভাবেই। আসলে আমাদের এক হওয়া টা ঠিক কবে হয়ে উঠবে?
বাংলা চাই। হিন্দি ইস্রোর স্যাটেলাইটে? ইংরেজি আন্তর্জাতিক। তাহলে আমার অবস্থান?
ওই খিদে, চিকিৎসা, শিক্ষা সেগুলোই আজো তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে ভাই। বা অশোক মিত্র না ডিজিটাল চাই না? বরং কবিতা চাইনা মিছিল ই ভালো। বাহুবলীতে আজো না হয় দক্ষিনী পথ দেখালো।
এ বড্ড ভূল। জানি তো। সামান্য আদমি। না কেউ উঠবে না নামবে। সমালোচনা চলবেই। সবাই কি আর সব দেখায়, আমিও তাই, মানুষের মত হবার মত।
আসলে নিজের আচরণ দেখলে, নিষ্কাষিত খনিজ তেলের মত মনে হয়। সোনা, রুপা, তামা, দস্তা, তেল দের বাদ দিলে যেটা পড়ে থাকে আরকি। ওরকম।
এতে, বড় মানুষেরা হাসার সময় বিচিত্র ভাবে হাসে। অথচ, আমার অপরিষ্কার তেলেই ইস্পাত চকচকে হয়। গড়গড়িয়ে দৌড়ায় যারা, ওরা মুক্ত বা হিরে, কেটে বা রয়ে সয়ে বা অনেক পিছুটান ফেলে দিয়ে। তবেই না।
রাতের আকাশে অনেক প্লেন। সব পূবে নয় তো পশ্চিমে দৌড়চ্ছে। হু হু করে মেঘ ছূটে যায় রাতের গভীরে, নিশ্চিন্তে অভিসারে। কেউ নেই প্রশ্ন করে। দ্যাখো, উত্তরে দক্ষিনে কেউ নেই। চাঁদ মিটিমিটি হাসে, সাদা মেঘের কাছে দূরে। চন্দ্রযান, ওই ই তো, গোপাল বাবু কল্পনা করেন তবু উনি অাজে চারা গাছে জল দ্যায়। অবাক হয়েই দেখি। বেসেছিলো ভালো গাছ, আজ চাঁদ ও আপনজন।
এখানে মহান কেউ হা হা করে। হো হো। কেউ কেউ তো না হেসেই হাসি দিয়ে। এ ব্যাঞ্জনারো অমরত্ব প্রাপ্তি হয়, যখন তাকে দেখি কান্না করতে হবে অসহ সময়েই।
ক্ষুদার রাজ্যে পৃথিবী গদ্য ময়, যিনি লিখেছেন। তিনি ওই ভাষণ আর মোটা মোটা কথার উল্টো পিঠেই দাঁড়িয়েই লিখেছিলেন। তবে এ গদ্যময়তা যে নিজের অর্থ কে দিন দিন ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তুলেছে। সেটাই অসহ সত্যি।
শিশু মৃত্যু, ভ্রূন হত্যা, বন্যা, খাদ্যের সংকট, প্রকৃতির সংকট, মিছিলের দাবী এসব আগেও ছিল। হকের চন্দ্রযান, আরেক টা পালক। আসলেবিচিত্র বিবিধ জটিল আকারে পরিপূর্ণ ঘটনায় দোদুল্যমান এ দেশ। আর। গদ্যময় কথাবার্তা।
এভাবেই চলতে হয়। নিজের পরের সবার দেখতে গিয়ে, এতো পুরো টা দেখাও যেন ঠিক হচ্ছে না। এমন টাও শুনতে হয়।
যেন, আজো চিল্ড্রেন পার্কের ইটের হরিণের দেওয়ালে বসে, আডবানীর রথযাত্রা দ্যাখা বা জয়ের পরে রাজীব গান্ধীর অ্যামম্বাসাডারে যাত্রা বা জ্যোতি বসু, ছেলে কে বিদেশ পাঠিয়ে, গোলঘরে বলছেন, রবীন্দ্রনাথ বুর্জোয়া। বা চলছে যেন আমরা ওরা। চলতে হয়, এভাবেই। আসলে আমাদের এক হওয়া টা ঠিক কবে হয়ে উঠবে?
বাংলা চাই। হিন্দি ইস্রোর স্যাটেলাইটে? ইংরেজি আন্তর্জাতিক। তাহলে আমার অবস্থান?
ওই খিদে, চিকিৎসা, শিক্ষা সেগুলোই আজো তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে ভাই। বা অশোক মিত্র না ডিজিটাল চাই না? বরং কবিতা চাইনা মিছিল ই ভালো। বাহুবলীতে আজো না হয় দক্ষিনী পথ দেখালো।
No comments:
Post a Comment