এই সেই রোববার। চকচকে দিন তার।
ছুটি ছুটি হয়েও ছোটা বারন। করোনাক্রান্ত ঘোর জ্বর তার কারন।
যে প্রেমে পাগল, প্রেমের কথা বলে শুনেই বাঁচে।
ছুটির দিনে প্রেম তাকে বেশি করে পায়।
আপনি খেতে পাগল। সেও
তাই। যে দেহ তত্ত্বে, ইহ লোকে, নাম গানে বা কারণবারিতে, সবেতে এক জিনিশ।
যে ঝগড়া করতে পাগল, সে ঝগড়া না করে, থাকবে কি করে?
এখন রব উঠেছে করোনা পাগলের। কয়েক মিনিট পরেই, করোনার কথা না বলে থাকাও যাচ্ছে না।
যাই হোক এখন,
শুধুই পাখ পাখালির ডাক, গরুর হাম্বা রব আর মাঝে সাঝে সাইকেলে দু চাকার শব্দ। কারখানার সাইরেনের শব্দ নেই। খোলা চোখে দেখে, মনেই হয় না বায়রে এসব ফাঁকি। কত প্রহর যে বাকি।
মাছ, মাংসের দোকান খুলে গ্যাছে। ভীড় নেই বললেই চলে। ইতি উতি ভ্যানে সবজি। কচুরি পরোটা ও আছে। আছে ডিম সেদ্ধ। মুড়ি চিনির জল ও আছে।
আজ দুপুরে শুক্ত খেতে ইচ্ছে করছে।
৮৫ নম্বর বাস চলে গেল। পেট্রোল পাম্প খোলা। কাগজওলার ব্যাস্ততা সবচে বেশী। ওষুধের দোকান এখুনো খোলে নি।
বিদ্যুৎ ভোল্টেজ আপ ডাউন করছে।
দুষ্টু কিছু ঘু ঘু ছাদের কাছে চিল্লামিল্লি করছে। ওই যে পাড়া গাঁয়ের টিয়া টায় টায় কত্তে কত্তে বেরিয়ে গেল।
আমাকেও ত কিছু একটা করতে হবে।
তাই দিন গুনছি। কেউ আশায় বুক বাঁধছি।
কত ফ্যামিলি একসঙ্গে সময় কাটায় নি, খেতে বসে নি, গান শোনে নি, গল্প করে নি। আজ সেটাই করছি।
কেউ বা চা খাচ্ছে, কেউ দুধ কেউ বা চিন্তা গুলো ধোঁয়ায় রিং বানিয়ে উড়িয়েও দিচ্ছে।
পোড়া কপালের কথা থাক। কেউ আবাল বালখিল্যপনায় খিড়কি থেকে দুয়ার দৌড়ে, ব্যাম সারছে। তার সাথে সাথে এটাও থাক।
যে,
দেশ টা'কে খাওয়াবে কে?
'ওরা কাজ করে' টা হয়ে গ্যাছে আজ, ওরা মাইলের পর মাইল হাঁটছে। দেশে ফসল তোলার লোক নেই।
সাউথের হারবেস্ট ফেস্টিভ্যালে, আলু পটল উচ্ছে বেগুন।
আগুন রোদে পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।
কারণ, দেশ হাঁটছে। পিঠে তার, সামান্য শুকনো চিড়ে। আধ বোতল গরম জল আর এক টুকরো শক্ত গুড়। সংক্রমন যে কোথায়, বোঝা দায়।
ধার্মিক, মনোরঞ্জন নরম জল মনের প্রিয় দেশের মানসিক বুস্টিং প্রয়োজন। ভুলে থাকা প্রয়োজন। তাই দু বেলা রামায়ন আসছে।
আমরা এন্টারটেইনমেন্ট চেয়েছিলাম। তাই পাচ্ছি। এখন উত্তর পূর্ব পশ্চিমের কোটি কোটি ভারতবাসী দু বেলা রামায়ন দেখবে।
আসলে যেটা দেখার ছিল, সেটাই।
দিন সকলের নিরাপদে সুস্থ ভালো কাটুক।
ছুটি ছুটি হয়েও ছোটা বারন। করোনাক্রান্ত ঘোর জ্বর তার কারন।
যে প্রেমে পাগল, প্রেমের কথা বলে শুনেই বাঁচে।
ছুটির দিনে প্রেম তাকে বেশি করে পায়।
আপনি খেতে পাগল। সেও
তাই। যে দেহ তত্ত্বে, ইহ লোকে, নাম গানে বা কারণবারিতে, সবেতে এক জিনিশ।
যে ঝগড়া করতে পাগল, সে ঝগড়া না করে, থাকবে কি করে?
এখন রব উঠেছে করোনা পাগলের। কয়েক মিনিট পরেই, করোনার কথা না বলে থাকাও যাচ্ছে না।
যাই হোক এখন,
শুধুই পাখ পাখালির ডাক, গরুর হাম্বা রব আর মাঝে সাঝে সাইকেলে দু চাকার শব্দ। কারখানার সাইরেনের শব্দ নেই। খোলা চোখে দেখে, মনেই হয় না বায়রে এসব ফাঁকি। কত প্রহর যে বাকি।
মাছ, মাংসের দোকান খুলে গ্যাছে। ভীড় নেই বললেই চলে। ইতি উতি ভ্যানে সবজি। কচুরি পরোটা ও আছে। আছে ডিম সেদ্ধ। মুড়ি চিনির জল ও আছে।
আজ দুপুরে শুক্ত খেতে ইচ্ছে করছে।
৮৫ নম্বর বাস চলে গেল। পেট্রোল পাম্প খোলা। কাগজওলার ব্যাস্ততা সবচে বেশী। ওষুধের দোকান এখুনো খোলে নি।
বিদ্যুৎ ভোল্টেজ আপ ডাউন করছে।
দুষ্টু কিছু ঘু ঘু ছাদের কাছে চিল্লামিল্লি করছে। ওই যে পাড়া গাঁয়ের টিয়া টায় টায় কত্তে কত্তে বেরিয়ে গেল।
আমাকেও ত কিছু একটা করতে হবে।
তাই দিন গুনছি। কেউ আশায় বুক বাঁধছি।
কত ফ্যামিলি একসঙ্গে সময় কাটায় নি, খেতে বসে নি, গান শোনে নি, গল্প করে নি। আজ সেটাই করছি।
কেউ বা চা খাচ্ছে, কেউ দুধ কেউ বা চিন্তা গুলো ধোঁয়ায় রিং বানিয়ে উড়িয়েও দিচ্ছে।
পোড়া কপালের কথা থাক। কেউ আবাল বালখিল্যপনায় খিড়কি থেকে দুয়ার দৌড়ে, ব্যাম সারছে। তার সাথে সাথে এটাও থাক।
যে,
দেশ টা'কে খাওয়াবে কে?
'ওরা কাজ করে' টা হয়ে গ্যাছে আজ, ওরা মাইলের পর মাইল হাঁটছে। দেশে ফসল তোলার লোক নেই।
সাউথের হারবেস্ট ফেস্টিভ্যালে, আলু পটল উচ্ছে বেগুন।
আগুন রোদে পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।
কারণ, দেশ হাঁটছে। পিঠে তার, সামান্য শুকনো চিড়ে। আধ বোতল গরম জল আর এক টুকরো শক্ত গুড়। সংক্রমন যে কোথায়, বোঝা দায়।
ধার্মিক, মনোরঞ্জন নরম জল মনের প্রিয় দেশের মানসিক বুস্টিং প্রয়োজন। ভুলে থাকা প্রয়োজন। তাই দু বেলা রামায়ন আসছে।
আমরা এন্টারটেইনমেন্ট চেয়েছিলাম। তাই পাচ্ছি। এখন উত্তর পূর্ব পশ্চিমের কোটি কোটি ভারতবাসী দু বেলা রামায়ন দেখবে।
আসলে যেটা দেখার ছিল, সেটাই।
দিন সকলের নিরাপদে সুস্থ ভালো কাটুক।
No comments:
Post a Comment