এ কেমন ভাল থাকা?
দিন কে দিন যা সব ঘটে চলেছে, দেখে শুনেই যাচ্ছি। করার কিসসু নেই। ট্যাঁ ফো কল্লেই ব্যাস!
ব্যাস তো হল। কিন্তু তারপর!
আবার চলছে চলবে। কবে যে সত্য যুগ আসবে কে জানে।
দেশের গভীরে যে শনির দশা।
এখন
খুব কম যায়গা আছে যেখানে মাটি খুঁড়লে ভাল টাটকা মাটি পাওয়া যায়। আবর্জনায়
ভর্তি, প্লাস্টিক থেকে শুরু করে ভোটে প্রার্থীর লিস্ট কি নেই?
ফসল নষ্ট হলে, সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্ব নেবার কেউ নেই।
খরা তে পানীয় জলের আজও অভাব। ওদিকে খান্নার বাড়ির ছাদে ট্যাঙ্কি থেকে জল উপছে পড়ে যাচ্ছে। কে বারন করবে? ওরা নিজেরা...। বাওয়া?
নদীর ধারে মানুষ আজও পায়খানা করে সুখ পায়।
মেয়েদের জন্য ভাল বাথরুম দূরে থাক, চাপতে চাপতে শরীর টাই খারাপ হয়ে গেল। যাঃ
বিদেশীরা
আমাদের দেশ নিয়ে আমাদের নোংরামি নিয়ে দামি দামি ডকুমেন্টারি তৈরি করে,
এদেশেও তৈরি হয়! কিন্তু কি লাভ বলতে পারেন? হেঃ হেঃ আজ্ঞে পুরুস্কার, নাম
ডাক এই আরকি। কিন্তু এতো গুলো মানুষ, এতো এতো টাকা, এদের তো দোষ নেই। আমরা
কি আমাদের সমস্যা গুলো কি সত্যি জানি না? তাহলে, স্কুল গুলো তে
কেন.........
ও বাব্বা! মায়ের কাছে মাসি এয়েচে, আমার নাতুর খুব ফুর্তি, গল্প জমেছে।
অথচ
দেশ স্বাধীন হবার পর, প্রত্যেক বছর হাজারো নতুন অফিসার, নেতার জন্মে তে
কোনও খামতি নেই। লুটে পুটে নিয়ে খাচ্ছে। আরে দেশ টাকে কে খাওয়াবে?
এর
ভাইপো, ওর ছেলে, তার জ্ঞাতি, গুষ্টির পিণ্ডী করে, এখনো চলছে সেই আদিম
খেলা। তবে এই খেলায় যে সুখ আছে, অনস্বীকার্য। কেবলের দুনিয়ায় শত শত
ধর্মরাজের সঙ্গে আজ আমরা পরিচিত। তাদের কজন কবার দেশ উদ্ধার করল, সে খবর
আমার জানা নেই।
টাকা পয়সা বেজায় উড়ছে।
সঙ্কেত বিষাক্ত বায়ুর শরীর বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে।
কিন্তু শা... সংবিধানের লেখা গুলোর তাহলে কি হবে?
ধুত্তর নিকুচি করেছে।
তবে তাই হোক। তুমি এবার থামো।
No comments:
Post a Comment