২. হঠাৎ করে দুষ্কৃতির সংখ্যা বেড়ে যায়।
৩. সংবাদ মাধ্যম নির্দ্বিধায় বলে, পুলিস - 'নিধিরাম সর্দার।'
৪. স্কুল/কলেজ ছাত্রছাত্রীরা প্রভাবিত হয়। তা সে যে দলের হোক।
৫. এবারের পুরো ভোট, কাশ্মীরের (POK) জন্য হলে কেমন হত?
৬. প্রশাসনের বায়রে অস্ত্র তুলে নেওয়া, উৎসাহ দেওয়ায় কারা থাকে? উত্তর নেই।
তবু আমি জানি, তারা পশ্চিমবঙ্গেই বাস করে।
৭. আধুনিক শিক্ষা বলছে, অন্যায় দেখব, চেপে যাব। দুদিন পরে তো
মোমবাতি মৌন মিছিল! তখন পাপ ধুয়ে নেব।
৮. এসব কথার কথা। সিলেবাসে থাকে না।
৯. কারন আগেও হত, এখনো হয়েছে, আগামি দিনেও হবে।
১০. কে ভূমিকা নেবে? কার অত বড় বুকের পাঁটা?
সে প্রশ্ন ওই দুষ্কৃতি দের জন্যই তোলা থাকুক। হয়তো তাদের মধ্যে থেকেই আশুতোষ বা বিনয় বাদল দিনেশ অথবা মাতঙ্গিনী উঠে আসবে। কিম্বা আরও বেশী কিছু?
১১. আজকে দেশের নিরাপত্তা ছাড়া, আর কোনও বিষয়ে মানুষ নিরাপত্তা
পায় না।
১২. টিভিতে খবরে, একটা খোপে দেখায় হামলা চলছে, বাঁ দিকে দেখি, জাপানি তেল, নিচে বাবা দেবের কবচ। আর দু চার মিনিট অন্তর অন্তর
একজন সঞ্চালকের মুখ ভেসে ওঠে, স্টাইলে বুঝিয়ে দেন, উনি রাত দশটায়
দেশ উদ্ধারের কাজে ব্রতী হবেন।
১২. এ সমস্ত না না সু-কর্মের মধ্যে দিয়েই হয়তো মানুষ মুক্তির পথ খুঁজে পাবে।
দুঃখ একটাই, আমরা 'বন্দে মাতরম্' মন্ত্রের স্বাদ পেলাম না।
No comments:
Post a Comment