১৯- শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
এসো না ভাই, একটু ওয়াইন খাই? হি হি হি। না না দোষের কিছু নেই। এটা দিশি পতঞ্জলি ওয়াইন। সংগে থাকবে স্টাফড বেকড কিছু একটা। আর হাল্কা করে চলবে চাদারিয়া, রিনি রে ঝিনি। মন মাতাল সাঝ সকাল শুধু....
মাথাটায় যা কিছু জঞ্জালাদি তে পরিপূর্ণ, সব হবে ধুয়ে মুছে সাফ। অনেক টা 'চর্ব্য-চূষ্য-লেহ্য-পেয়' এমন টাও হয়।
আকাশ বাতাস রঙিন মনে হবে।
দেখবো কোটি কোটি টাকা উড়ছে আকাশে। যুদ্ধ বিমান উড়ছে। কথা উড়ছে। উড়ছে প্রেম আশা। ভালোবাসা। + কর্মসংস্থান উড়ছে। আবেগ উড়ছে। ফসল উড়ে যাচ্ছে। ভায়ে ভায়ে চিতপটাং খেলার সাথে সেই অনেক টা, চিড়িয়া উড়। ছলছলাইয়া মাঝি রে তোর...
কারা যেন নিয়ম করে বড় বড় সব অনুষ্ঠান, মিটিং উদ্বোধনের এর মাধ্যমে, নিজের কাজ নিয়ম করেই করে যাচ্ছেন। যা দেখে আমার শেখা উচিত।
অথচ আমাকে দেখ, বালিশ টাকে সোজা করে দাঁড় করিয়ে, শরীর হেলিয়ে সেই এক ভাবনায় ডুবে। বুঝতে পারছি না এটা কেন হচ্ছে?
এর মানে কী নাগরিক হিসেবে, ওনার থেকে আমার আবেগ বেশী? হবে হয়ত বা। ভালোবাসা প্রেম রোগ লেগেছিল আমারো।
আবার না হবার চান্স টাই বেশী। দিনকাল এটাই বলছে, অন্তত।
কিন্তু এই আবেগ টা মিসিউস হচ্ছে নাতো? ভয় হচ্ছে, আমার মত কোটি কোটি নাগরিকের আবেগ নিয়ে দাবা খেলা চলছে, নাতো? চলছে হয়তো।
১. শুধু কাশ্মীরেই? সৈন্যদের পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে, তাইতো?
২. ভোট বৈতরণী পার লাগাদে, তাই নরসংহার হতেই হবে, এ আমার দেশের প্রাচীন ঐতিহ্য। তাইতো?
৩. বলছেন কী, আরো বাকী? দূর, বলছি কোথায়?
(কেউ তো আর প্রতিশ্রুতি দ্যায় নি যে আর হবে না)
৪. এযে "বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য।" কথা টা শুধু দেশের নাগরিক দের জন্য। ভিন্ন সেই রাজনীতিক দের জন্য। (বিদুষকঃ পেছন থেকে, অকর্মন্য অকর্মন্য) কী তাইতো? তাহলে জোর সে বোলো।
৫. সুরক্ষা বলয়ের রকমারি x,y,z ক্যাটাগরি। দেশের নাগরিক দের কোন ক্যাটাগরি দেওয়া হয়? কী জানেন না?
৬. উম, আমি জানি, আপনি, গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং, ৭১ কে কাশ্মীরের সংগে এখন মিলিয়ে দেখছেন। কী? ভারি মজা না?
৭. নাঃ কাউকে খুশী করা নয়। ভয় টাও তামাদি, তাচ্চে ভারতে কিন্তু লাইন অফ কন্ট্রোল পেরিয়ে অধিকারের রাস্তায় গেলে, পৃথিবীর কেউ বাধা দেবার নেই। এত গুলো বছর তো আর কম সময় নয়? কী বন্ধু?
৮. যদিও আজো আমেরিকান সৈন্য অাবগানিস্থানে, মনে হয় ওরাও ওখানের ইস্যু মেটাতে পারেনি। যেমন টা ইস্রায়েলে চলছে।
৯. ক্ষমতা, ধর্ম আর সন্ত্রাস এই এক যায়গায় এসে দাঁড়িয়ে। এখানেও কী একটু অক্সিজেন জরূরী নয়?
১০. কিন্তু মরমিয়া বিশ্বাস টার কী করি বলুন। ভরসা টা তবু যেন ছেড়ে যেতে গিয়েও যাচ্ছে না।
এ লেখার শেষে মনে হল, কই আমাকে ত বাংলাদেশী ব্লগার মনে হচ্ছে না।
ছবি টা ফোরসিজন ওয়াইনের। খুব বেশী দাম ছিল না কিন্তু। হরেক রকমের ড্রিংক্স। ব্রিটিশ কোম্পানি দিয়গোর (স্মর্ণঅফ, জনি ওয়াকার) হাত ধরে এই উৎপাদন ইউবি গ্রুপ ভালোই শুরু করে ছিল।
এখানে লোকাল ব্যবসায়ী রাও আশা করেছিল, হয়ত রাজ্যে এর কারখানাটাও হবে। পুনে তে উৎপাদন টাও শুরু হল। কিন্তু কোথা থেকে কি যে হয়ে গেল।
দিয়েগো কোম্পানি টাই এখন চিনের হাতে। ওখানের এক কোম্পানী মন যা চায়ের হাতে ( মনতাই)। আর ইউবি গ্রুপের এত বড় রাজ্য পাট ও প্রায় অস্তমিত।
এসো না ভাই, একটু ওয়াইন খাই? হি হি হি। না না দোষের কিছু নেই। এটা দিশি পতঞ্জলি ওয়াইন। সংগে থাকবে স্টাফড বেকড কিছু একটা। আর হাল্কা করে চলবে চাদারিয়া, রিনি রে ঝিনি। মন মাতাল সাঝ সকাল শুধু....
মাথাটায় যা কিছু জঞ্জালাদি তে পরিপূর্ণ, সব হবে ধুয়ে মুছে সাফ। অনেক টা 'চর্ব্য-চূষ্য-লেহ্য-পেয়' এমন টাও হয়।
আকাশ বাতাস রঙিন মনে হবে।
দেখবো কোটি কোটি টাকা উড়ছে আকাশে। যুদ্ধ বিমান উড়ছে। কথা উড়ছে। উড়ছে প্রেম আশা। ভালোবাসা। + কর্মসংস্থান উড়ছে। আবেগ উড়ছে। ফসল উড়ে যাচ্ছে। ভায়ে ভায়ে চিতপটাং খেলার সাথে সেই অনেক টা, চিড়িয়া উড়। ছলছলাইয়া মাঝি রে তোর...
কারা যেন নিয়ম করে বড় বড় সব অনুষ্ঠান, মিটিং উদ্বোধনের এর মাধ্যমে, নিজের কাজ নিয়ম করেই করে যাচ্ছেন। যা দেখে আমার শেখা উচিত।
অথচ আমাকে দেখ, বালিশ টাকে সোজা করে দাঁড় করিয়ে, শরীর হেলিয়ে সেই এক ভাবনায় ডুবে। বুঝতে পারছি না এটা কেন হচ্ছে?
এর মানে কী নাগরিক হিসেবে, ওনার থেকে আমার আবেগ বেশী? হবে হয়ত বা। ভালোবাসা প্রেম রোগ লেগেছিল আমারো।
আবার না হবার চান্স টাই বেশী। দিনকাল এটাই বলছে, অন্তত।
কিন্তু এই আবেগ টা মিসিউস হচ্ছে নাতো? ভয় হচ্ছে, আমার মত কোটি কোটি নাগরিকের আবেগ নিয়ে দাবা খেলা চলছে, নাতো? চলছে হয়তো।
১. শুধু কাশ্মীরেই? সৈন্যদের পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে, তাইতো?
২. ভোট বৈতরণী পার লাগাদে, তাই নরসংহার হতেই হবে, এ আমার দেশের প্রাচীন ঐতিহ্য। তাইতো?
৩. বলছেন কী, আরো বাকী? দূর, বলছি কোথায়?
(কেউ তো আর প্রতিশ্রুতি দ্যায় নি যে আর হবে না)
৪. এযে "বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য।" কথা টা শুধু দেশের নাগরিক দের জন্য। ভিন্ন সেই রাজনীতিক দের জন্য। (বিদুষকঃ পেছন থেকে, অকর্মন্য অকর্মন্য) কী তাইতো? তাহলে জোর সে বোলো।
৫. সুরক্ষা বলয়ের রকমারি x,y,z ক্যাটাগরি। দেশের নাগরিক দের কোন ক্যাটাগরি দেওয়া হয়? কী জানেন না?
৬. উম, আমি জানি, আপনি, গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং, ৭১ কে কাশ্মীরের সংগে এখন মিলিয়ে দেখছেন। কী? ভারি মজা না?
৭. নাঃ কাউকে খুশী করা নয়। ভয় টাও তামাদি, তাচ্চে ভারতে কিন্তু লাইন অফ কন্ট্রোল পেরিয়ে অধিকারের রাস্তায় গেলে, পৃথিবীর কেউ বাধা দেবার নেই। এত গুলো বছর তো আর কম সময় নয়? কী বন্ধু?
৮. যদিও আজো আমেরিকান সৈন্য অাবগানিস্থানে, মনে হয় ওরাও ওখানের ইস্যু মেটাতে পারেনি। যেমন টা ইস্রায়েলে চলছে।
৯. ক্ষমতা, ধর্ম আর সন্ত্রাস এই এক যায়গায় এসে দাঁড়িয়ে। এখানেও কী একটু অক্সিজেন জরূরী নয়?
১০. কিন্তু মরমিয়া বিশ্বাস টার কী করি বলুন। ভরসা টা তবু যেন ছেড়ে যেতে গিয়েও যাচ্ছে না।
এ লেখার শেষে মনে হল, কই আমাকে ত বাংলাদেশী ব্লগার মনে হচ্ছে না।
ছবি টা ফোরসিজন ওয়াইনের। খুব বেশী দাম ছিল না কিন্তু। হরেক রকমের ড্রিংক্স। ব্রিটিশ কোম্পানি দিয়গোর (স্মর্ণঅফ, জনি ওয়াকার) হাত ধরে এই উৎপাদন ইউবি গ্রুপ ভালোই শুরু করে ছিল।
এখানে লোকাল ব্যবসায়ী রাও আশা করেছিল, হয়ত রাজ্যে এর কারখানাটাও হবে। পুনে তে উৎপাদন টাও শুরু হল। কিন্তু কোথা থেকে কি যে হয়ে গেল।
দিয়েগো কোম্পানি টাই এখন চিনের হাতে। ওখানের এক কোম্পানী মন যা চায়ের হাতে ( মনতাই)। আর ইউবি গ্রুপের এত বড় রাজ্য পাট ও প্রায় অস্তমিত।
No comments:
Post a Comment