ভাবনার কাটাছেঁড়া।
এটা একটা খাঁটালের ছবি। অন্ধকারে। পরে বলছি।
তার আগে বলুন, আপনি ক্যামন আছেন? সব ভালো তো? আচ্ছা ব্যাস্ত নয়তো! এখন সবাই এত ব্যাস্ত, সামান্য বাথরুম টাও খুঁজে পায় না।
অার মুশকিল হল,
এটা বেগ নয় আবেগ। 😁
আপনি কিছু বলছেন না কিন্তু? টেইলর মেড, মাথা খাটাচ্ছেন, তাইতো?
ওকে।
আসলে
শুধু শুধু হাসলেই কি খুশী থাকা যায়? মানে তৃপ্তি কি পাওয়া যায়। তালে অন্য সেন্স গুলোর কি হবে? সেন্সিবল বলেও একটা কথা আছে।
খুব ভজঘট।
সেটার ব্যালেন্স পাওয়াটাও খুব কঠিন ও নয়। আবার সহজ ও নয়।
কঠিন নয় তখন, যখন, ভাবছি, যা হচ্ছে হচ্ছে, বাদ দাও। কি আর হবে! আমি তো আমার টা করলাম, বাকি টা দেখা যাবে।
আর সহজ নয় টা হল, এত কিছু করেও, মন না পাওয়া।
তাতে মনের হয় বড্ড ব্যাথা জ্বর জ্বর ভাব। চোখে মুখে ফুটে ওঠে। যদিও সামলে সুমলে চললে, এও আহামরি ব্যাপার নয়।
এই ধরুন, অজুহাত ছাড়াই কারনে রেগে যাওয়া। দায়িত্বশীল হওয়া বা বিন্দাস ফুর্তি মানে আমার ইচ্ছের স্বাধীন হাওয়া। মেলে দিলেম হরেক ডানা। নেইকো মানা। বহুবিধ কেস জন্ডিসের মত।
আপনি কিন্তু কিছু বলছেন না।
সো
আমিই তালে বলি, শুনুন, এতো দেখচেন, বুজচেন, শুনচেন। কি বুজছেন? গুছিয়ে মুখ টা পুঁছে। যেন ওটাই সুখ।
সওব দেখে শুনে হয় ভয়, নয় কি? 😀 কি বলতে কি বলবো বা যা হচ্চে হতে দাও বেশ হচ্চে যেন।
আসলে,
আপনি নিজেই নিজের মুখে সেলোটেপ লাগিয়েছেন, তার জন্য প্লিস কাউকে দায়ী করবেন না। দায় দায়িত্ব টা আমার আপনার শিক্ষক শিক্ষিকা বাবা মার। আমার আপনার পরিবেশের।
আমি আপনি তো শুধু প্রোডাকশন, না আছে ভাবনা না চিন্তা,
থাকলেও এ ব্যাকটেরিয়া,
বেপরোয়া,
উদ্ধত, ব্যাক্তিগত,
ভয়ানক বুদ্ধি বা আত্মশুদ্ধি।
সেটা ওই মজে যাওয়া গঙ্গা বা গড্ডলিকা বৃথা অন্ধকারের সমুদ্র স্রোতের মত। না জোয়ার না ভাঁটা।
বা বিশুদ্ধ এ মন কে রাবিশে ভরে, হিংসা টিংসায় মরে, বক্ষে আমার তৃষ্ণা, জাতিগত অনুর্বরতা মজ্জাগত।
আমার তো অনেক বার মনে হয়েছে এটা লজ্জ্বা। আপনার?
তবু অনেকে সজ্জিত। কেউ কেউ লজ্জ্বিত। কেউ মর্মাহত। অনেকে আবার আপনার আমার মত।
যাই হোক,
দেখচি আসলে 😀😁 এ ভাবের বাঙালী কে! এ ব্যাস্ত উচ্ছিন্ন, অনুৎকৃষ্ট দ্রব্যের পুজোয় খুব, আর ত্রস্ত, খাস্তা, মুচমুচে। যেন মাত্র দুপয়সায় এ বাঙালী কে, মিক্সার গ্রাইন্ডারে ফেলে, বড় বাজারে হেসে খেলে বেঁচে দেওয়া যায়। তাও চারৃনার দরে।
যাই হোক এ খাঁটালে লাল আছে। আছে ভুতো। যার বাবার ছিল সিপিএমে অঘাধ বিশ্বাস। খুব খাটতো। কথা কম বলতো। বেশি কাজ করতো। পার্টি মিটিং এ উপস্থিত ও থাকতো। আগুয়ানে।
কাশ্মিরের মতই, কিন্তু অনেক আগেই ভাগ হয়ে গয়েছে।
এখন দিন পাল্টেছে। ভাবনা সেম। বাট অক্ষত সেই টালির বাড়ি আজ তিনতলা হয়েছে। ছেলে পুলেও জোয়ান বুদ্ধি শিক্ষিত। তা সেই ওই খাঁটাল থেকেই। যা পুরনো থেকে আরো পুরনো হয়েছিল। তবু নতুন টা হল, এই আতপুরে, আগুয়ানেই। শুরু হল। ভুতাদের ওখানেই প্রথম সোলার গ্যাস, উৎপাদন সফল ভাবে হয়েছে।
Be Positive Dear. 😊😀😁
এটা একটা খাঁটালের ছবি। অন্ধকারে। পরে বলছি।
তার আগে বলুন, আপনি ক্যামন আছেন? সব ভালো তো? আচ্ছা ব্যাস্ত নয়তো! এখন সবাই এত ব্যাস্ত, সামান্য বাথরুম টাও খুঁজে পায় না।
অার মুশকিল হল,
এটা বেগ নয় আবেগ। 😁
আপনি কিছু বলছেন না কিন্তু? টেইলর মেড, মাথা খাটাচ্ছেন, তাইতো?
ওকে।
আসলে
শুধু শুধু হাসলেই কি খুশী থাকা যায়? মানে তৃপ্তি কি পাওয়া যায়। তালে অন্য সেন্স গুলোর কি হবে? সেন্সিবল বলেও একটা কথা আছে।
খুব ভজঘট।
সেটার ব্যালেন্স পাওয়াটাও খুব কঠিন ও নয়। আবার সহজ ও নয়।
কঠিন নয় তখন, যখন, ভাবছি, যা হচ্ছে হচ্ছে, বাদ দাও। কি আর হবে! আমি তো আমার টা করলাম, বাকি টা দেখা যাবে।
আর সহজ নয় টা হল, এত কিছু করেও, মন না পাওয়া।
তাতে মনের হয় বড্ড ব্যাথা জ্বর জ্বর ভাব। চোখে মুখে ফুটে ওঠে। যদিও সামলে সুমলে চললে, এও আহামরি ব্যাপার নয়।
এই ধরুন, অজুহাত ছাড়াই কারনে রেগে যাওয়া। দায়িত্বশীল হওয়া বা বিন্দাস ফুর্তি মানে আমার ইচ্ছের স্বাধীন হাওয়া। মেলে দিলেম হরেক ডানা। নেইকো মানা। বহুবিধ কেস জন্ডিসের মত।
আপনি কিন্তু কিছু বলছেন না।
সো
আমিই তালে বলি, শুনুন, এতো দেখচেন, বুজচেন, শুনচেন। কি বুজছেন? গুছিয়ে মুখ টা পুঁছে। যেন ওটাই সুখ।
সওব দেখে শুনে হয় ভয়, নয় কি? 😀 কি বলতে কি বলবো বা যা হচ্চে হতে দাও বেশ হচ্চে যেন।
আসলে,
আপনি নিজেই নিজের মুখে সেলোটেপ লাগিয়েছেন, তার জন্য প্লিস কাউকে দায়ী করবেন না। দায় দায়িত্ব টা আমার আপনার শিক্ষক শিক্ষিকা বাবা মার। আমার আপনার পরিবেশের।
আমি আপনি তো শুধু প্রোডাকশন, না আছে ভাবনা না চিন্তা,
থাকলেও এ ব্যাকটেরিয়া,
বেপরোয়া,
উদ্ধত, ব্যাক্তিগত,
ভয়ানক বুদ্ধি বা আত্মশুদ্ধি।
সেটা ওই মজে যাওয়া গঙ্গা বা গড্ডলিকা বৃথা অন্ধকারের সমুদ্র স্রোতের মত। না জোয়ার না ভাঁটা।
বা বিশুদ্ধ এ মন কে রাবিশে ভরে, হিংসা টিংসায় মরে, বক্ষে আমার তৃষ্ণা, জাতিগত অনুর্বরতা মজ্জাগত।
আমার তো অনেক বার মনে হয়েছে এটা লজ্জ্বা। আপনার?
তবু অনেকে সজ্জিত। কেউ কেউ লজ্জ্বিত। কেউ মর্মাহত। অনেকে আবার আপনার আমার মত।
যাই হোক,
দেখচি আসলে 😀😁 এ ভাবের বাঙালী কে! এ ব্যাস্ত উচ্ছিন্ন, অনুৎকৃষ্ট দ্রব্যের পুজোয় খুব, আর ত্রস্ত, খাস্তা, মুচমুচে। যেন মাত্র দুপয়সায় এ বাঙালী কে, মিক্সার গ্রাইন্ডারে ফেলে, বড় বাজারে হেসে খেলে বেঁচে দেওয়া যায়। তাও চারৃনার দরে।
যাই হোক এ খাঁটালে লাল আছে। আছে ভুতো। যার বাবার ছিল সিপিএমে অঘাধ বিশ্বাস। খুব খাটতো। কথা কম বলতো। বেশি কাজ করতো। পার্টি মিটিং এ উপস্থিত ও থাকতো। আগুয়ানে।
কাশ্মিরের মতই, কিন্তু অনেক আগেই ভাগ হয়ে গয়েছে।
এখন দিন পাল্টেছে। ভাবনা সেম। বাট অক্ষত সেই টালির বাড়ি আজ তিনতলা হয়েছে। ছেলে পুলেও জোয়ান বুদ্ধি শিক্ষিত। তা সেই ওই খাঁটাল থেকেই। যা পুরনো থেকে আরো পুরনো হয়েছিল। তবু নতুন টা হল, এই আতপুরে, আগুয়ানেই। শুরু হল। ভুতাদের ওখানেই প্রথম সোলার গ্যাস, উৎপাদন সফল ভাবে হয়েছে।
Be Positive Dear. 😊😀😁
No comments:
Post a Comment