কথায় কথা বাড়ে।
জানা বেহায়া কথা জানা, অন্য কোথা জানা। 😀 বৃষ্টির ও এবার বেহায়া হবার সাধ জেগেছে, ভেরি স্পন্টেনিয়াস কিন্তু স্বপ্রতিভ নয়। এই যে,
কথার পোকা কথায় যা। এবার বৃষ্টি ফুরিয়ে যা।
কিন্তু রাতের একটা পাখি বললো 'কথা হোক, কথা হোক।'
যেটা বলছিলাম। অনুসন্ধিৎসা বলে একটা কথা আছে? বা নিজেই নিজের মধ্যে বার্তালাপ চালিয়ে একটা কিছুর সন্ধান পাওয়ার চেষ্টা। কে না করে?
আমি লিখেই কিছু একটার সন্ধান পাওয়ার চেষ্টা করছি।
আচ্ছা স্বপ্রতিভ বলতে কি বুঝি? ইংরেজি তে বলে স্পন্টেনিয়াস। এর আসল মানে টা, আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারি না। কেন না এসব জিনিশ সবার মধ্যে থাকে না। সহজ করে বললে, এটা কে ডেঁপোমি বলতে পারেন। অস্থীর লাগলে, একে গাঁপিয়াঁজি হচ্ছে? বলেও সম্বোধন করতে পারেন। আমি অপ্টিমিস্টিক। ধৈর্য্য না হারিয়ে গাল না পেড়ে, এঁড়ে কেঁড়ে না হয়ে, যুক্তির পথ ই বেছে নিতে চাইবো।
যাই হোক, স্বপ্রতিভ ব্যাপার টা পসিটিভ নেগেটিভ দুই রকমই হতে পারে।
অযৌক্তিক আল ফাল বকে যাওয়া, হাত পা ছোড়া স্পন্টেনিয়াস হতে পারে। কিন্তু তা স্বপ্রতিভ মোটেই নয়। তার মানে স্বপ্রতিভ টা আদলে স্পনটেনিয়াস নয়।
আচ্ছা এতে কি, প্রতিভা জাতীয় কোন বস্তু আছে? যেটা স্বজাত এবং যেটার কার্যকারিতা আছে? জানি না।
দেখচিস, মেয়ে তা ক্যমন ফটর ফটর করে কথা বলে। দ্যাখ ক্যামন! ওব্বা বাবা এ আবার খিলখিলে হাসেও। এটা একটা স্বপ্রতিভ লক্ষন, যা কাজের জিনিশ। কিন্তু সমালোচক দের কাছে নয়। দ্যাখ দ্যাখ ক্যামন গায়ে পড়া ভাব।
জাহঃ শ্লা, আগ বাড়িয়ে কথা বলতে গেলেও বিপত্তি। স্পন্টেনিয়াসের পংগটা টেনে খামচি মারা যেন। যাই হোক।
স্পন্টেনিয়াস হলে, কাজে অকাজে ব্যাপার গুলো ধরা সহজ হয়। অনেকে স্পন্টেনিয়াসের কয়েক কাঠি বাড়া হয়৷ সেটা অন্য কথা।
আবার,
সিনেমার পর্দায় যারা অভিনয় করে, তারা তাও না হয়, পয়সার বিনিময়ে করে। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করার ফলে, নিজের চরিত্রের ও খোলতাই হয়। সেখানে ওরা ক্যামন হেসে হেসে মজা করে কথা বলে। সবাই পারে না কেন?
তখন হয়ত হাজার হায়ার মাঝে অনন্য অবিন্যস্ত সমালোচক বলবে, "তোমার অনেক টাকা থাকলে অমন প্রতিপত্তি থাকলে, তুমিও অমন হেসে ঢলে মজা করতে।" আমি কাচুমাচু মুখে সাহস জুগিয়ে বলতাম, মিশটি করেই বলতাম, ওই গুন টা, ও আয়ত্ব করেছে বছর বছরের দীর্ঘ অভ্যাসে। অনুশীলনে। নয়তো স্বাভাবিকই ও সেটা। যেটা কে স্পন্টেনিয়াস বলে। এটাও শেখার জিনিশ।
যা এখন শেখা দরকার, শুধু শেখার জন্যই নয়। বাঁচার জন্যেও। একটু হেসে খুলে সৎ সহজ ভাবে মেশার মধ্যের সার্থকতাই আসলে স্বপ্রতিভ ব্যাপারের তিল তিল করে জন্ম দ্যায়।
আমরা তো সামান্য কিঞ্চিৎকর। তবু দেখেচি, চেষ্টা করতে দোষ নেই। এখানে আমরা যারা পরদায় অভিনয় করি না। তাতে কি আমাদের অভিনয় করা, বাধা হয়ে দাঁড়ায়? মাঝে সাঝে সুবর্ণ সুযোগ আসে। ভালো অভিনয় করার। হয়ে ওঠে না। উঠলে,
ওই একটু আধটু হাটে বাজারে, ঘরকন্নায়।
তবু আসল স্বপ্রতিভ আসল স্পন্টেনিয়াস কে ছিল? সে কি আপনার কাছেই আছে? যাকে আপনি সবচে বেশি শুনতে দেখতে ভালোবাসেন! কিন্তু যাকে ভালোবাসেন, সে বেশি স্বপ্রতিভ না স্পন্টেনিয়াস। এমন ভাবে তাকে কি বিচার করা সম্ভব?
ছবি টা নেট থেকে সংগৃহীত।
ভারত স্বাধীনতার প্রথম দিনে দিল্লি রাস্তায়।
জানা বেহায়া কথা জানা, অন্য কোথা জানা। 😀 বৃষ্টির ও এবার বেহায়া হবার সাধ জেগেছে, ভেরি স্পন্টেনিয়াস কিন্তু স্বপ্রতিভ নয়। এই যে,
কথার পোকা কথায় যা। এবার বৃষ্টি ফুরিয়ে যা।
কিন্তু রাতের একটা পাখি বললো 'কথা হোক, কথা হোক।'
যেটা বলছিলাম। অনুসন্ধিৎসা বলে একটা কথা আছে? বা নিজেই নিজের মধ্যে বার্তালাপ চালিয়ে একটা কিছুর সন্ধান পাওয়ার চেষ্টা। কে না করে?
আমি লিখেই কিছু একটার সন্ধান পাওয়ার চেষ্টা করছি।
আচ্ছা স্বপ্রতিভ বলতে কি বুঝি? ইংরেজি তে বলে স্পন্টেনিয়াস। এর আসল মানে টা, আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারি না। কেন না এসব জিনিশ সবার মধ্যে থাকে না। সহজ করে বললে, এটা কে ডেঁপোমি বলতে পারেন। অস্থীর লাগলে, একে গাঁপিয়াঁজি হচ্ছে? বলেও সম্বোধন করতে পারেন। আমি অপ্টিমিস্টিক। ধৈর্য্য না হারিয়ে গাল না পেড়ে, এঁড়ে কেঁড়ে না হয়ে, যুক্তির পথ ই বেছে নিতে চাইবো।
যাই হোক, স্বপ্রতিভ ব্যাপার টা পসিটিভ নেগেটিভ দুই রকমই হতে পারে।
অযৌক্তিক আল ফাল বকে যাওয়া, হাত পা ছোড়া স্পন্টেনিয়াস হতে পারে। কিন্তু তা স্বপ্রতিভ মোটেই নয়। তার মানে স্বপ্রতিভ টা আদলে স্পনটেনিয়াস নয়।
আচ্ছা এতে কি, প্রতিভা জাতীয় কোন বস্তু আছে? যেটা স্বজাত এবং যেটার কার্যকারিতা আছে? জানি না।
দেখচিস, মেয়ে তা ক্যমন ফটর ফটর করে কথা বলে। দ্যাখ ক্যামন! ওব্বা বাবা এ আবার খিলখিলে হাসেও। এটা একটা স্বপ্রতিভ লক্ষন, যা কাজের জিনিশ। কিন্তু সমালোচক দের কাছে নয়। দ্যাখ দ্যাখ ক্যামন গায়ে পড়া ভাব।
জাহঃ শ্লা, আগ বাড়িয়ে কথা বলতে গেলেও বিপত্তি। স্পন্টেনিয়াসের পংগটা টেনে খামচি মারা যেন। যাই হোক।
স্পন্টেনিয়াস হলে, কাজে অকাজে ব্যাপার গুলো ধরা সহজ হয়। অনেকে স্পন্টেনিয়াসের কয়েক কাঠি বাড়া হয়৷ সেটা অন্য কথা।
আবার,
সিনেমার পর্দায় যারা অভিনয় করে, তারা তাও না হয়, পয়সার বিনিময়ে করে। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করার ফলে, নিজের চরিত্রের ও খোলতাই হয়। সেখানে ওরা ক্যামন হেসে হেসে মজা করে কথা বলে। সবাই পারে না কেন?
তখন হয়ত হাজার হায়ার মাঝে অনন্য অবিন্যস্ত সমালোচক বলবে, "তোমার অনেক টাকা থাকলে অমন প্রতিপত্তি থাকলে, তুমিও অমন হেসে ঢলে মজা করতে।" আমি কাচুমাচু মুখে সাহস জুগিয়ে বলতাম, মিশটি করেই বলতাম, ওই গুন টা, ও আয়ত্ব করেছে বছর বছরের দীর্ঘ অভ্যাসে। অনুশীলনে। নয়তো স্বাভাবিকই ও সেটা। যেটা কে স্পন্টেনিয়াস বলে। এটাও শেখার জিনিশ।
যা এখন শেখা দরকার, শুধু শেখার জন্যই নয়। বাঁচার জন্যেও। একটু হেসে খুলে সৎ সহজ ভাবে মেশার মধ্যের সার্থকতাই আসলে স্বপ্রতিভ ব্যাপারের তিল তিল করে জন্ম দ্যায়।
আমরা তো সামান্য কিঞ্চিৎকর। তবু দেখেচি, চেষ্টা করতে দোষ নেই। এখানে আমরা যারা পরদায় অভিনয় করি না। তাতে কি আমাদের অভিনয় করা, বাধা হয়ে দাঁড়ায়? মাঝে সাঝে সুবর্ণ সুযোগ আসে। ভালো অভিনয় করার। হয়ে ওঠে না। উঠলে,
ওই একটু আধটু হাটে বাজারে, ঘরকন্নায়।
তবু আসল স্বপ্রতিভ আসল স্পন্টেনিয়াস কে ছিল? সে কি আপনার কাছেই আছে? যাকে আপনি সবচে বেশি শুনতে দেখতে ভালোবাসেন! কিন্তু যাকে ভালোবাসেন, সে বেশি স্বপ্রতিভ না স্পন্টেনিয়াস। এমন ভাবে তাকে কি বিচার করা সম্ভব?
ছবি টা নেট থেকে সংগৃহীত।
ভারত স্বাধীনতার প্রথম দিনে দিল্লি রাস্তায়।
No comments:
Post a Comment