স্বাধীনতা হীনতায় কেই বা বাঁচতে চায়? তবু ফিলিং লাইক আজো জেলেই আছি৷ এটাই।
*******. Best Wishes ******
চলো ভয় কে মুছে ফেলি। নিজেকে সকল কে শিক্ষিত শক্তিমান করি।
অনেক বছর হয়ে গেল।
রোজই উঠি, ঘুমাই, খাওয়া দাওয়া করি। কিন্তু উপোস টুপোস করছি বলে, মনে পড়ে না। কেন করবো? কার জন্যে করবো, কি লাভ? রাগ করে না খেয়ে মুখ ঘোরানো এক কথা, আর দায়িত্ব নিয়ে সনাতন উপোস আরেক কথা। সব ধর্মেই আছে। আমার ধর্ম, খিদে মানে ক্ষুদা,
রুকায়ট ডালো তো অনর্থ, আখরোট ডালো তো সোয়াস্থ।
তবু লোকে বলে, মাঝে মধ্যে উপয়াস থাকো। ভালো থাকবে। শুনি নি। কেন শুনবো? আমি এমনিই তো ভালো আছি।
এবার হয়তো এসব শুনে টুনে কেউ উপবাস ও রাখতেই পারে, গান্ধীজির মত। তাতে কাজ হলে, দেশের ওই ৪০ কোটি ভিখিরি প্রজা, মানে আহাম্মক ভারতীয় নাগরিক, আরেকটু কম যদি খায়, বা ২০ কোটি ভারতীয় না খেয়ে অপচয়ের অংশে দেশ কে মেদবহুল করে। তাও তো মন্দ নয়।
কিন্তু,
উপবাস করলে কি, আরো ভালো থাকবো? তুমি কি বলতে চাও এতো যে ভালো আছি, এবার কি আয়ু বেড়ে যাবে? তালে তো উপবাস করবোই, এমন আস্কারা। সেটাও তো মন্দ নয়। যাই হোক।
আসলে সাজু গুজু চলছে। খাওয়া দাওয়া টাও কম না। হাসি তামাশা আর শরীরে মেদ ও বাড়ছে, মন্দ না, ঝরে যাচ্ছে না!
আবার চাবুক চাবুক ঋজু শরীর বা মেধা টা, সেটা! দূরে সরে যাচ্ছে!
কিন্তু, কাজের কাজ বলতে কি কিছু হচ্ছে?
যদি হচ্ছে, প্লিস শো মি?
বা খাদ্য টাদ্য থেকে একটু কাজের কথা যদি বলি, মানে, ধরুন,
আমি এতো দেশ ভক্তি চাইছি না। বা এত হই হুল্লোড়। এই করবো ওই করবো। এবার হবেই।
এবার না হলে আর কোন দিন হবে না।
এরকম টা ভাবছি না। মাইরি বলছি। বা ধরুন বলছি,
হিন্দু আছি, থাকবো। সেই পুরাকাল থেকে। তাও লেবেলের হিন্দু।
তাতেও কি কাজের হবে? কোনও আহাম্মক বুদ্ধি তে শান দেওয়া হবে, সেটাও ত ভাবার বিষয়।
আমার এ মুহুর্তে ক্ষিদে পেয়েছে বা রক্তের দরকার বা ডাক্তারের দরকার এ আতপুরে বড্ড এ গন্ড গ্রামে। এতে কোনটা সব চে আগে দরকার?
সুরক্ষা তো ১৯৪৭ সেই পেয়েছি। এতো বছরেও যদি সেই একই সুরক্ষার কথাই ভাবি, তালে তো বড্ড ল্যাটা।
আসলে সত্যি বলি,
আমি নিষ্কর্মা, আমি বড়বড় বাতেলাই দিতে শিখেছি। এড়িয়ে গিয়ে, ভূমন্ডলে ভূলভাল আল্ফাল, গন্ডগোলের কথাই শুধু বলতে পারি। কারণ, বুঝেছি, আমার দৌড়!
তাই তো আসুন এবার বলি,
অন্য ভাবে অন্য চালে অন্য মুখে,
এ মুহূর্তে কাজ পাওয়া টায় আকাল চলছে। কিন্তু কম বেশি হাজার ৬,৭ থেকে ১০, ১২ হাজার মাসে সবার চাই।
মেয়েদের জন্য টিউশানি, শাড়ি বিক্রি, আর সাজানো আর ছেলেদের পাখা সারানো, কিচেন সামগ্রী বিক্রি, অর্ডার নেওয়া। এটাই স্বীকৃতি। এটাই সন্মানের, তাই এরকমি চলছে। এরম আরো অনেক অনেক বিস্তর আছে। আর এটাই চলছে। লোকাল কারখানা সব মোটামুটি প্রায় বন্ধ। নেতা টেতা দের খুঁজে পেলেও, রক্তদান, উৎসব এ খুজে পাওয়া যায়। হৈ হৈ টাও হয়ে যায়।
আমার অবস্থান যেমন ছিল, ত্যামন ই, তবু হাসছি।
এটা কেন হচ্ছে। বুঝতে চাই না। বোঝাতেও এসো না।
এটাই মোটামুটি ভাবে বেকারত্বের জ্বালা থেকে মুক্তি পাবার হাতিয়ার।
কিছু লোকাল কারখানায় জুটমিলে আছে, কিছু রিকভারি লোন পলিসি সেকশনে, কিছু মাছ ব্যাচে। কিছু হয়ত আজো স্বাভাবিক ভাবেই স্বাধীনতার পতাকা বেচেই খুশী।
*******. Best Wishes ******
চলো ভয় কে মুছে ফেলি। নিজেকে সকল কে শিক্ষিত শক্তিমান করি।
অনেক বছর হয়ে গেল।
রোজই উঠি, ঘুমাই, খাওয়া দাওয়া করি। কিন্তু উপোস টুপোস করছি বলে, মনে পড়ে না। কেন করবো? কার জন্যে করবো, কি লাভ? রাগ করে না খেয়ে মুখ ঘোরানো এক কথা, আর দায়িত্ব নিয়ে সনাতন উপোস আরেক কথা। সব ধর্মেই আছে। আমার ধর্ম, খিদে মানে ক্ষুদা,
রুকায়ট ডালো তো অনর্থ, আখরোট ডালো তো সোয়াস্থ।
তবু লোকে বলে, মাঝে মধ্যে উপয়াস থাকো। ভালো থাকবে। শুনি নি। কেন শুনবো? আমি এমনিই তো ভালো আছি।
এবার হয়তো এসব শুনে টুনে কেউ উপবাস ও রাখতেই পারে, গান্ধীজির মত। তাতে কাজ হলে, দেশের ওই ৪০ কোটি ভিখিরি প্রজা, মানে আহাম্মক ভারতীয় নাগরিক, আরেকটু কম যদি খায়, বা ২০ কোটি ভারতীয় না খেয়ে অপচয়ের অংশে দেশ কে মেদবহুল করে। তাও তো মন্দ নয়।
কিন্তু,
উপবাস করলে কি, আরো ভালো থাকবো? তুমি কি বলতে চাও এতো যে ভালো আছি, এবার কি আয়ু বেড়ে যাবে? তালে তো উপবাস করবোই, এমন আস্কারা। সেটাও তো মন্দ নয়। যাই হোক।
আসলে সাজু গুজু চলছে। খাওয়া দাওয়া টাও কম না। হাসি তামাশা আর শরীরে মেদ ও বাড়ছে, মন্দ না, ঝরে যাচ্ছে না!
আবার চাবুক চাবুক ঋজু শরীর বা মেধা টা, সেটা! দূরে সরে যাচ্ছে!
কিন্তু, কাজের কাজ বলতে কি কিছু হচ্ছে?
যদি হচ্ছে, প্লিস শো মি?
বা খাদ্য টাদ্য থেকে একটু কাজের কথা যদি বলি, মানে, ধরুন,
আমি এতো দেশ ভক্তি চাইছি না। বা এত হই হুল্লোড়। এই করবো ওই করবো। এবার হবেই।
এবার না হলে আর কোন দিন হবে না।
এরকম টা ভাবছি না। মাইরি বলছি। বা ধরুন বলছি,
হিন্দু আছি, থাকবো। সেই পুরাকাল থেকে। তাও লেবেলের হিন্দু।
তাতেও কি কাজের হবে? কোনও আহাম্মক বুদ্ধি তে শান দেওয়া হবে, সেটাও ত ভাবার বিষয়।
আমার এ মুহুর্তে ক্ষিদে পেয়েছে বা রক্তের দরকার বা ডাক্তারের দরকার এ আতপুরে বড্ড এ গন্ড গ্রামে। এতে কোনটা সব চে আগে দরকার?
সুরক্ষা তো ১৯৪৭ সেই পেয়েছি। এতো বছরেও যদি সেই একই সুরক্ষার কথাই ভাবি, তালে তো বড্ড ল্যাটা।
আসলে সত্যি বলি,
আমি নিষ্কর্মা, আমি বড়বড় বাতেলাই দিতে শিখেছি। এড়িয়ে গিয়ে, ভূমন্ডলে ভূলভাল আল্ফাল, গন্ডগোলের কথাই শুধু বলতে পারি। কারণ, বুঝেছি, আমার দৌড়!
তাই তো আসুন এবার বলি,
অন্য ভাবে অন্য চালে অন্য মুখে,
এ মুহূর্তে কাজ পাওয়া টায় আকাল চলছে। কিন্তু কম বেশি হাজার ৬,৭ থেকে ১০, ১২ হাজার মাসে সবার চাই।
মেয়েদের জন্য টিউশানি, শাড়ি বিক্রি, আর সাজানো আর ছেলেদের পাখা সারানো, কিচেন সামগ্রী বিক্রি, অর্ডার নেওয়া। এটাই স্বীকৃতি। এটাই সন্মানের, তাই এরকমি চলছে। এরম আরো অনেক অনেক বিস্তর আছে। আর এটাই চলছে। লোকাল কারখানা সব মোটামুটি প্রায় বন্ধ। নেতা টেতা দের খুঁজে পেলেও, রক্তদান, উৎসব এ খুজে পাওয়া যায়। হৈ হৈ টাও হয়ে যায়।
আমার অবস্থান যেমন ছিল, ত্যামন ই, তবু হাসছি।
এটা কেন হচ্ছে। বুঝতে চাই না। বোঝাতেও এসো না।
এটাই মোটামুটি ভাবে বেকারত্বের জ্বালা থেকে মুক্তি পাবার হাতিয়ার।
কিছু লোকাল কারখানায় জুটমিলে আছে, কিছু রিকভারি লোন পলিসি সেকশনে, কিছু মাছ ব্যাচে। কিছু হয়ত আজো স্বাভাবিক ভাবেই স্বাধীনতার পতাকা বেচেই খুশী।
No comments:
Post a Comment