ডিজিটাল মারকাটারি,
ভালোই লাগছে, বুঝলেন! এযে, কী ভীষন ভালো লাগা। বলে বোঝান সম্ভব নয়। ভালো তো আমিও নয়। তাতে কী? কিন্তু, ফুল ঘুম টুমের পর, চা টা, তারপর কাগজে চোখ রাখতেই, ওমা 😯
আবার!
বল শ্লা, ভাত মাই কী? বলো বলো দুগ্গা 'মায়ের জয়' টা কবে, 'মায়ি কি,' হয়ে গেল। সেটা জিজ্ঞেশ করবেন না! ওটা অভ্যেস। দশের খিদে, হিসি পেলে, আপনারো পেয়ে যেতেই পারে। এতে দোষের কিছু নেই। আমার তো ভালোই লাগে, গায়ে গা লাগিয়ে গা ভাসিয়ে গ্রাম ছাড়া ওই, আহা।
কিন্তু এ ক্যামন ছিরির দেশ, যে, এবার, ভীড়ের মাঝে প্যাদানি খেলে, ভীড় থেকে ঠিক লোক টাকে, যেতে হতে পারে জেলে। ভারী অন্যায় কথা, যেন। কিন্তু এটা, একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত বলে মনে করি। যেটা সারা দেশের জন্য প্রযোজ্য।
যাই হোক,
সব সময় এটা কী হচ্ছে, বলুন তো?
সর্বক্ষন একটা টেনশন টেনশন ফিল, এই কি হয়, কি হয় ব্যাপার টা আসলে কি? চাকরি, মূল্যবৃদ্ধি, জি.ডি.পি, কারখানা, বন্যা, কাশ্মীর। আর কি কি চাই বলুন। সব আছে।
তারপর?
জিয়ে হো, জুড়ে হো স্লা, বাংলাতে বিন্দাস আলা। এটা দুষ্টু লোকের ভাবের কলা, কিন্তু,
বুদবুদে ফুটন্ত এ অসময় যেন, আসল এই ফিল টা মানে অচেনা, অশান্ত, আনন্দ টাকেই শব্দে ভাবে, যত্নে বাঁচিয়ে রাখতে চায়। পারে না। তাই,
মনে পড়ছে,
"দিনে রাতে নেই চোখে, নেই চোখে ঘুম,
রাত হল আরব সাগর।" অপূর্ব সুর, কথা, সে যে, শিলাজিৎ। তিনি আবার ওসব হারজিত ফিতে থাকেন না। তার নিজের রঙ আছে। এ থেকে মনে হয়, আমাদের সবার আলাদা আলাদা রঙ, থাকুক না! ক্ষতি কী? কিন্তু,
ব্যায়াম ট্যায়াম সুস্থ টুস্থর দিনে, একি!
দেশের নাকী, নানা প্রদেশে, হাই এলার্ট ঘোষনা হয়েছে। বিপদ আসতে পারে, জল থেকেও। না না বন্যা, অসুখ না! সাবমেরিনে করে দেশের শত্রু ঘুসে গিয়ে, দেশে ফাটিয়ে দিতে পারে বোমা। প্রতিবেশী দেশ, পাকিস্তান নাকি হেব্বি খচে গিয়ে পাগলে গ্যাছে। আমারি মত। আল্ফাল লেখা ফেকা না, ওরা মিসাইল টিসাইল নিয়ে খেলাও শুরু করেছে। চিন, মিটিমিটি হাসছে। ট্রাম্পের মুখ, অ্যাসইউসুয়াল। বাংলাদেশ তো ভাপা ইলিশেই ৭১ এর স্বাদ খুজতে ব্যাস্ত। আর এদেশেই আছে, অনেক বড় বিশাল বড় সব, জাতীয়তাবাদী চ্যানেল, যুদ্ধ চাই, যুদ্ধ চাই, করে, শিরা টিরা ফুলিয়ে, সে এক্কেবারে নাছোড়বান্দা টি.আর. পির যুগে।
নেহাৎ দেখলাম, তাই। এ দুচোখে যত টুকু দেখা যায় আরকি?
মনে পড়ছে,
'মুখে তে বললে তুমি যে কথা।' সে কথাই শেষ কথা নয়, হায়।
আর বলিহারি, ভাই, সেই, গুমনামি বাবা। গুমনাম হ্যায় কোই, বদনাম হ্যায় কোই। আবার নেতাজী কে সিনেমা, তাও, এ ভবের বাংলায়। উস্কে না দিলে, আরেক টু খুঁচিয়ে না দিলে, জমবে কেন?
উঠুক, উঠুক না? মন্দ কী? দু চাট্টাকা, আলাপ আলোচনা হোক না। ৭০ বছরেও যার মিমাংসা হয় নি। একটা ছায়াছবি তার মীমাংসা করে দেবে, ভাবলেও হাসি পায়। তবু হোক না, কেউ কারা যদি, প্রান্তিক সাময়িক ফুটেজ খেয়ে, খুশীই তো থাকতে চায়। এর চে তো বেশী নতুন নয়। তাতে, আমার আপনার কি বা যায় আসে তাতে? 😀😁
ছবিটা আশা করি, বুঝতেই পারছেন 😀😁😂 সেই যে, হোয়াটসঅ্যাপ থেকে।
ভালোই লাগছে, বুঝলেন! এযে, কী ভীষন ভালো লাগা। বলে বোঝান সম্ভব নয়। ভালো তো আমিও নয়। তাতে কী? কিন্তু, ফুল ঘুম টুমের পর, চা টা, তারপর কাগজে চোখ রাখতেই, ওমা 😯
আবার!
বল শ্লা, ভাত মাই কী? বলো বলো দুগ্গা 'মায়ের জয়' টা কবে, 'মায়ি কি,' হয়ে গেল। সেটা জিজ্ঞেশ করবেন না! ওটা অভ্যেস। দশের খিদে, হিসি পেলে, আপনারো পেয়ে যেতেই পারে। এতে দোষের কিছু নেই। আমার তো ভালোই লাগে, গায়ে গা লাগিয়ে গা ভাসিয়ে গ্রাম ছাড়া ওই, আহা।
কিন্তু এ ক্যামন ছিরির দেশ, যে, এবার, ভীড়ের মাঝে প্যাদানি খেলে, ভীড় থেকে ঠিক লোক টাকে, যেতে হতে পারে জেলে। ভারী অন্যায় কথা, যেন। কিন্তু এটা, একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত বলে মনে করি। যেটা সারা দেশের জন্য প্রযোজ্য।
যাই হোক,
সব সময় এটা কী হচ্ছে, বলুন তো?
সর্বক্ষন একটা টেনশন টেনশন ফিল, এই কি হয়, কি হয় ব্যাপার টা আসলে কি? চাকরি, মূল্যবৃদ্ধি, জি.ডি.পি, কারখানা, বন্যা, কাশ্মীর। আর কি কি চাই বলুন। সব আছে।
তারপর?
জিয়ে হো, জুড়ে হো স্লা, বাংলাতে বিন্দাস আলা। এটা দুষ্টু লোকের ভাবের কলা, কিন্তু,
বুদবুদে ফুটন্ত এ অসময় যেন, আসল এই ফিল টা মানে অচেনা, অশান্ত, আনন্দ টাকেই শব্দে ভাবে, যত্নে বাঁচিয়ে রাখতে চায়। পারে না। তাই,
মনে পড়ছে,
"দিনে রাতে নেই চোখে, নেই চোখে ঘুম,
রাত হল আরব সাগর।" অপূর্ব সুর, কথা, সে যে, শিলাজিৎ। তিনি আবার ওসব হারজিত ফিতে থাকেন না। তার নিজের রঙ আছে। এ থেকে মনে হয়, আমাদের সবার আলাদা আলাদা রঙ, থাকুক না! ক্ষতি কী? কিন্তু,
ব্যায়াম ট্যায়াম সুস্থ টুস্থর দিনে, একি!
দেশের নাকী, নানা প্রদেশে, হাই এলার্ট ঘোষনা হয়েছে। বিপদ আসতে পারে, জল থেকেও। না না বন্যা, অসুখ না! সাবমেরিনে করে দেশের শত্রু ঘুসে গিয়ে, দেশে ফাটিয়ে দিতে পারে বোমা। প্রতিবেশী দেশ, পাকিস্তান নাকি হেব্বি খচে গিয়ে পাগলে গ্যাছে। আমারি মত। আল্ফাল লেখা ফেকা না, ওরা মিসাইল টিসাইল নিয়ে খেলাও শুরু করেছে। চিন, মিটিমিটি হাসছে। ট্রাম্পের মুখ, অ্যাসইউসুয়াল। বাংলাদেশ তো ভাপা ইলিশেই ৭১ এর স্বাদ খুজতে ব্যাস্ত। আর এদেশেই আছে, অনেক বড় বিশাল বড় সব, জাতীয়তাবাদী চ্যানেল, যুদ্ধ চাই, যুদ্ধ চাই, করে, শিরা টিরা ফুলিয়ে, সে এক্কেবারে নাছোড়বান্দা টি.আর. পির যুগে।
নেহাৎ দেখলাম, তাই। এ দুচোখে যত টুকু দেখা যায় আরকি?
মনে পড়ছে,
'মুখে তে বললে তুমি যে কথা।' সে কথাই শেষ কথা নয়, হায়।
আর বলিহারি, ভাই, সেই, গুমনামি বাবা। গুমনাম হ্যায় কোই, বদনাম হ্যায় কোই। আবার নেতাজী কে সিনেমা, তাও, এ ভবের বাংলায়। উস্কে না দিলে, আরেক টু খুঁচিয়ে না দিলে, জমবে কেন?
উঠুক, উঠুক না? মন্দ কী? দু চাট্টাকা, আলাপ আলোচনা হোক না। ৭০ বছরেও যার মিমাংসা হয় নি। একটা ছায়াছবি তার মীমাংসা করে দেবে, ভাবলেও হাসি পায়। তবু হোক না, কেউ কারা যদি, প্রান্তিক সাময়িক ফুটেজ খেয়ে, খুশীই তো থাকতে চায়। এর চে তো বেশী নতুন নয়। তাতে, আমার আপনার কি বা যায় আসে তাতে? 😀😁
ছবিটা আশা করি, বুঝতেই পারছেন 😀😁😂 সেই যে, হোয়াটসঅ্যাপ থেকে।
No comments:
Post a Comment